এশিয়া কাপ-২০২৫
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভাপতি মোহসিন নাকভি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, ভারত যদি সরাসরি তার কাছ থেকে গ্রহণ না করে, তবে এশিয়া কাপের ট্রফি দেয়া হবে না!
গতকাল দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত এসিসির সভার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেয়া পোস্টে নাকভি লিখেছেন, ‘এসিসি সভাপতি হিসেবে আমি সেদিনই ট্রফি হাতে তুলে দিতে প্রস্তুত ছিলাম, এখনো আছি। তারা যদি সত্যিই ট্রফি নিতে চায়, তাহলে এসিসি অফিসে এসে আমার কাছ থেকেই নিতে হবে।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন নাকভি নিজেই। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন রাজীব শুক্লা ও আশিষ শেলার। তবে সেখানে ভারত অধিনায়ক সুরিয়াকুমার যাদবের দলের হাতে ট্রফি ও পদক তুলে দেয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
গত রোববার এশিয়া কাপের ফাইনালের পরই দেখা দেয় অচলাবস্থা। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়া নাকভি ট্রফি দেয়ার জন্য মঞ্চে উঠলেও ভারতীয় অধিনায়ক ও তার সতীর্থরা তা নিতে অস্বীকার করেন। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে স্থগিত থাকে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। শেষ পর্যন্ত কুলদীপ যাদব, তিলক বর্মা ও অভিষেক শর্মা নিজেদের ব্যক্তিগত পুরস্কার অন্য অতিথিদের কাছ থেকে নিলেও, ট্রফিটি এক এসিসি কর্মকর্তা মঞ্চ থেকে সরিয়ে নেন। ট্রফি ও পদক ছাড়াই ভারতের উদযাপন শেষ হয় মঞ্চে।
এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান তিনটি ম্যাচ ঘিরে এমনিতেই ছিল তিক্ততা। কোনো ম্যাচেই ভারতীয় ক্রিকেটাররা পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের সঙ্গে হাত মেলাননি। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার ক্ষোভ প্রকাশ করেন পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান আলী। ১৪ সেপ্টেম্বরের ম্যাচ শেষে ভারতীয় অধিনায়ক সুরিয়াকুমার যাদবকে নিজের মন্তব্যের জন্য আইসিসির শাস্তিও গুণতে হয়, কাটা যায় ম্যাচ ফির ৩০ শতাংশ।
২১ সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় ম্যাচে আবারও দেখা দেয় বিতর্ক। বিধিবহির্ভুত অঙ্গভঙ্গির কারণে জরিমানা দেন পাকিস্তানি পেসার হারিস রউফ। ম্যাচ শেষে সুরিয়াকুমার বলেন, ভারত-পাকিস্তান ম্যাচকে আর প্রকৃত দ্বৈরথ বলা যায় না, কারণ পরিসংখ্যান স্পষ্ট ভারতের দিকেই ঝুঁকে আছে। সেই ম্যাচের পরই এশিয়া কাপের ইতিহাসে প্রথম ভারত-পাকিস্তান ফাইনালে সালমান আলীদের হারিয়ে শিরোপা জেতে সুরিয়াকুমার যাদবের দল।
এশিয়া কাপ-২০২৫
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫
এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভাপতি মোহসিন নাকভি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, ভারত যদি সরাসরি তার কাছ থেকে গ্রহণ না করে, তবে এশিয়া কাপের ট্রফি দেয়া হবে না!
গতকাল দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত এসিসির সভার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেয়া পোস্টে নাকভি লিখেছেন, ‘এসিসি সভাপতি হিসেবে আমি সেদিনই ট্রফি হাতে তুলে দিতে প্রস্তুত ছিলাম, এখনো আছি। তারা যদি সত্যিই ট্রফি নিতে চায়, তাহলে এসিসি অফিসে এসে আমার কাছ থেকেই নিতে হবে।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন নাকভি নিজেই। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন রাজীব শুক্লা ও আশিষ শেলার। তবে সেখানে ভারত অধিনায়ক সুরিয়াকুমার যাদবের দলের হাতে ট্রফি ও পদক তুলে দেয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
গত রোববার এশিয়া কাপের ফাইনালের পরই দেখা দেয় অচলাবস্থা। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়া নাকভি ট্রফি দেয়ার জন্য মঞ্চে উঠলেও ভারতীয় অধিনায়ক ও তার সতীর্থরা তা নিতে অস্বীকার করেন। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে স্থগিত থাকে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। শেষ পর্যন্ত কুলদীপ যাদব, তিলক বর্মা ও অভিষেক শর্মা নিজেদের ব্যক্তিগত পুরস্কার অন্য অতিথিদের কাছ থেকে নিলেও, ট্রফিটি এক এসিসি কর্মকর্তা মঞ্চ থেকে সরিয়ে নেন। ট্রফি ও পদক ছাড়াই ভারতের উদযাপন শেষ হয় মঞ্চে।
এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান তিনটি ম্যাচ ঘিরে এমনিতেই ছিল তিক্ততা। কোনো ম্যাচেই ভারতীয় ক্রিকেটাররা পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের সঙ্গে হাত মেলাননি। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার ক্ষোভ প্রকাশ করেন পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান আলী। ১৪ সেপ্টেম্বরের ম্যাচ শেষে ভারতীয় অধিনায়ক সুরিয়াকুমার যাদবকে নিজের মন্তব্যের জন্য আইসিসির শাস্তিও গুণতে হয়, কাটা যায় ম্যাচ ফির ৩০ শতাংশ।
২১ সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় ম্যাচে আবারও দেখা দেয় বিতর্ক। বিধিবহির্ভুত অঙ্গভঙ্গির কারণে জরিমানা দেন পাকিস্তানি পেসার হারিস রউফ। ম্যাচ শেষে সুরিয়াকুমার বলেন, ভারত-পাকিস্তান ম্যাচকে আর প্রকৃত দ্বৈরথ বলা যায় না, কারণ পরিসংখ্যান স্পষ্ট ভারতের দিকেই ঝুঁকে আছে। সেই ম্যাচের পরই এশিয়া কাপের ইতিহাসে প্রথম ভারত-পাকিস্তান ফাইনালে সালমান আলীদের হারিয়ে শিরোপা জেতে সুরিয়াকুমার যাদবের দল।