‘আজ ক্রিকেট শতভাগ হেরে গিয়েছে’
শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সাংবাদিকদের সামনে বক্তব্য রাখেন তামিম ইকবাল
বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল আসন্ন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না। বুধবার,(০১ অক্টোবর ২০২৫) তিনি নিজের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন। সরকারপক্ষের হস্তক্ষেপ ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তামিমের পুরো প্যানেল নির্বাচন বর্জন করছে।
বুধবার বিসিবির সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদের রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে ৬ অক্টোবরের বিসিবি নির্বাচনে ১৫টি বিতর্কিত ক্লাবের অন্তর্ভুক্তির বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশ জারি করেন। এই ১৫ ক্লাব থেকে প্রায় সব ভোটই তামিম ইকবালের প্যানেলের পাওয়ার কথা।
পূজার ছুটিতে আদালত বন্ধ থাকায় নির্বাচনের আগে আপিলের সুযোগও না থাকায় এমন সময়ের রিট আবেদনকে অন্য চোখে দেখা হচ্ছিল।
বিসিবি নির্বাচনের শুরু থেকেই সরকারের নানান পর্যায়ের হস্তক্ষেপ দৃশ্যমান। জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থাগুলোর কাউন্সিলর ঠিক করতেও নানান বিতর্কিত ঘটনা সামনে এসেছে। শেষ মুহূর্তে ঢাকার ক্লাবগুলোর ওপরও হস্তক্ষেপ দেখা গেলে নির্বাচনে সরকারঘনিষ্ঠদের জয় অনেকটা অনুমিতও হয়ে যাচ্ছিল। এই অবস্থায় নির্বাচনে থাকার প্রয়োজন মনে করছেন না তামিম।
তামিমের প্যানেলের মনোনয়ন প্রত্যাহারকারীদের একজন এক্সিউম ক্রিকেটার্সের কাউন্সিলর ইসরাফিল খসরু গণমাধ্যমকে জানান তাদের সরে দাঁড়ানোর কারণ, ‘বিসিবি নির্বাচনে নগ্ন হস্তক্ষেপ চলছে। নির্বাচনের কোনো পরিবেশ এখানে নেই। স্বেচ্ছাচারিতা করা হচ্ছে। নতুন বাংলাদেশে এ ধরনের কোনো নির্বাচন আমরা চাই না।’
‘সরকারের একটি গোষ্ঠী এখানে হস্তক্ষেপ করছে। আপাতত এটুকুই বলতে পারি। শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত বলবো আমরা।’
বুধবার সকালে মনোনয়ন প্রত্যাহারের সময় তামিমকে বিসিবি ভবনে দেখা যায়। তার সঙ্গে রফিকুল ইসলাম বাবু, মাসুদুজ্জামান, ইব্রাহিম আহমেদ, মীর হেলাল, সৈয়দ বোরহান হোসেন পাপ্পু ও ইসরাফিল খসরুকেও রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে প্রবেশ করতে দেখা যায়।
বুধবার রাতে তামিম ইকবাল নেতৃত্বাধীন প্যানেলের একটি বৈঠক হয়। সেখানেই তারা সরকারপক্ষের হস্তক্ষেপ ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নেন।
আজ ক্রিকেট শতভাগ
হেরে গিয়েছে : তামিম
জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক এরপর গণমাধ্যমের সামনে হাজির হয়ে বলেন, দেশের ক্রিকেট বুধবার শতভাগ হেরে গেলো। বিসিবির নির্বাচন হয়ে থাকলো কালো দাগ। তিনি এই নির্বাচনকে পাতানো বলেও আখ্যা দেন। বুধবার শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে তামিমের দেয়া বক্তব্য তুলে ধরা হলো:
‘আপনারা জানেন যে আমরা আজকে আমাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছি। আমিসহ প্রায় ১৪-১৫ জনের মতো প্রত্যাহার করেছি। এবং কারণটা খুবই পরিষ্কার। এখানে আমার কাছে মনে হয় না যে আমাকে খুব বিস্তারিত ব্যাখ্যা করে আপনাদেরকে কোন কিছু বলার আছে।
আমি শুরু থেকেই একটা কথা বলে আসছি যে নির্বাচনটা কোন দিকে যাচ্ছে বা কীভাবে হচ্ছে, এ জিনিস নিয়ে আপনারা সবাই এখন পরিষ্কার। যখন যেমন মনে হচ্ছে, যখন যা মনে হচ্ছে, তখন তা করা হচ্ছে। এটা আসলে নির্বাচন না। ক্রিকেটের সঙ্গে এ জিনিসটা কোনো দিক থেকেই মানায় না। আমি নিশ্চিত যখন ইসি তালিকা দিবে যে আজকে কারা কারা প্রত্যাহার করেছেন, তাদের নামগুলো আপনারা দেখলেই বুঝতে পারবেন যে তারা সবাই তাদের জায়গা থেকে হেভিওয়েট, তাদের ভোটব্যাংকও খুব শক্ত। এটা হলো আমাদের একটা প্রতিবাদ। এখান থেকে এসে যে এই নোংরামির অংশ আমরা থাকতে পারবো না। এখানে বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন সময় অনেক ধরনের কথা বলা হয়েছে, কিন্তু দিনশেষে আমার কাছে মনে হয় যে এই নোংরামির সঙ্গে আমরা কোনো দিক থেকে কোনভাবেই পার্ট রাখতে পারবো না।’
‘দ্বিতীয়ত আমি একটা জিনিস সবসময় বলেছি বাংলাদেশ ক্রিকেট এটা ডিজার্ভ করে না, বাংলাদেশের ক্রিকেট ফ্যানরাও এটা ডিজার্ভ করে না। এটাও বলে রাখি, আমি জানিনা কতজন স্বীকার করবেন কী করবেন না, কিন্তু এখানে আরও অনেকেই আজকে প্রত্যাহার করতেন। তাদেরকে বিভিন্নভাবে, বিভিন্ন ওয়েতে বুঝানো হয়েছে বা চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে, তাদেরকে কোনভাবে থামানো হয়েছে। না হলে আরও অনেকেই আজকে প্রত্যাহার করতেন। তাও ১৫ জন যদি আজকে করে থাকেন, যদি আমি ঠিক হয়ে থাকি, এটা একটা সিগনিফিকেন্ট নাম্বার। অলমোস্ট পঞ্চাশ ভাগ প্রত্যাহার করে নিয়েছে। আমি এ বিষয়ে পরের বার বিস্তারিত আপনাদের সঙ্গে কথা বলবো।’
‘আপনারা জিততেও পারেন, হারতেও পারেন, কিন্তু আজকে ক্রিকেট শতভাগ হেরে গিয়েছে। এটা নিয়ে কোনো সন্দেহ নাই। আপনারা বড় গলায় বলেন যে বাংলাদেশে ফিক্সিং বন্ধ করা লাগবে, আগে নির্বাচনের ফিক্সিং বন্ধ করেন, পরে ক্রিকেটের ফিক্সিং বন্ধ করার চিন্তা করেন। আমার এর চেয়ে বেশি কিছু বলার নেই।’
‘আমার কাছে মনে হয় যে এটা স্পষ্টভাবে ক্লিয়ার সবার কাছে, কারা কারা কোন সময়ে, কারা কারা কোন ধরনের ইনভলমেন্ট এখানে রেখেছেন, কী ধরনের হস্তক্ষেপ হয়েছে, নিয়ম ইচ্ছামত, সুবিধা মতন চেঞ্জ করা হয়েছে। আর এর সঙ্গে কারা কারা জড়িত, একদম স্পষ্টভাবে ক্লিয়ার।
আমি এর চেয়ে বেশি আর কোনো কথা বলবো না, ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতে আমি এটা নিয়ে অবশ্যই কথা বলবো। আমি আমার স্পিচে এই কথাই বলে শেষ করবো যে এই নির্বাচন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের জন্য একটা কালো দাগ হয়ে গেলো। আর এই নির্বাচনের সঙ্গে যারা আছে, আমি নিশ্চিত তারাও বুঝতে পারেন যে নির্বাচন কোনো দিক থেকেই এটা নির্বাচন ছিল না।’
মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন যারা
১. তামিম ইকবাল (ওল্ডডিওএইচএস)
২. রফিকুল ইসলাম বাবু (ইন্দিরা ক্রীড়াচক্র)
৩. মাসুদুজ্জামান (মোহামেডান স্পোটিং)
৪. সাঈদ ইব্রাহীম আহমেদ (ফেয়ার ফাইটার্স)
৫. মির হেলাল (চট্টগ্রাম জেলা)
৬. সৈয়দ বুরহান হোসেন পাপ্পু (তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি)
৭. ইসরাফিল খসরু (এক্সিউম ক্রিকেটার্স)
৮. সাব্বির আহমেদ রুবেল (প্রগতি সেবা সংঘ)
৯. তৌহিদ তারেক (পাবনা)
১০. অসিফ রাব্বানী (শাইনপুকুর)
১১. সিরাজ উদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর (ক্যাটাগরি-৩)
১২. ইয়াসির আব্বাস (আজাদ স্পোর্টিং)
১৩. ফাহিম সিনহা (সুর্যতরুণ)
১৪. সাইফুল ইসলাম সপু (গুপিবাগ ফ্রেন্ডস)
১৫. ওমর শরীফ মোহাম্মদ ইমরান (বাংলাদেশ বয়েজ)।
‘আজ ক্রিকেট শতভাগ হেরে গিয়েছে’
শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সাংবাদিকদের সামনে বক্তব্য রাখেন তামিম ইকবাল
বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল আসন্ন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না। বুধবার,(০১ অক্টোবর ২০২৫) তিনি নিজের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন। সরকারপক্ষের হস্তক্ষেপ ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তামিমের পুরো প্যানেল নির্বাচন বর্জন করছে।
বুধবার বিসিবির সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদের রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে ৬ অক্টোবরের বিসিবি নির্বাচনে ১৫টি বিতর্কিত ক্লাবের অন্তর্ভুক্তির বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশ জারি করেন। এই ১৫ ক্লাব থেকে প্রায় সব ভোটই তামিম ইকবালের প্যানেলের পাওয়ার কথা।
পূজার ছুটিতে আদালত বন্ধ থাকায় নির্বাচনের আগে আপিলের সুযোগও না থাকায় এমন সময়ের রিট আবেদনকে অন্য চোখে দেখা হচ্ছিল।
বিসিবি নির্বাচনের শুরু থেকেই সরকারের নানান পর্যায়ের হস্তক্ষেপ দৃশ্যমান। জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থাগুলোর কাউন্সিলর ঠিক করতেও নানান বিতর্কিত ঘটনা সামনে এসেছে। শেষ মুহূর্তে ঢাকার ক্লাবগুলোর ওপরও হস্তক্ষেপ দেখা গেলে নির্বাচনে সরকারঘনিষ্ঠদের জয় অনেকটা অনুমিতও হয়ে যাচ্ছিল। এই অবস্থায় নির্বাচনে থাকার প্রয়োজন মনে করছেন না তামিম।
তামিমের প্যানেলের মনোনয়ন প্রত্যাহারকারীদের একজন এক্সিউম ক্রিকেটার্সের কাউন্সিলর ইসরাফিল খসরু গণমাধ্যমকে জানান তাদের সরে দাঁড়ানোর কারণ, ‘বিসিবি নির্বাচনে নগ্ন হস্তক্ষেপ চলছে। নির্বাচনের কোনো পরিবেশ এখানে নেই। স্বেচ্ছাচারিতা করা হচ্ছে। নতুন বাংলাদেশে এ ধরনের কোনো নির্বাচন আমরা চাই না।’
‘সরকারের একটি গোষ্ঠী এখানে হস্তক্ষেপ করছে। আপাতত এটুকুই বলতে পারি। শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত বলবো আমরা।’
বুধবার সকালে মনোনয়ন প্রত্যাহারের সময় তামিমকে বিসিবি ভবনে দেখা যায়। তার সঙ্গে রফিকুল ইসলাম বাবু, মাসুদুজ্জামান, ইব্রাহিম আহমেদ, মীর হেলাল, সৈয়দ বোরহান হোসেন পাপ্পু ও ইসরাফিল খসরুকেও রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে প্রবেশ করতে দেখা যায়।
বুধবার রাতে তামিম ইকবাল নেতৃত্বাধীন প্যানেলের একটি বৈঠক হয়। সেখানেই তারা সরকারপক্ষের হস্তক্ষেপ ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নেন।
আজ ক্রিকেট শতভাগ
হেরে গিয়েছে : তামিম
জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক এরপর গণমাধ্যমের সামনে হাজির হয়ে বলেন, দেশের ক্রিকেট বুধবার শতভাগ হেরে গেলো। বিসিবির নির্বাচন হয়ে থাকলো কালো দাগ। তিনি এই নির্বাচনকে পাতানো বলেও আখ্যা দেন। বুধবার শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে তামিমের দেয়া বক্তব্য তুলে ধরা হলো:
‘আপনারা জানেন যে আমরা আজকে আমাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছি। আমিসহ প্রায় ১৪-১৫ জনের মতো প্রত্যাহার করেছি। এবং কারণটা খুবই পরিষ্কার। এখানে আমার কাছে মনে হয় না যে আমাকে খুব বিস্তারিত ব্যাখ্যা করে আপনাদেরকে কোন কিছু বলার আছে।
আমি শুরু থেকেই একটা কথা বলে আসছি যে নির্বাচনটা কোন দিকে যাচ্ছে বা কীভাবে হচ্ছে, এ জিনিস নিয়ে আপনারা সবাই এখন পরিষ্কার। যখন যেমন মনে হচ্ছে, যখন যা মনে হচ্ছে, তখন তা করা হচ্ছে। এটা আসলে নির্বাচন না। ক্রিকেটের সঙ্গে এ জিনিসটা কোনো দিক থেকেই মানায় না। আমি নিশ্চিত যখন ইসি তালিকা দিবে যে আজকে কারা কারা প্রত্যাহার করেছেন, তাদের নামগুলো আপনারা দেখলেই বুঝতে পারবেন যে তারা সবাই তাদের জায়গা থেকে হেভিওয়েট, তাদের ভোটব্যাংকও খুব শক্ত। এটা হলো আমাদের একটা প্রতিবাদ। এখান থেকে এসে যে এই নোংরামির অংশ আমরা থাকতে পারবো না। এখানে বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন সময় অনেক ধরনের কথা বলা হয়েছে, কিন্তু দিনশেষে আমার কাছে মনে হয় যে এই নোংরামির সঙ্গে আমরা কোনো দিক থেকে কোনভাবেই পার্ট রাখতে পারবো না।’
‘দ্বিতীয়ত আমি একটা জিনিস সবসময় বলেছি বাংলাদেশ ক্রিকেট এটা ডিজার্ভ করে না, বাংলাদেশের ক্রিকেট ফ্যানরাও এটা ডিজার্ভ করে না। এটাও বলে রাখি, আমি জানিনা কতজন স্বীকার করবেন কী করবেন না, কিন্তু এখানে আরও অনেকেই আজকে প্রত্যাহার করতেন। তাদেরকে বিভিন্নভাবে, বিভিন্ন ওয়েতে বুঝানো হয়েছে বা চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে, তাদেরকে কোনভাবে থামানো হয়েছে। না হলে আরও অনেকেই আজকে প্রত্যাহার করতেন। তাও ১৫ জন যদি আজকে করে থাকেন, যদি আমি ঠিক হয়ে থাকি, এটা একটা সিগনিফিকেন্ট নাম্বার। অলমোস্ট পঞ্চাশ ভাগ প্রত্যাহার করে নিয়েছে। আমি এ বিষয়ে পরের বার বিস্তারিত আপনাদের সঙ্গে কথা বলবো।’
‘আপনারা জিততেও পারেন, হারতেও পারেন, কিন্তু আজকে ক্রিকেট শতভাগ হেরে গিয়েছে। এটা নিয়ে কোনো সন্দেহ নাই। আপনারা বড় গলায় বলেন যে বাংলাদেশে ফিক্সিং বন্ধ করা লাগবে, আগে নির্বাচনের ফিক্সিং বন্ধ করেন, পরে ক্রিকেটের ফিক্সিং বন্ধ করার চিন্তা করেন। আমার এর চেয়ে বেশি কিছু বলার নেই।’
‘আমার কাছে মনে হয় যে এটা স্পষ্টভাবে ক্লিয়ার সবার কাছে, কারা কারা কোন সময়ে, কারা কারা কোন ধরনের ইনভলমেন্ট এখানে রেখেছেন, কী ধরনের হস্তক্ষেপ হয়েছে, নিয়ম ইচ্ছামত, সুবিধা মতন চেঞ্জ করা হয়েছে। আর এর সঙ্গে কারা কারা জড়িত, একদম স্পষ্টভাবে ক্লিয়ার।
আমি এর চেয়ে বেশি আর কোনো কথা বলবো না, ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতে আমি এটা নিয়ে অবশ্যই কথা বলবো। আমি আমার স্পিচে এই কথাই বলে শেষ করবো যে এই নির্বাচন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের জন্য একটা কালো দাগ হয়ে গেলো। আর এই নির্বাচনের সঙ্গে যারা আছে, আমি নিশ্চিত তারাও বুঝতে পারেন যে নির্বাচন কোনো দিক থেকেই এটা নির্বাচন ছিল না।’
মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন যারা
১. তামিম ইকবাল (ওল্ডডিওএইচএস)
২. রফিকুল ইসলাম বাবু (ইন্দিরা ক্রীড়াচক্র)
৩. মাসুদুজ্জামান (মোহামেডান স্পোটিং)
৪. সাঈদ ইব্রাহীম আহমেদ (ফেয়ার ফাইটার্স)
৫. মির হেলাল (চট্টগ্রাম জেলা)
৬. সৈয়দ বুরহান হোসেন পাপ্পু (তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি)
৭. ইসরাফিল খসরু (এক্সিউম ক্রিকেটার্স)
৮. সাব্বির আহমেদ রুবেল (প্রগতি সেবা সংঘ)
৯. তৌহিদ তারেক (পাবনা)
১০. অসিফ রাব্বানী (শাইনপুকুর)
১১. সিরাজ উদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর (ক্যাটাগরি-৩)
১২. ইয়াসির আব্বাস (আজাদ স্পোর্টিং)
১৩. ফাহিম সিনহা (সুর্যতরুণ)
১৪. সাইফুল ইসলাম সপু (গুপিবাগ ফ্রেন্ডস)
১৫. ওমর শরীফ মোহাম্মদ ইমরান (বাংলাদেশ বয়েজ)।