সেঞ্চুরিয়ান মাহমুদুল হাসান জয়ের উল্লাস
ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়ের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে এনসিএল টি-টোয়েন্টির দ্বিতীয় আসরে নিজেদের ষষ্ঠ ম্যাচে বড় জয়ের স্বাদ পেয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ।
রোববার সিলেটে ষষ্ঠ রাউন্ডের ম্যাচে চট্টগ্রাম ৯৯ রানে হারায় স্বাগতিক দলকে। ৬৩ বলে ১১০ রানের নান্দনিক ইনিংস খেলেন জয়। এনসিএল টি-টোয়েন্টির ইতিহাসে এটিই সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান।
সিলেট স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া চট্টগ্রাম ভালোভাবে সুযোগ কাজে লাগায় । উদ্বোধনী জুটিতে ৪০ বলে ৬৩ রান যোগ করেন দুই ওপেনার জয় ও মোমিনুল হক। ১টি চার ও ৩টি ছক্কায় ১৯ বলে ৩২ রান করে ফিরেন বাঁহাতি মোমিনুল।
এরপর শাহাদাত হোসেন ২ ও সাদিকুর রহমান ১৪ রানে আউট হলে, ৮৪ রানে ৩ উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। চতুর্থ উইকেটে সিলেটের বোলারদের ওপর তা-ব চালিয়ে চট্টগ্রামকে শক্ত অবস্থানে নেন জয় ও উইকেটরক্ষক ইরফান শুক্কুর। ৫৭ বলে ১২২ রানের জুটি গড়ে দলের রান ২শ’ পার করেন তারা।
৪০ বলে হাফ সেঞ্চুরির পর ১৯ বলে পরের ৫০ রান করেন জয়। এতে ৫৯ বলে টি-টোয়েন্টিতে প্রথম সেঞ্চুরির স্বাদ নেন তিনি। ইনিংসের শেষ ওভারে আউট হবার আগে ৫ চার ও ৯ ছক্কায় ৬৩ বলে ১১০ রান করেন জয়। ৪টি চার ও ২টি ছক্কায় ২২ বলে ৪১ রান করেন শুক্কুর। এতে ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ২১৪ রানের বড় সংগ্রহ পায় চট্টগ্রাম। এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে এটি সর্বোচ্চ দলীয় রান। বল হাতে সিলেটের তোফায়েল আহমেদ ৩টি ও স্পিনার নাবিল সামাদ ২ উইকেট নেন।
জবাবে চট্টগ্রাম বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ১৮.১ ওভারে ১১৫ রানে অলআউট হয় সিলেট। দলের পক্ষে মাত্র তিনজন ব্যাটার দুই অঙ্কে পা রাখতে পারেন। ওপেনার অমিত হাসান সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন।
এছাড়া আবু জায়েদ ৩৭ ও খালিদ হাসান ১৮ রান করেন।
চট্টগ্রামের এমডি রুবেল ৩টি, আহমেদ শরিফ ও হাসান মুরাদ ২টি করে উইকেট নেন। ম্যাচসেরা হন জয়। ৫ ম্যাচ শেষে ৯ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে উঠলো চট্টগ্রাম। সমানসংখ্যক ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের সপ্তম স্থানে সিলেট।
সেঞ্চুরিয়ান মাহমুদুল হাসান জয়ের উল্লাস
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়ের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে এনসিএল টি-টোয়েন্টির দ্বিতীয় আসরে নিজেদের ষষ্ঠ ম্যাচে বড় জয়ের স্বাদ পেয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ।
রোববার সিলেটে ষষ্ঠ রাউন্ডের ম্যাচে চট্টগ্রাম ৯৯ রানে হারায় স্বাগতিক দলকে। ৬৩ বলে ১১০ রানের নান্দনিক ইনিংস খেলেন জয়। এনসিএল টি-টোয়েন্টির ইতিহাসে এটিই সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান।
সিলেট স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া চট্টগ্রাম ভালোভাবে সুযোগ কাজে লাগায় । উদ্বোধনী জুটিতে ৪০ বলে ৬৩ রান যোগ করেন দুই ওপেনার জয় ও মোমিনুল হক। ১টি চার ও ৩টি ছক্কায় ১৯ বলে ৩২ রান করে ফিরেন বাঁহাতি মোমিনুল।
এরপর শাহাদাত হোসেন ২ ও সাদিকুর রহমান ১৪ রানে আউট হলে, ৮৪ রানে ৩ উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। চতুর্থ উইকেটে সিলেটের বোলারদের ওপর তা-ব চালিয়ে চট্টগ্রামকে শক্ত অবস্থানে নেন জয় ও উইকেটরক্ষক ইরফান শুক্কুর। ৫৭ বলে ১২২ রানের জুটি গড়ে দলের রান ২শ’ পার করেন তারা।
৪০ বলে হাফ সেঞ্চুরির পর ১৯ বলে পরের ৫০ রান করেন জয়। এতে ৫৯ বলে টি-টোয়েন্টিতে প্রথম সেঞ্চুরির স্বাদ নেন তিনি। ইনিংসের শেষ ওভারে আউট হবার আগে ৫ চার ও ৯ ছক্কায় ৬৩ বলে ১১০ রান করেন জয়। ৪টি চার ও ২টি ছক্কায় ২২ বলে ৪১ রান করেন শুক্কুর। এতে ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ২১৪ রানের বড় সংগ্রহ পায় চট্টগ্রাম। এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে এটি সর্বোচ্চ দলীয় রান। বল হাতে সিলেটের তোফায়েল আহমেদ ৩টি ও স্পিনার নাবিল সামাদ ২ উইকেট নেন।
জবাবে চট্টগ্রাম বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ১৮.১ ওভারে ১১৫ রানে অলআউট হয় সিলেট। দলের পক্ষে মাত্র তিনজন ব্যাটার দুই অঙ্কে পা রাখতে পারেন। ওপেনার অমিত হাসান সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন।
এছাড়া আবু জায়েদ ৩৭ ও খালিদ হাসান ১৮ রান করেন।
চট্টগ্রামের এমডি রুবেল ৩টি, আহমেদ শরিফ ও হাসান মুরাদ ২টি করে উইকেট নেন। ম্যাচসেরা হন জয়। ৫ ম্যাচ শেষে ৯ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে উঠলো চট্টগ্রাম। সমানসংখ্যক ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের সপ্তম স্থানে সিলেট।