আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্টতার কারণে ইসফাকের মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছে ক্রীড়া পরিষদ
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নাটকের শেষ-ই হচ্ছে না! গতকাল সোমবার পরিচালক পদে নির্বাচিত হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যে সমালোচনার মুখে সরিয়ে দেয়া হয়েছে এনএসসির কোটায় পরিচালক হওয়া ব্যবসায়ী ইসফাক আহসানকে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) মনোনীত হয়ে তার জায়গায় নতুন পরিচালক এখন রুবাবা দৌলা।
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্টতার কারণে ইসফাকের মনোনয়ন গতকাল সোমবার রাতেই প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। ক্রীড়া পরিষদ সূত্র বলছে, তার জায়গায় করপোরেট ব্যক্তিত্ব ও নারী ক্রীড়া সংগঠক রুবাবা দৌলাকে মঙ্গলবার,(০৭ অক্টোবর ২০২৫) বিসিবির পরিচালকের পদে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। এনএসসির কোটায় বোর্ড পরিচালক হয়েছিলেন দুই ব্যবসায়ী ইসফাক আহসান ও ইয়াসির মোহাম্মদ ফয়সাল আশিক। তবে ইসফাককে নিয়ে বিতর্ক তৈরি হলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তাকে অপসারণ করা হয়। তার জায়গায় করপোরেট ব্যক্তিত্ব ও নারী ক্রীড়া সংগঠক রুবাবা দৌলাকে বিসিবি পরিচালক হিসেবে এনএসসি মনোনীত করতে যাচ্ছে বলে সূত্রের খবর।
সবকিছু ঠিকঠাক এগোলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ইতিহাসে দ্বিতীয় নারী বোর্ড পরিচালক হবেন রুবাবা। এর আগে ২০০৭ সালে প্রথম নারী হিসেবে বিসিবি পরিচালক হয়েছিলেন মনোয়ারা আনিস মিনু।
এবারের বিসিবি নির্বাচনে তিনটি ভিন্ন ক্যাটাগরি থেকে ২৩ জন পরিচালক নির্বাচিত হন। নিয়ম অনুযায়ী বাকি দুজন আসেন ক্রীড়া পরিষদের মনোনয়নে। তারা পরিচালক হিসেবে মনোনীত করে দুই ব্যবসায়ী ইসফাক ও ফয়সালকে। তাদের নাম গণমাধ্যমে আসার পরপরই ওঠে প্রশ্ন।
ক্রিকেটের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা না থাকা এই দুই ব্যবসায়ীর পরিচয় অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে, ইসফাক বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। চাঁদপুর-২ আসনে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করে তিনি হেরে যান মোফাজ্জেল হোসেন চৌধুরী মায়ার কাছে। এরপর তাকে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এনএসসি।
সূত্র অনুসারে, বোর্ড পরিচালক হিসেবে মনোনীত করার বিষয়টি ইতোমধ্যে রুবাবাকে জানিয়ে দিয়েছে এনএসসি। তবে এখনও সবকিছু চূড়ান্ত হয়নি। রুবাবা বর্তমানে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ওরাকল বাংলাদেশ-নেপাল-ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টরের দায়িত্বে আছেন। এর আগে তিনি টেলিকম সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন ও এয়ারটেলের শীর্ষ পদেও কাজ করেছেন।
ক্রীড়া সংগঠক হিসেবেও কিছুটা পরিচিতি আছে রুবাবার। ২০০৯ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া বাংলাদেশ স্পেশাল অলিম্পিকসের বোর্ড সদস্যও ছিলেন তিনি।
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্টতার কারণে ইসফাকের মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছে ক্রীড়া পরিষদ
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নাটকের শেষ-ই হচ্ছে না! গতকাল সোমবার পরিচালক পদে নির্বাচিত হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যে সমালোচনার মুখে সরিয়ে দেয়া হয়েছে এনএসসির কোটায় পরিচালক হওয়া ব্যবসায়ী ইসফাক আহসানকে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) মনোনীত হয়ে তার জায়গায় নতুন পরিচালক এখন রুবাবা দৌলা।
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্টতার কারণে ইসফাকের মনোনয়ন গতকাল সোমবার রাতেই প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। ক্রীড়া পরিষদ সূত্র বলছে, তার জায়গায় করপোরেট ব্যক্তিত্ব ও নারী ক্রীড়া সংগঠক রুবাবা দৌলাকে মঙ্গলবার,(০৭ অক্টোবর ২০২৫) বিসিবির পরিচালকের পদে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। এনএসসির কোটায় বোর্ড পরিচালক হয়েছিলেন দুই ব্যবসায়ী ইসফাক আহসান ও ইয়াসির মোহাম্মদ ফয়সাল আশিক। তবে ইসফাককে নিয়ে বিতর্ক তৈরি হলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তাকে অপসারণ করা হয়। তার জায়গায় করপোরেট ব্যক্তিত্ব ও নারী ক্রীড়া সংগঠক রুবাবা দৌলাকে বিসিবি পরিচালক হিসেবে এনএসসি মনোনীত করতে যাচ্ছে বলে সূত্রের খবর।
সবকিছু ঠিকঠাক এগোলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ইতিহাসে দ্বিতীয় নারী বোর্ড পরিচালক হবেন রুবাবা। এর আগে ২০০৭ সালে প্রথম নারী হিসেবে বিসিবি পরিচালক হয়েছিলেন মনোয়ারা আনিস মিনু।
এবারের বিসিবি নির্বাচনে তিনটি ভিন্ন ক্যাটাগরি থেকে ২৩ জন পরিচালক নির্বাচিত হন। নিয়ম অনুযায়ী বাকি দুজন আসেন ক্রীড়া পরিষদের মনোনয়নে। তারা পরিচালক হিসেবে মনোনীত করে দুই ব্যবসায়ী ইসফাক ও ফয়সালকে। তাদের নাম গণমাধ্যমে আসার পরপরই ওঠে প্রশ্ন।
ক্রিকেটের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা না থাকা এই দুই ব্যবসায়ীর পরিচয় অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে, ইসফাক বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। চাঁদপুর-২ আসনে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করে তিনি হেরে যান মোফাজ্জেল হোসেন চৌধুরী মায়ার কাছে। এরপর তাকে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এনএসসি।
সূত্র অনুসারে, বোর্ড পরিচালক হিসেবে মনোনীত করার বিষয়টি ইতোমধ্যে রুবাবাকে জানিয়ে দিয়েছে এনএসসি। তবে এখনও সবকিছু চূড়ান্ত হয়নি। রুবাবা বর্তমানে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ওরাকল বাংলাদেশ-নেপাল-ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টরের দায়িত্বে আছেন। এর আগে তিনি টেলিকম সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন ও এয়ারটেলের শীর্ষ পদেও কাজ করেছেন।
ক্রীড়া সংগঠক হিসেবেও কিছুটা পরিচিতি আছে রুবাবার। ২০০৯ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া বাংলাদেশ স্পেশাল অলিম্পিকসের বোর্ড সদস্যও ছিলেন তিনি।