লাবুশেন করেন ৬৫ রান
ব্রিসবেন টেস্টে দ্বিতীয় দিনের নৈশভোজের বিরতির আগে পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার দাপট ছিল বেশি। বিরতির পর ক্যামেরন গ্রিন এবং স্টিভ স্মিথকে একই ওভারে আউট করে দলকে লড়াইয়ে ফেরান ব্রাইডন কার্স। তিনিই আবার শেষ বেলায় মাইকেল নেসেরের সহজ ক্যাচ ফেলেন। ফলে সুবিধা হাতছাড়া হয় সফরকারীদের। ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে ৩৩৪ রানের জবাবে দ্বিতীয় দিনের শেষে অস্ট্রেলিয়ার রান ৬ উইকেটে ৩৭৮ রান তুলে এগিয়ে যায় ৪৪ রানে।
পার্থ টেস্টে আগ্রাসী ব্যাটিং করে জয় ছিনিয়ে নেয়া ট্রেভিস হেড এদিন ছিলেন সাবধানী। তিনি ৪৩ বলে ৩৩ রান করে আউট হন কার্সের বলে। দলকে এগিয়ে নিয়ে যান আর এক ওপেনার জ্যাক ওয়েদারাল্ড এবং তিন নম্বরে নামা লাবুশেন। গোলাপি বলের টেস্টে তারা রান তোলেন প্রায় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের মেজাজে। ইংল্যান্ডের ‘বাজবল’ ক্রিকেটকে নির্বিষ করে দেয়ার পরিকল্পনা নিয়েই সম্ভবত ব্যাট করেন তারা। সারাদিন ওভার প্রতি ৫ রানের বেশি তুললেন অজিরা।
শুক্রবার,(০৫ ডিসেম্বর ২০২৫) অজি ব্যাটারদের আগ্রাসী ব্যাটিং থামাতে পারেননি স্টোকসরা। শুরুতে আর্চার ছাড়া কেউ সমীহ আদায় করতে পারেননি। ওয়েদারাল্ড করেন ৭৮ বলে ৭২ (১২ চার ও ১ ছয়)। লাবুশেনের ব্যাট থেকে আসে ৭৮ বলে ৬৫ রান। বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে কাল দিন-রাতের টেস্টে ১০০০ রান পূর্ণ করলেন তিনি।
স্মিথ করেন ৬১। গ্রিনের ব্যাট থেকে আসে ৪৫। জশ ইংলিস করেন ২৩। ৩২৯ রানে ৬ উইকেট পড়ার পর অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের হাল ধরেছেন অ্যালেক্স ক্যারে (অপরাজিত ৬৪) এবং নেসের (অপরাজিত ১৫)। ইংল্যান্ডের আর্চার ৭৪ রানে ১ উইকেট নিয়েছেন। ৯৩ রানে ২ উইকেট স্টোকসের। ১১৩ রানে ৩ উইকেট পেয়েছেন কার্স।
সকালে ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংস শেষ হয়েছে ৩৩৪ রানে। প্রথম দিনের শেষে স্টোকসদের রান ছিল ৯ উইকেটে ৩২৫। শুক্রবার, তার সঙ্গে ৯ রান যোগ করেন তারা। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন জো রুট। তার ১৩৮ রানের ইনিংসে রয়েছে ১৫টি চার এবং ১টি ছয়। অপরাজিত থাকা আর এক ব্যাটার জফ্রা আর্চার করলেন ৩৬ বলে ৩৮ রান। ২টি করে চার এবং ছয় মেরেছেন তিনি। দশম উইকেটের জুটিতে ইংল্যান্ড যোগ করে ৭০ রান। ৭৫ রানে ৬ উইকেট নিয়েছেন মিচেল স্টার্ক।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
লাবুশেন করেন ৬৫ রান
শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫
ব্রিসবেন টেস্টে দ্বিতীয় দিনের নৈশভোজের বিরতির আগে পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার দাপট ছিল বেশি। বিরতির পর ক্যামেরন গ্রিন এবং স্টিভ স্মিথকে একই ওভারে আউট করে দলকে লড়াইয়ে ফেরান ব্রাইডন কার্স। তিনিই আবার শেষ বেলায় মাইকেল নেসেরের সহজ ক্যাচ ফেলেন। ফলে সুবিধা হাতছাড়া হয় সফরকারীদের। ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে ৩৩৪ রানের জবাবে দ্বিতীয় দিনের শেষে অস্ট্রেলিয়ার রান ৬ উইকেটে ৩৭৮ রান তুলে এগিয়ে যায় ৪৪ রানে।
পার্থ টেস্টে আগ্রাসী ব্যাটিং করে জয় ছিনিয়ে নেয়া ট্রেভিস হেড এদিন ছিলেন সাবধানী। তিনি ৪৩ বলে ৩৩ রান করে আউট হন কার্সের বলে। দলকে এগিয়ে নিয়ে যান আর এক ওপেনার জ্যাক ওয়েদারাল্ড এবং তিন নম্বরে নামা লাবুশেন। গোলাপি বলের টেস্টে তারা রান তোলেন প্রায় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের মেজাজে। ইংল্যান্ডের ‘বাজবল’ ক্রিকেটকে নির্বিষ করে দেয়ার পরিকল্পনা নিয়েই সম্ভবত ব্যাট করেন তারা। সারাদিন ওভার প্রতি ৫ রানের বেশি তুললেন অজিরা।
শুক্রবার,(০৫ ডিসেম্বর ২০২৫) অজি ব্যাটারদের আগ্রাসী ব্যাটিং থামাতে পারেননি স্টোকসরা। শুরুতে আর্চার ছাড়া কেউ সমীহ আদায় করতে পারেননি। ওয়েদারাল্ড করেন ৭৮ বলে ৭২ (১২ চার ও ১ ছয়)। লাবুশেনের ব্যাট থেকে আসে ৭৮ বলে ৬৫ রান। বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে কাল দিন-রাতের টেস্টে ১০০০ রান পূর্ণ করলেন তিনি।
স্মিথ করেন ৬১। গ্রিনের ব্যাট থেকে আসে ৪৫। জশ ইংলিস করেন ২৩। ৩২৯ রানে ৬ উইকেট পড়ার পর অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের হাল ধরেছেন অ্যালেক্স ক্যারে (অপরাজিত ৬৪) এবং নেসের (অপরাজিত ১৫)। ইংল্যান্ডের আর্চার ৭৪ রানে ১ উইকেট নিয়েছেন। ৯৩ রানে ২ উইকেট স্টোকসের। ১১৩ রানে ৩ উইকেট পেয়েছেন কার্স।
সকালে ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংস শেষ হয়েছে ৩৩৪ রানে। প্রথম দিনের শেষে স্টোকসদের রান ছিল ৯ উইকেটে ৩২৫। শুক্রবার, তার সঙ্গে ৯ রান যোগ করেন তারা। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন জো রুট। তার ১৩৮ রানের ইনিংসে রয়েছে ১৫টি চার এবং ১টি ছয়। অপরাজিত থাকা আর এক ব্যাটার জফ্রা আর্চার করলেন ৩৬ বলে ৩৮ রান। ২টি করে চার এবং ছয় মেরেছেন তিনি। দশম উইকেটের জুটিতে ইংল্যান্ড যোগ করে ৭০ রান। ৭৫ রানে ৬ উইকেট নিয়েছেন মিচেল স্টার্ক।