পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিযে প্রতিটি ম্যাচেই টশ ভাগ্য ছিলো বাংলাদেশের পক্ষে। চট্রগ্রামে এসে পাকিস্তানের ভাগ্য বদলায়নি। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচেও টস ভাগ্য ছিলো বাংলাদেশের পক্ষেই। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে অবশ্য শুরুটা ভালো করতে থাকেন দুই ওপেনার সাদমান ইসলাম ও সাইফ হাসান। তবে ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ ছিলো সাইফ। দলীয় ১৯ রানেই প্যাভিলিয়নের পথে হাটেন এই ওপেনার। আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ১২ বলে ১৪ রান।
এরপর সাদমানের সঙ্গী হিসাবে ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে আজ সাইফের মতোই ইনিংস বড় করতে পারেনি সাদমান ইসলাম। হাসান আলীর বলে এলবিডাব্লিউ হন সাদমান ইসলাম। অষ্টম ওভারে দ্বিতীয় উইকেটের পতন ঘটল ৩৩ রানে। ২৮ বলে ১৪ রান করেন সাদমান। তিনটি চার ছিল তার ইনিংসে।
দলীয় ৩৩ রানে ২ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশের হাল ধরার কথা অধিনায়ক মুমিনুল হকের। কিন্তু হাল ছাড়তে হলো তাকে। কট বিহাইন্ডে সাজঘরে ফিরে যায় মুমিনুল। আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে মাত্র ৬ রান। মুমিনুল আউট হওয়ার ৬ বল পর বিদায় নিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ফাহিম আশরাফের বলে কাট করতে গিয়ে পয়েন্টে সাজিদ খানের সূক্ষ্ম ক্যাচ হন এই ব্যাটসম্যান। বারবার রিপ্লেতে যাচাই করতে হয়েছে বল ফিল্ডারের হাতে পড়ার আগে-পরে মাটিতে স্পর্শ করেছিল কি না। আউটই হন শান্ত, ৩৭ বলে ১৪ রান করে।
আজ যখন ওপেনাররা আসা যাওয়ার মিছিল যাচ্ছিলেন তখন লাঞ্চের আগে এসে উইকেটে থিতু হয়েছেন মুশফিকুর রহিম ও লিটন কিমার দাস। ১১.৪ ওভার একসঙ্গে ২০ রান তুলে প্রথম সেশন শেষ করেছেন তারা। ২৮ ওভারে ৪ উইকেটে ৬৯ রান বাংলাদেশের।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর ২০২১
পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিযে প্রতিটি ম্যাচেই টশ ভাগ্য ছিলো বাংলাদেশের পক্ষে। চট্রগ্রামে এসে পাকিস্তানের ভাগ্য বদলায়নি। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচেও টস ভাগ্য ছিলো বাংলাদেশের পক্ষেই। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে অবশ্য শুরুটা ভালো করতে থাকেন দুই ওপেনার সাদমান ইসলাম ও সাইফ হাসান। তবে ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ ছিলো সাইফ। দলীয় ১৯ রানেই প্যাভিলিয়নের পথে হাটেন এই ওপেনার। আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ১২ বলে ১৪ রান।
এরপর সাদমানের সঙ্গী হিসাবে ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে আজ সাইফের মতোই ইনিংস বড় করতে পারেনি সাদমান ইসলাম। হাসান আলীর বলে এলবিডাব্লিউ হন সাদমান ইসলাম। অষ্টম ওভারে দ্বিতীয় উইকেটের পতন ঘটল ৩৩ রানে। ২৮ বলে ১৪ রান করেন সাদমান। তিনটি চার ছিল তার ইনিংসে।
দলীয় ৩৩ রানে ২ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশের হাল ধরার কথা অধিনায়ক মুমিনুল হকের। কিন্তু হাল ছাড়তে হলো তাকে। কট বিহাইন্ডে সাজঘরে ফিরে যায় মুমিনুল। আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে মাত্র ৬ রান। মুমিনুল আউট হওয়ার ৬ বল পর বিদায় নিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ফাহিম আশরাফের বলে কাট করতে গিয়ে পয়েন্টে সাজিদ খানের সূক্ষ্ম ক্যাচ হন এই ব্যাটসম্যান। বারবার রিপ্লেতে যাচাই করতে হয়েছে বল ফিল্ডারের হাতে পড়ার আগে-পরে মাটিতে স্পর্শ করেছিল কি না। আউটই হন শান্ত, ৩৭ বলে ১৪ রান করে।
আজ যখন ওপেনাররা আসা যাওয়ার মিছিল যাচ্ছিলেন তখন লাঞ্চের আগে এসে উইকেটে থিতু হয়েছেন মুশফিকুর রহিম ও লিটন কিমার দাস। ১১.৪ ওভার একসঙ্গে ২০ রান তুলে প্রথম সেশন শেষ করেছেন তারা। ২৮ ওভারে ৪ উইকেটে ৬৯ রান বাংলাদেশের।