তৃতীয় দিন শেষেই সেন্ট লুসিয়া টেস্টে বাংলাদেশের হার সময়ের ব্যাপার ছিল। পরশু থেকে বারেবারে বৃষ্টির বাগড়ায় সেটা কেবল ত্বরান্বিতই হচ্ছিল।
শেষ পর্যন্ত ১০ উইকেটে হেরে দুই টেস্টের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হলো বাংলাদেশ। ১৩৪ টেস্টের ইতিহাসে হারের সেঞ্চুরি পূর্ণ করল সফরকারীরা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আরেকবার ব্যাটিংয়ে পাঠাতে ৪২ রান করতে হতো বাংলাদেশকে। এক প্রান্তে নুরুল হাসান সোহানের দারুণ আক্রমণাত্মক ইনিংস খেলেন। তাতে ইনিংস হার ঠেকানো গেলেও বড় হার থেকে বাঁচতে পারেনি সফরকারীরা। ৫০ বলে ৬০ রানে অপরাজিত থাকেন এই উইকেটকিপার ব্যাটার।
টেস্ট ক্যারিয়ারের সোহানের তৃতীয় ফিফটি এটি। সবকটিই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ৬ ছক্কা আর দুই চারে সাজানো ছিল সোহানের ইনিংসটি। বাংলাদেশের ইনিংস থামে ১৮৬ রানে।
টেস্ট জিততে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৩ রান। ২.৫ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়েই লক্ষ্যে পোঁছে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অধিনায়ক ক্রেগ ব্রাথওয়েট করেন ৪ রান। তার সঙ্গী জন ক্যাম্পবেল করেন ৯ রান।
তৃতীয় দিন আর সকালের বৃষ্টির পর উইকেট ভেজা থাকায় দিনের প্রথম ও দ্বিতীয় সেশন ভেস্তে যায়। খেলা শুরু হয় শেষ সেশনে।
সর্বোচ্চ ৩৮ ওভার খেলা হওয়ার কথা ছিল। ৬ উইকেটে ১৩২ রান নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ করেছিল বাংলাদেশ। শেষ ৪ উইকেটে আর ৫৪ রান যোগ করে অলআউট হয় তারা। ৫৪ রানের মধ্যে ৪৪ রানই এসেছে সোহানের ব্যাট থেকে।
আগের দিন শূন্য রানে অপরাজিত থাকা মিরাজ ৪ রান করে আউট হন। আলজেরি জোসেফের তৃতীয় শিকারে পরিণত হন তিনি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৮ জুন ২০২২
তৃতীয় দিন শেষেই সেন্ট লুসিয়া টেস্টে বাংলাদেশের হার সময়ের ব্যাপার ছিল। পরশু থেকে বারেবারে বৃষ্টির বাগড়ায় সেটা কেবল ত্বরান্বিতই হচ্ছিল।
শেষ পর্যন্ত ১০ উইকেটে হেরে দুই টেস্টের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হলো বাংলাদেশ। ১৩৪ টেস্টের ইতিহাসে হারের সেঞ্চুরি পূর্ণ করল সফরকারীরা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আরেকবার ব্যাটিংয়ে পাঠাতে ৪২ রান করতে হতো বাংলাদেশকে। এক প্রান্তে নুরুল হাসান সোহানের দারুণ আক্রমণাত্মক ইনিংস খেলেন। তাতে ইনিংস হার ঠেকানো গেলেও বড় হার থেকে বাঁচতে পারেনি সফরকারীরা। ৫০ বলে ৬০ রানে অপরাজিত থাকেন এই উইকেটকিপার ব্যাটার।
টেস্ট ক্যারিয়ারের সোহানের তৃতীয় ফিফটি এটি। সবকটিই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ৬ ছক্কা আর দুই চারে সাজানো ছিল সোহানের ইনিংসটি। বাংলাদেশের ইনিংস থামে ১৮৬ রানে।
টেস্ট জিততে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৩ রান। ২.৫ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়েই লক্ষ্যে পোঁছে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অধিনায়ক ক্রেগ ব্রাথওয়েট করেন ৪ রান। তার সঙ্গী জন ক্যাম্পবেল করেন ৯ রান।
তৃতীয় দিন আর সকালের বৃষ্টির পর উইকেট ভেজা থাকায় দিনের প্রথম ও দ্বিতীয় সেশন ভেস্তে যায়। খেলা শুরু হয় শেষ সেশনে।
সর্বোচ্চ ৩৮ ওভার খেলা হওয়ার কথা ছিল। ৬ উইকেটে ১৩২ রান নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ করেছিল বাংলাদেশ। শেষ ৪ উইকেটে আর ৫৪ রান যোগ করে অলআউট হয় তারা। ৫৪ রানের মধ্যে ৪৪ রানই এসেছে সোহানের ব্যাট থেকে।
আগের দিন শূন্য রানে অপরাজিত থাকা মিরাজ ৪ রান করে আউট হন। আলজেরি জোসেফের তৃতীয় শিকারে পরিণত হন তিনি।