ফরাসি ওপেনের সেমিফাইনালে উঠলেন নোভাক জোকোভিচ। প্রথম সেট খুইয়ে পিছিয়ে পড়লেও কোয়ার্টার ফাইনাল জিততে সমস্যা হলো না প্রতিযোগিতার তৃতীয় বাছাইয়ের। ১১ নম্বর বাছাই কারেন খাচানভকে তিনি হারালেন ৪-৬, ৭-৬ (৭-০), ৬-২, ৬-৪ ব্যবধানে।
কোয়ার্টার ফাইনালে ৩ ঘণ্টা ৩৮ মিনিট লড়াই করতে হলো ২২টি গ্র্যান্ড স্ল্যামের মালিককে। ম্যাচের স্কোর লাইন দেখলে জোকোভিচের জয় যতটা সহজ মনে হচ্ছে, আসলে ততটা সহজ হয়নি। প্রতিপক্ষের চাপে নয়, নিজের আনফোর্সড এররের ফাঁদে বার বার পয়েন্ট হারান তিনি। কোয়ার্টার ফাইনালের শুরুটা দেখে মনে হচ্ছিল, দিনটা বোধহয় তার নয়। টেনিসপ্রেমীদের রক্ত চাপ বাড়লেও মাথা ঠান্ডা রেখেছিলেন সার্বিয়ান তারকা। রুশ খাচানভ প্রথম সেট জিতে নেওয়ার পর দ্বিতীয় সেটেও সমানে সমানে লড়াই করেন। যদিও টাইব্রেকারে জোকোভিচের সামনে দাঁড়াতে পারেননি তিনি।
ম্যাচে সমতা ফেরানোর পর এক বার লকার রুমে ফিরে যান জোকোভিচ। তারপর শুধু কোর্টেই ফিরলেন না। নিজের চেনা ছন্দেও ফিরলেন। তৃতীয় এবং চতুর্থ সেটে আর শুরুর মতো লড়াই করতে পারলেন না প্রতিযোগিতার ১১ নম্বর বাছাই। তৃতীয় বাছাই জোকোভিচ জিতলেন দাপটের সঙ্গে। তৃতীয় সেটে প্রতিপক্ষকে কার্যত দাঁড়াতেই দিলেন না জোকোভিচ। চতুর্থ সেটে খাচানভ লড়াইয়ে ফেরার চেষ্টা করলেও লাভ হয়নি। যদিও তৃতীয় সেটের মতো পরিচ্ছন্ন টেনিস চতুর্থ সেটে খেলতে পারেননি জোকার। জয়ের কাছাকাছি পৌঁছেও একাধিক আনফোর্সড এরর করলেন। যা সেমিফাইনালের আগে চিন্তায় রাখতে পারে তার কোচ গোরান ইভানোসেভিচকে। কারণ শেষ চারের লড়াইয়ে জোকারকে সামলাতে হতে পারে স্পেনের তরুণ খেলোয়াড় কার্লোস আলকারাজকে। যাকে এখনই ভবিষ্যতের নাদাল বলে চিহ্নিত করতে শুরু করেছে টেনিস মহল।
রজার ফেদেরার গত বছর অবসর নিয়েছেন। চোটের জন্য এ বার খেলছেন না রাফয়েল নাদালও। ছিটকে গিয়েছেন ডানিল মেদভেদেভ। ফরাসি ওপেনে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু এখন জোকোভিচ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩
ফরাসি ওপেনের সেমিফাইনালে উঠলেন নোভাক জোকোভিচ। প্রথম সেট খুইয়ে পিছিয়ে পড়লেও কোয়ার্টার ফাইনাল জিততে সমস্যা হলো না প্রতিযোগিতার তৃতীয় বাছাইয়ের। ১১ নম্বর বাছাই কারেন খাচানভকে তিনি হারালেন ৪-৬, ৭-৬ (৭-০), ৬-২, ৬-৪ ব্যবধানে।
কোয়ার্টার ফাইনালে ৩ ঘণ্টা ৩৮ মিনিট লড়াই করতে হলো ২২টি গ্র্যান্ড স্ল্যামের মালিককে। ম্যাচের স্কোর লাইন দেখলে জোকোভিচের জয় যতটা সহজ মনে হচ্ছে, আসলে ততটা সহজ হয়নি। প্রতিপক্ষের চাপে নয়, নিজের আনফোর্সড এররের ফাঁদে বার বার পয়েন্ট হারান তিনি। কোয়ার্টার ফাইনালের শুরুটা দেখে মনে হচ্ছিল, দিনটা বোধহয় তার নয়। টেনিসপ্রেমীদের রক্ত চাপ বাড়লেও মাথা ঠান্ডা রেখেছিলেন সার্বিয়ান তারকা। রুশ খাচানভ প্রথম সেট জিতে নেওয়ার পর দ্বিতীয় সেটেও সমানে সমানে লড়াই করেন। যদিও টাইব্রেকারে জোকোভিচের সামনে দাঁড়াতে পারেননি তিনি।
ম্যাচে সমতা ফেরানোর পর এক বার লকার রুমে ফিরে যান জোকোভিচ। তারপর শুধু কোর্টেই ফিরলেন না। নিজের চেনা ছন্দেও ফিরলেন। তৃতীয় এবং চতুর্থ সেটে আর শুরুর মতো লড়াই করতে পারলেন না প্রতিযোগিতার ১১ নম্বর বাছাই। তৃতীয় বাছাই জোকোভিচ জিতলেন দাপটের সঙ্গে। তৃতীয় সেটে প্রতিপক্ষকে কার্যত দাঁড়াতেই দিলেন না জোকোভিচ। চতুর্থ সেটে খাচানভ লড়াইয়ে ফেরার চেষ্টা করলেও লাভ হয়নি। যদিও তৃতীয় সেটের মতো পরিচ্ছন্ন টেনিস চতুর্থ সেটে খেলতে পারেননি জোকার। জয়ের কাছাকাছি পৌঁছেও একাধিক আনফোর্সড এরর করলেন। যা সেমিফাইনালের আগে চিন্তায় রাখতে পারে তার কোচ গোরান ইভানোসেভিচকে। কারণ শেষ চারের লড়াইয়ে জোকারকে সামলাতে হতে পারে স্পেনের তরুণ খেলোয়াড় কার্লোস আলকারাজকে। যাকে এখনই ভবিষ্যতের নাদাল বলে চিহ্নিত করতে শুরু করেছে টেনিস মহল।
রজার ফেদেরার গত বছর অবসর নিয়েছেন। চোটের জন্য এ বার খেলছেন না রাফয়েল নাদালও। ছিটকে গিয়েছেন ডানিল মেদভেদেভ। ফরাসি ওপেনে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু এখন জোকোভিচ।