সেতু আছে কিন্তু সংযোগ সড়ক নেইÑ এমন খবর প্রায়ই গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। সংযোগ সড়ক না থাকার কারণে দেশের অনেক সেতুই কোনো কাজে আসছে না। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। কোথাও সেতুতে উঠতে মই, কোথাও কাঠের অথবা বাসের সাঁকো ব্যবহার করছেন তারা। কোনো কোনো সেতুতে ঠাঁই হয়েছে স্থানীয় ভূমিহীনদের। কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত এই সেতুগুলো জনগণের কোন কাজে আসছে সেটা একটা প্রশ্ন।
গত বুধবার সংবাদ-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু কালভার্টের কর্মসূচির আওতায় দায়রা খাল, টেকের খাল ও ঈদগাহ খালের উপর তিনটি সেতু নির্মাণ করে ১ কোটি ১৭ লাখ টাকা ব্যায়ে। কিন্তু সেতু নির্মাণের সাত বছর পার হয়ে গেলেও কোন সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়নি। বর্ষা মৌসুমে সেতুগুলোর দুই পাশের সংযোগ সড়কের মাটি সরে যাওয়ায় সেটা চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ে আছে। শুকনা মৌসুমে সেতুতে উঠতে মই ব্যবহার করতে হয়।
এই তিনটি সংযোগ সেতু কিশোরগঞ্জের ভৈরব পৌর শহরের সঙ্গে উপজেলার শিমুলকান্দি ও শ্রীনগর ইউনিয়নের ৬টি গ্রামের প্রায় ১০ হাজার বাসিন্দাদের যোগাযোগের সুবিধার জন্য বানানো হয়েছিল। এই সংযোগ সড়ক না থাকার কারণে মালামাল পরিবহনে গুনতে হচ্ছে বাড়তি টাকা। এপার থেকে ওপার যেতে গ্রামবাসীকে পাড়ি দিতে হচ্ছে কয়েক কিলোমিটার রাস্তা।
আমরা বলতে চাই. যেহেতু সেতুগুলো বানানো হয়েছিল গ্রামবাসীর সুবিধার জন্য, তাই সেতুগুলো প্রয়োজনে পুনঃসংস্কার করে জনস্বার্থে সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অতি দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। সংযোগ সড়ক নির্মাণে হেলাফেলা করার সুযোগ নেই। যত দ্রুত সম্ভব সেতুগুলোর সংযোগ সড়ক নির্মাণ করে জনগণের চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে। জনস্বার্থের সঙ্গে সম্পৃক্ত কোন কাজেই উদাসীনতা দেখানোর সুযোগ নেই।
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
সেতু আছে কিন্তু সংযোগ সড়ক নেইÑ এমন খবর প্রায়ই গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। সংযোগ সড়ক না থাকার কারণে দেশের অনেক সেতুই কোনো কাজে আসছে না। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। কোথাও সেতুতে উঠতে মই, কোথাও কাঠের অথবা বাসের সাঁকো ব্যবহার করছেন তারা। কোনো কোনো সেতুতে ঠাঁই হয়েছে স্থানীয় ভূমিহীনদের। কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত এই সেতুগুলো জনগণের কোন কাজে আসছে সেটা একটা প্রশ্ন।
গত বুধবার সংবাদ-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু কালভার্টের কর্মসূচির আওতায় দায়রা খাল, টেকের খাল ও ঈদগাহ খালের উপর তিনটি সেতু নির্মাণ করে ১ কোটি ১৭ লাখ টাকা ব্যায়ে। কিন্তু সেতু নির্মাণের সাত বছর পার হয়ে গেলেও কোন সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়নি। বর্ষা মৌসুমে সেতুগুলোর দুই পাশের সংযোগ সড়কের মাটি সরে যাওয়ায় সেটা চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ে আছে। শুকনা মৌসুমে সেতুতে উঠতে মই ব্যবহার করতে হয়।
এই তিনটি সংযোগ সেতু কিশোরগঞ্জের ভৈরব পৌর শহরের সঙ্গে উপজেলার শিমুলকান্দি ও শ্রীনগর ইউনিয়নের ৬টি গ্রামের প্রায় ১০ হাজার বাসিন্দাদের যোগাযোগের সুবিধার জন্য বানানো হয়েছিল। এই সংযোগ সড়ক না থাকার কারণে মালামাল পরিবহনে গুনতে হচ্ছে বাড়তি টাকা। এপার থেকে ওপার যেতে গ্রামবাসীকে পাড়ি দিতে হচ্ছে কয়েক কিলোমিটার রাস্তা।
আমরা বলতে চাই. যেহেতু সেতুগুলো বানানো হয়েছিল গ্রামবাসীর সুবিধার জন্য, তাই সেতুগুলো প্রয়োজনে পুনঃসংস্কার করে জনস্বার্থে সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অতি দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। সংযোগ সড়ক নির্মাণে হেলাফেলা করার সুযোগ নেই। যত দ্রুত সম্ভব সেতুগুলোর সংযোগ সড়ক নির্মাণ করে জনগণের চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে। জনস্বার্থের সঙ্গে সম্পৃক্ত কোন কাজেই উদাসীনতা দেখানোর সুযোগ নেই।