নীলফামারীর ডিমলায় অনুমোদনহীন মিনি পেট্রোল পাম্প গড়ে উঠেছে। এসব পাম্পে নেই কোনো অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, পরিবেশগত ছাড়পত্র কিংবা প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা। অথচ পেট্রোল পাম্পগুলো প্রতিদিন ব্যবহার করছে বিপজ্জনক পরিমাণ দাহ্য পদার্থ। গত মঙ্গলবার সেখানকার একটি পেট্রোল পাম্পে অগ্নিকা-ের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
অনুমোদনহীন মিনি পেট্রোল পাম্প গড়ে উঠল কীভাবে সেটা একটা প্রশ্ন। সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের ভূমিকা কী সেটা আমরা জানতে চাইব। নিয়মিত নজরদারি করা হলে অনুমোদন ছাড়া কোনো পাম্প গড়ে উঠত না। অনুমোদনহীন পাম্পের বিরুদ্ধে মাঝে মধ্যে কিছু অভিযান হয়। তবে কিছুদিন পর আবারও চালু হয় এসব পাম্পের ঝুঁকিপূর্ণ কার্যক্রম। জানা গেছে, স্থানীয় প্রশাসন অবৈধ পাম্পগুলো চিহ্নিত করেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, কেবল চিহ্নিত করলেই কি দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়। দৃশ্যমান ব্যবস্থা নিতে হবে। সেটা হয়নি বলেই পাম্পগুলো চলছে।
অবৈধ মিনি পাম্প শুধু জীবন ও সম্পদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নয়, পরিবেশের ওপরও মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। অভিযোগ আছে, অনেক পাম্পে ভেজাল ও নিম্নমানের জ্বালানি দেয়া হয়। এতে যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, পরিবেশও দূষিত হয়। এমনকি ন্যূনতম নিরাপত্তা না থাকায় সামান্য অসতর্কতায় ঘটতে পারে বড় কোনো দুর্ঘটনা।
দ্রুত এই পরিস্থিতির অবসান ঘটাতে হবে। কেবল মোবাইল কোর্ট অভিযান চালিয়ে কিছু পাম্প বন্ধ করলেই হবে না। অনুমোদনহীন পাম্প স্থাপন ও পরিচালনার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। ব্যবসা করতে হলে যথাযথভাবে আইন মেনে ব্যবসা করতে হবে। বৈধ ফিলিং স্টেশন স্থাপনে কারও আপত্তি থাকবার কথা নয়।
অসতর্কতা-অবহেলায় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আবার সংশ্লিষ্টরা দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করলে সম্ভাব অনেক বিপদ মোকাবিলা করা সম্ভব। জননিরাপত্তা ও পরিবেশ রক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করলে এই সমস্যার যৌক্তিক সমাধান মিলতে পারে।
সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫
নীলফামারীর ডিমলায় অনুমোদনহীন মিনি পেট্রোল পাম্প গড়ে উঠেছে। এসব পাম্পে নেই কোনো অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, পরিবেশগত ছাড়পত্র কিংবা প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা। অথচ পেট্রোল পাম্পগুলো প্রতিদিন ব্যবহার করছে বিপজ্জনক পরিমাণ দাহ্য পদার্থ। গত মঙ্গলবার সেখানকার একটি পেট্রোল পাম্পে অগ্নিকা-ের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
অনুমোদনহীন মিনি পেট্রোল পাম্প গড়ে উঠল কীভাবে সেটা একটা প্রশ্ন। সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের ভূমিকা কী সেটা আমরা জানতে চাইব। নিয়মিত নজরদারি করা হলে অনুমোদন ছাড়া কোনো পাম্প গড়ে উঠত না। অনুমোদনহীন পাম্পের বিরুদ্ধে মাঝে মধ্যে কিছু অভিযান হয়। তবে কিছুদিন পর আবারও চালু হয় এসব পাম্পের ঝুঁকিপূর্ণ কার্যক্রম। জানা গেছে, স্থানীয় প্রশাসন অবৈধ পাম্পগুলো চিহ্নিত করেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, কেবল চিহ্নিত করলেই কি দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়। দৃশ্যমান ব্যবস্থা নিতে হবে। সেটা হয়নি বলেই পাম্পগুলো চলছে।
অবৈধ মিনি পাম্প শুধু জীবন ও সম্পদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নয়, পরিবেশের ওপরও মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। অভিযোগ আছে, অনেক পাম্পে ভেজাল ও নিম্নমানের জ্বালানি দেয়া হয়। এতে যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, পরিবেশও দূষিত হয়। এমনকি ন্যূনতম নিরাপত্তা না থাকায় সামান্য অসতর্কতায় ঘটতে পারে বড় কোনো দুর্ঘটনা।
দ্রুত এই পরিস্থিতির অবসান ঘটাতে হবে। কেবল মোবাইল কোর্ট অভিযান চালিয়ে কিছু পাম্প বন্ধ করলেই হবে না। অনুমোদনহীন পাম্প স্থাপন ও পরিচালনার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। ব্যবসা করতে হলে যথাযথভাবে আইন মেনে ব্যবসা করতে হবে। বৈধ ফিলিং স্টেশন স্থাপনে কারও আপত্তি থাকবার কথা নয়।
অসতর্কতা-অবহেলায় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আবার সংশ্লিষ্টরা দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করলে সম্ভাব অনেক বিপদ মোকাবিলা করা সম্ভব। জননিরাপত্তা ও পরিবেশ রক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করলে এই সমস্যার যৌক্তিক সমাধান মিলতে পারে।