টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাপের বিষের অ্যান্টিভেনম সরবরাহ নেই। এই উপজেলায় প্রতি মাসে গড়ে ৩০ জন সাপে কাটা রোগী চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে আসেন। গত আট মাসে ২৪০ জন রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
সমতল ও পাহাড়ি অঞ্চলের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের কারণে সখীপুরে প্রতিবছরই উল্লেখযোগ্যহারে সাপের কামড়ের ঘটনা ঘটে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সমস্যা সমাধানে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও কোনো ফলপ্রসূ উদ্যোগ দৃশ্যমান নয়। অ্যান্টিভেনম বরাদ্দ বন্ধ রয়েছে। সারা দেশেই এই সংকট চলছে।
অ্যান্টিভেনম সংকটের কারণে ভুক্তভোগীদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কেউ কেউ সখীপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যান্টিভেনম না পেয়ে চিকিৎসার জন্য ছুটছেন অন্য কোথাও। এই পরিস্থিতি শুধু সখীপুরের নয়, দেশের গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবার সামগ্রিক চিত্রের প্রতিফলন। সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা একটি জরুরি স্বাস্থ্যসেবা। এর জন্য অ্যান্টিভেনমের মতো জীবনরক্ষাকারী ওষুধের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। সখীপুরের মতো ঝুঁকিপ্রবণ এলাকায় এই সংকট মানুষের জীবনকে বিপন্ন করছে।
আমরা বলতে চাই, সংকট সমাধানে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। কেন্দ্রীয়ভাবে অ্যান্টিভেনম সরবরাহের ব্যবস্থা আবার চালু করতে হবে। স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে এর মজুত নিশ্চিত করা। সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা ও তথ্য সংরক্ষণে আরও স্বচ্ছতা ও দক্ষতা আনা প্রয়োজন। সাপেকাটা মানুষের চিকীৎসায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেবে সেটা আমাদের আশা।
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাপের বিষের অ্যান্টিভেনম সরবরাহ নেই। এই উপজেলায় প্রতি মাসে গড়ে ৩০ জন সাপে কাটা রোগী চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে আসেন। গত আট মাসে ২৪০ জন রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
সমতল ও পাহাড়ি অঞ্চলের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের কারণে সখীপুরে প্রতিবছরই উল্লেখযোগ্যহারে সাপের কামড়ের ঘটনা ঘটে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সমস্যা সমাধানে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও কোনো ফলপ্রসূ উদ্যোগ দৃশ্যমান নয়। অ্যান্টিভেনম বরাদ্দ বন্ধ রয়েছে। সারা দেশেই এই সংকট চলছে।
অ্যান্টিভেনম সংকটের কারণে ভুক্তভোগীদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কেউ কেউ সখীপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যান্টিভেনম না পেয়ে চিকিৎসার জন্য ছুটছেন অন্য কোথাও। এই পরিস্থিতি শুধু সখীপুরের নয়, দেশের গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবার সামগ্রিক চিত্রের প্রতিফলন। সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা একটি জরুরি স্বাস্থ্যসেবা। এর জন্য অ্যান্টিভেনমের মতো জীবনরক্ষাকারী ওষুধের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। সখীপুরের মতো ঝুঁকিপ্রবণ এলাকায় এই সংকট মানুষের জীবনকে বিপন্ন করছে।
আমরা বলতে চাই, সংকট সমাধানে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। কেন্দ্রীয়ভাবে অ্যান্টিভেনম সরবরাহের ব্যবস্থা আবার চালু করতে হবে। স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে এর মজুত নিশ্চিত করা। সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা ও তথ্য সংরক্ষণে আরও স্বচ্ছতা ও দক্ষতা আনা প্রয়োজন। সাপেকাটা মানুষের চিকীৎসায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেবে সেটা আমাদের আশা।