দীর্ঘশ্বাসের কোনো যতিচিহ্ন নেই
সফিক ইসলাম
দীর্ঘশ্বাসের কোনো দাঁড়ি, কমা বা যতিচিহ্ন নেই
বৃত্ত-ব্যাসার্ধে আটকে পড়া জীবনের উপচার
শুধু বয়ে নিয়ে যাওয়া অনন্তকাল
বস্তুতঃ মানুষ মাত্রই খসে পড়া এক অচ্ছুৎ পালক
ঝরে পড়বে জেনেও ডানা মেলে ওড়ার
সুতীব্র বাসনা তার।
নৈঃশব্দ্যের আর্তনাদে কখনো বা স্বপ্নভূক প্রাণি
কেউ কেউ স্বপ্নপোড়া গন্ধে স্ববর্ণে বেড়ে ওঠে নিয়ত
কেউ কেউ পরগাছাবেদনায় বুকে জমা করে পারদ-পাথর
কেউ কেউ ঝরনার মতো কেবলই ছুটে চলে
মৎস্যগন্ধা নদীর মোহন মায়ায়।
আমি ওসব কিছুই চাই না-অ-
আমি শুধু দীর্ঘশ্বাসের বিরাম চিহ্ন চাই
আমি চাই নিসর্গ অনূদিত মুক্ত বাতাসে
এক টুকরো স্বাধীন নিঃশ্বাস।
মেঘকন্যা
রামু সাহা
বৃষ্টি চাই, তুমুল বৃষ্টি
আকাশে তাকাই-ধুধু ,
এই হেমন্তে মেঘ নেই, ক্ষিপ্র কুয়াশা
দু’চোখ চাতক পিয়াস;
পাশের বাড়িতে কিংবদন্তির গান
‘আয়রে মেঘ আয়রে’
গানটি কোরাস হয় সবুজ রুমাল
বর্তুল প্রগাঢ় লাল
বৃষ্টি চাই, বৃষ্টি চাই, বৃষ্টি চাই
মেঘকন্যা কিছু বলো,
অনেক তো বেলা হলো।
মধ্যরাতের বুকের মধ্যে
মিতুল সাইফ
চোখের জলের মত টল টলে সুখ
টুপ করে ঝরে গেলো
শেষ ট্রেন ফেল করা যাত্রীর মলিন মুখে
শেষ বিকেলের চিহ্ন
ডাকে দুরন্ত বিরহ
মধ্য রাতের বুকের মধ্যে
এতটা ঝড়ের শেষে
পাতা ঝরা ধুলো মাখা পথ
তবু অপেক্ষায়
এসো নদী
আজ আবার হারিয়ে যাই
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫
দীর্ঘশ্বাসের কোনো যতিচিহ্ন নেই
সফিক ইসলাম
দীর্ঘশ্বাসের কোনো দাঁড়ি, কমা বা যতিচিহ্ন নেই
বৃত্ত-ব্যাসার্ধে আটকে পড়া জীবনের উপচার
শুধু বয়ে নিয়ে যাওয়া অনন্তকাল
বস্তুতঃ মানুষ মাত্রই খসে পড়া এক অচ্ছুৎ পালক
ঝরে পড়বে জেনেও ডানা মেলে ওড়ার
সুতীব্র বাসনা তার।
নৈঃশব্দ্যের আর্তনাদে কখনো বা স্বপ্নভূক প্রাণি
কেউ কেউ স্বপ্নপোড়া গন্ধে স্ববর্ণে বেড়ে ওঠে নিয়ত
কেউ কেউ পরগাছাবেদনায় বুকে জমা করে পারদ-পাথর
কেউ কেউ ঝরনার মতো কেবলই ছুটে চলে
মৎস্যগন্ধা নদীর মোহন মায়ায়।
আমি ওসব কিছুই চাই না-অ-
আমি শুধু দীর্ঘশ্বাসের বিরাম চিহ্ন চাই
আমি চাই নিসর্গ অনূদিত মুক্ত বাতাসে
এক টুকরো স্বাধীন নিঃশ্বাস।
মেঘকন্যা
রামু সাহা
বৃষ্টি চাই, তুমুল বৃষ্টি
আকাশে তাকাই-ধুধু ,
এই হেমন্তে মেঘ নেই, ক্ষিপ্র কুয়াশা
দু’চোখ চাতক পিয়াস;
পাশের বাড়িতে কিংবদন্তির গান
‘আয়রে মেঘ আয়রে’
গানটি কোরাস হয় সবুজ রুমাল
বর্তুল প্রগাঢ় লাল
বৃষ্টি চাই, বৃষ্টি চাই, বৃষ্টি চাই
মেঘকন্যা কিছু বলো,
অনেক তো বেলা হলো।
মধ্যরাতের বুকের মধ্যে
মিতুল সাইফ
চোখের জলের মত টল টলে সুখ
টুপ করে ঝরে গেলো
শেষ ট্রেন ফেল করা যাত্রীর মলিন মুখে
শেষ বিকেলের চিহ্ন
ডাকে দুরন্ত বিরহ
মধ্য রাতের বুকের মধ্যে
এতটা ঝড়ের শেষে
পাতা ঝরা ধুলো মাখা পথ
তবু অপেক্ষায়
এসো নদী
আজ আবার হারিয়ে যাই