টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার করটিয়াপাড়া বাজারের উত্তর পাশে কাঁকড়ার ঝোড়া এলাকায় নির্মাণাধীন ব্রিজের কাজ দীর্ঘ সময় ধরে বন্ধ রয়েছে। পাঁচ বছর আগে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ২ কোটি ২৮ লাখ টাকার এই পিএসসি গার্ডার ব্রিজের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। কিন্তু আজও কাজ শেষ হয়নি। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
জানা গেছে, উল্লিখিত ব্রিজের কাজ থেমে থেমে চলছে। ফলে কালিদাস, বহুরিয়া, করটিয়াপাড়া, বেলতলী, ফুলঝুড়িপাড়া এবং আশেপাশের অন্তত ১৫ থেকে ২০ গ্রামের মানুষ চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়ে। উপজেলা শহর বা অন্য কোথাও যেতে গেলে স্থানীয়দের ১৪-১৫ কিলোমিটার ঘুরে যেতে হয়। কেউ কেউ সাময়িকভাবে কাঠের সাঁকো বানিয়ে পারাপার করছেন।
ব্যবসায়ীরা মালামাল পরিবহনে অনেক সময় ও অর্থ ব্যয় করছেন। কৃষকরা তাদের ফসল পরিবহনে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন। অসুস্থ রোগীদের জেলা শহরের হাসপাতালে নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছে।
সখীপুর উপজেলা এলজিইডি’র প্রকৌশলী জানিয়েছেন, ব্রিজের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তবে সাময়িকভাবে কাজ বন্ধ রয়েছে। আশা করা হচ্ছে দুই-তিন মাসের মধ্যে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে। আমরা বলতে চাই, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত কাজ ত্বরান্বিত করা। এজন্য তদারকি জোরদার করতে হবে। মানুষের দৈনন্দিন যাতায়াত ও জীবিকার সঙ্গে সেতুর নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। সেতু নির্মাণে বিলম্ব হলে জনভোগান্তি দীর্ঘায়িত হয়। আমরা আশা করি, এই জনভোগান্তির দ্রুত অবসান হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫
টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার করটিয়াপাড়া বাজারের উত্তর পাশে কাঁকড়ার ঝোড়া এলাকায় নির্মাণাধীন ব্রিজের কাজ দীর্ঘ সময় ধরে বন্ধ রয়েছে। পাঁচ বছর আগে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ২ কোটি ২৮ লাখ টাকার এই পিএসসি গার্ডার ব্রিজের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। কিন্তু আজও কাজ শেষ হয়নি। এ নিয়ে সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
জানা গেছে, উল্লিখিত ব্রিজের কাজ থেমে থেমে চলছে। ফলে কালিদাস, বহুরিয়া, করটিয়াপাড়া, বেলতলী, ফুলঝুড়িপাড়া এবং আশেপাশের অন্তত ১৫ থেকে ২০ গ্রামের মানুষ চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়ে। উপজেলা শহর বা অন্য কোথাও যেতে গেলে স্থানীয়দের ১৪-১৫ কিলোমিটার ঘুরে যেতে হয়। কেউ কেউ সাময়িকভাবে কাঠের সাঁকো বানিয়ে পারাপার করছেন।
ব্যবসায়ীরা মালামাল পরিবহনে অনেক সময় ও অর্থ ব্যয় করছেন। কৃষকরা তাদের ফসল পরিবহনে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন। অসুস্থ রোগীদের জেলা শহরের হাসপাতালে নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছে।
সখীপুর উপজেলা এলজিইডি’র প্রকৌশলী জানিয়েছেন, ব্রিজের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তবে সাময়িকভাবে কাজ বন্ধ রয়েছে। আশা করা হচ্ছে দুই-তিন মাসের মধ্যে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে। আমরা বলতে চাই, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত কাজ ত্বরান্বিত করা। এজন্য তদারকি জোরদার করতে হবে। মানুষের দৈনন্দিন যাতায়াত ও জীবিকার সঙ্গে সেতুর নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। সেতু নির্মাণে বিলম্ব হলে জনভোগান্তি দীর্ঘায়িত হয়। আমরা আশা করি, এই জনভোগান্তির দ্রুত অবসান হবে।