alt

opinion » editorial

ফ্লাইওভারটির অন্ধকার দূর করুন

: বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১

কুড়িল বিশ্বরোডের ফ্লাইওভার উদ্বোধন হয়েছে ২০১৩ সালে। উদ্বোধনের কয়েক মাস পর থেকেই ৩.১ কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারের বাতিগুলো নষ্ট হতে শুরু করে। নষ্ট হওয়া বাতিগুলো আর পরিবর্তন করা হয়নি। ফ্লাইওভারের কোন ল্যাম্পপোস্টে এখন আর রাতের বেলায় বাতি জ্বলে না। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এ কথা।

ফ্লাইওভার বা যে কোন সড়ক ও সেতুর ল্যাম্পপোস্টে বাতি থাকা জরুরি। রাতের বেলায় বাতি না জ্বললে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকে। রাতের অন্ধকারে ছিনতাইয়ের মতো ঘটনাও ঘটে। এ নিয়ে অতীতেও অনেক অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু ফ্লাইওভারের চিত্র বদলায়নি। ৩০৬ কোটি টাকা খরচ করে কুড়িল বিশ্বরোডের ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়েছে। অথচ অল্প কিছু টাকা ব্যয় করে সেটার ল্যাম্পপোস্টগুলোর বাতিগুলো ঠিক করা হচ্ছে না। এতে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে যে ফ্লাইওভারটি দেখভালের কোন কর্তৃপক্ষ আছে কিনা।

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বলছে, ফ্লাইওভারটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন এর সব দায়িত্ব তাদের, তারাই নতুন করে বাতি বসানোর কাজ করবে।

আমরা চাইব, দ্রুত ফ্লাইওভারের সব ল্যাম্পপোস্টে বাতি লাগানো হবে। সেগুলো নিয়মিত দেখভালও করতে হবে।

কাদের অবহেলায় ফ্লাইওভারটি এত বছর বাতিহীন অবস্থায় রয়েছে সেটা খুঁজে দেখতে হবে। এজন্য সংশ্লিষ্টদের জবাবদিহি আদায় করা জরুরি।

তাপমাত্রা বাড়ার মূল্য

গাছে পেরক ঠোকার নিষ্ঠুরতার অবসান হোক

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি : দায় চাপানোর সংস্কৃতি নয়, ব্যবস্থা নিন

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন: কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অচলাবস্থা ও নাগরিক দুর্ভোগ

ঈদে মিলাদুন্নবী : মহানবীর আদর্শ অনুসরণ করা জরুরি

নীলফামারীতে শ্রমিকের প্রাণহানি: এই মৃত্যু কি এড়ানো যেত না

বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন: নারী সহপাঠীকে ‘গণধর্ষণের’ হুমকি, নারী প্রার্থীদের সাইবার হয়রানি

নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার পর কেন এই নৈরাজ্য

খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে দুর্নীতির অভিযোগ আমলে নিন

নারী ও শিশু নির্যাতনের উদ্বেগজনক চিত্র

ভবদহের জলাবদ্ধতা: শিক্ষা ও জীবনযাত্রার উপর অব্যাহত সংকট

সৈয়দপুরে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের দুর্দশা

জমি রেজিস্ট্রিতে ঘুষের বোঝা: সাধারণ মানুষের ভোগান্তি

মবের নামে মানুষ হত্যা : সমাজ কোথায় যাচ্ছে?

‘জুলাই জাতীয় সনদ’ : কেন প্রশ্ন তোলা যাবে না

সুন্দরবন রক্ষায় টেকসই ব্যবস্থা নিন

মামলা, গ্রেপ্তার, জামিন : প্রশ্নবিদ্ধ আইনের শাসন

শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাশ্রমে সাঁকো নির্মাণ : ঐক্য ও উদ্যমের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত

বন্যা ও ভাঙন : দ্রুত ব্যবস্থা নিন

অ্যান্টিভেনমের সরবরাহ নিশ্চিত করুন

ভূমি অফিসে ঘুষ বন্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিন

জন্ম নিবন্ধনে জটিলতা দূর করা জরুরি

‘সাদা পাথর’ লুটের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিন

সার বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ আমলে নিন

তরুণদের জন্য আলাদা বুথ! সিদ্ধান্ত কার? কেন?

চিকিৎসক সংকটে জীবননগরের স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত

গণপিটুনির সংস্কৃতি রুখতে হবে এখনই

সাংবাদিক হত্যা-নির্যাতনের ঘটনার বিচার করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন

ইউনিয়ন পরিষদে নাগরিক সেবায় ভোগান্তির অবসান ঘটান

সড়কে মৃত্যু : দুর্ঘটনা নাকি অব্যবস্থাপনার ফল?

অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর

নির্বাচনের ঘোষণায় স্বস্তি, তবে আছে অনেক চ্যালেঞ্জ

‘জুলাই ঘোষণাপত্র’: কিছু জিজ্ঞাসা

বয়স্ক ভাতা পেতে আর কত অপেক্ষা

ডিএনডি এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসনে কার্যকর ব্যবস্থা নিন

tab

opinion » editorial

ফ্লাইওভারটির অন্ধকার দূর করুন

বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১

কুড়িল বিশ্বরোডের ফ্লাইওভার উদ্বোধন হয়েছে ২০১৩ সালে। উদ্বোধনের কয়েক মাস পর থেকেই ৩.১ কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারের বাতিগুলো নষ্ট হতে শুরু করে। নষ্ট হওয়া বাতিগুলো আর পরিবর্তন করা হয়নি। ফ্লাইওভারের কোন ল্যাম্পপোস্টে এখন আর রাতের বেলায় বাতি জ্বলে না। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এ কথা।

ফ্লাইওভার বা যে কোন সড়ক ও সেতুর ল্যাম্পপোস্টে বাতি থাকা জরুরি। রাতের বেলায় বাতি না জ্বললে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকে। রাতের অন্ধকারে ছিনতাইয়ের মতো ঘটনাও ঘটে। এ নিয়ে অতীতেও অনেক অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু ফ্লাইওভারের চিত্র বদলায়নি। ৩০৬ কোটি টাকা খরচ করে কুড়িল বিশ্বরোডের ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়েছে। অথচ অল্প কিছু টাকা ব্যয় করে সেটার ল্যাম্পপোস্টগুলোর বাতিগুলো ঠিক করা হচ্ছে না। এতে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে যে ফ্লাইওভারটি দেখভালের কোন কর্তৃপক্ষ আছে কিনা।

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বলছে, ফ্লাইওভারটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন এর সব দায়িত্ব তাদের, তারাই নতুন করে বাতি বসানোর কাজ করবে।

আমরা চাইব, দ্রুত ফ্লাইওভারের সব ল্যাম্পপোস্টে বাতি লাগানো হবে। সেগুলো নিয়মিত দেখভালও করতে হবে।

কাদের অবহেলায় ফ্লাইওভারটি এত বছর বাতিহীন অবস্থায় রয়েছে সেটা খুঁজে দেখতে হবে। এজন্য সংশ্লিষ্টদের জবাবদিহি আদায় করা জরুরি।

back to top