alt

opinion » editorial

সীমান্তে শিথিল স্বাস্থ্যবিধি কঠোর হোন

: বৃহস্পতিবার, ২৭ মে ২০২১

মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে রয়েছে লালমনিরহাটের বুড়িমারি স্থলবন্দর। সরকারি নির্দেশ থাকার পরও মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। ভারত ঘুরে যেসব বাংলাদেশি ট্রাক ড্রাইভার বন্দরে প্রবেশ করছেন, তাদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখার নির্দেশ থাকলেও তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এতে বন্দরে কর্মরত কাস্টমস, বন্দর কর্তৃপক্ষ, ব্যবসায়ী ও শ্রমিকসহ স্থানীয়রা স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন।

লালমনিরহাটের স্থলবন্দরে স্বাস্থ্যবিধি না মানার খবরটি উদ্বেগজনক। একই ধরনের খবর পাওয়া গেছে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরেও। অথচ এসব বন্দর দিয়েই ভারত থেকে পণ্য আনা-নেয়ার কাজ হচ্ছে। স্থলবন্দরগুলো দিয়ে পরিবহনসংশ্লিষ্ট লোকজন ও সাধারণ যাত্রীদেরও আসা-যাওয়ার খবরও মিলেছে। সেখানে মানুষজন স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফলে করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়ানোর আশঙ্কাও তৈরি হচ্ছে। ইতোমধ্যেই সীমান্তবর্তী সাত জেলায় করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির খবর পাওয়া গেছে। বাংলাদেশে যদি দ্রুত ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ে তাহলে তা মোকাবিলা করা বেশ কঠিন হয়ে পড়বে।

দেশে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ রোধে গত ২৬ এপ্রিল থেকে ১৪ দিনের জন্য সীমান্ত বন্ধ করে রাখার ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। সীমান্ত বন্ধের ঘোষণা এখনও বহাল আছে। তবে সরকারের এ ঘোষণা পর্যাপ্ত নয়। কারণ এ নির্দেশনা কড়াকড়িভাবে প্রয়োগ করা না গেলে তাতে কোন সুফল আসবে না। স্থলবন্দরগুলোতে যারা পণ্য আনা-নেয়ার কাজ করছে তাদের সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বাধ্য করতে হবে। ভারত থেকে আসা ট্রাক ড্রাইভারদের কোয়োরেন্টিন নিশ্চিত করা জরুরি।

অবৈধভাবে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ বন্ধ করতে হবে। সীমান্তবর্তী জেলাগুলোয় নজরদারি বাড়াতে হবে। এসব জেলায় আক্রান্ত রোগীর নমুনা নিয়ে জিনোম সিকোয়েন্সিং করতে হবে। ভারতের ধরন শনাক্ত হলে মানসম্মত চিকিৎসার ব্যবস্থা নিতে হবে।

তাপমাত্রা বাড়ার মূল্য

গাছে পেরক ঠোকার নিষ্ঠুরতার অবসান হোক

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি : দায় চাপানোর সংস্কৃতি নয়, ব্যবস্থা নিন

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন: কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অচলাবস্থা ও নাগরিক দুর্ভোগ

ঈদে মিলাদুন্নবী : মহানবীর আদর্শ অনুসরণ করা জরুরি

নীলফামারীতে শ্রমিকের প্রাণহানি: এই মৃত্যু কি এড়ানো যেত না

বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন: নারী সহপাঠীকে ‘গণধর্ষণের’ হুমকি, নারী প্রার্থীদের সাইবার হয়রানি

নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার পর কেন এই নৈরাজ্য

খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে দুর্নীতির অভিযোগ আমলে নিন

নারী ও শিশু নির্যাতনের উদ্বেগজনক চিত্র

ভবদহের জলাবদ্ধতা: শিক্ষা ও জীবনযাত্রার উপর অব্যাহত সংকট

সৈয়দপুরে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের দুর্দশা

জমি রেজিস্ট্রিতে ঘুষের বোঝা: সাধারণ মানুষের ভোগান্তি

মবের নামে মানুষ হত্যা : সমাজ কোথায় যাচ্ছে?

‘জুলাই জাতীয় সনদ’ : কেন প্রশ্ন তোলা যাবে না

সুন্দরবন রক্ষায় টেকসই ব্যবস্থা নিন

মামলা, গ্রেপ্তার, জামিন : প্রশ্নবিদ্ধ আইনের শাসন

শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাশ্রমে সাঁকো নির্মাণ : ঐক্য ও উদ্যমের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত

বন্যা ও ভাঙন : দ্রুত ব্যবস্থা নিন

অ্যান্টিভেনমের সরবরাহ নিশ্চিত করুন

ভূমি অফিসে ঘুষ বন্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিন

জন্ম নিবন্ধনে জটিলতা দূর করা জরুরি

‘সাদা পাথর’ লুটের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিন

সার বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ আমলে নিন

তরুণদের জন্য আলাদা বুথ! সিদ্ধান্ত কার? কেন?

চিকিৎসক সংকটে জীবননগরের স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত

গণপিটুনির সংস্কৃতি রুখতে হবে এখনই

সাংবাদিক হত্যা-নির্যাতনের ঘটনার বিচার করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন

ইউনিয়ন পরিষদে নাগরিক সেবায় ভোগান্তির অবসান ঘটান

সড়কে মৃত্যু : দুর্ঘটনা নাকি অব্যবস্থাপনার ফল?

অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর

নির্বাচনের ঘোষণায় স্বস্তি, তবে আছে অনেক চ্যালেঞ্জ

‘জুলাই ঘোষণাপত্র’: কিছু জিজ্ঞাসা

বয়স্ক ভাতা পেতে আর কত অপেক্ষা

ডিএনডি এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসনে কার্যকর ব্যবস্থা নিন

tab

opinion » editorial

সীমান্তে শিথিল স্বাস্থ্যবিধি কঠোর হোন

বৃহস্পতিবার, ২৭ মে ২০২১

মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে রয়েছে লালমনিরহাটের বুড়িমারি স্থলবন্দর। সরকারি নির্দেশ থাকার পরও মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। ভারত ঘুরে যেসব বাংলাদেশি ট্রাক ড্রাইভার বন্দরে প্রবেশ করছেন, তাদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখার নির্দেশ থাকলেও তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এতে বন্দরে কর্মরত কাস্টমস, বন্দর কর্তৃপক্ষ, ব্যবসায়ী ও শ্রমিকসহ স্থানীয়রা স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন।

লালমনিরহাটের স্থলবন্দরে স্বাস্থ্যবিধি না মানার খবরটি উদ্বেগজনক। একই ধরনের খবর পাওয়া গেছে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরেও। অথচ এসব বন্দর দিয়েই ভারত থেকে পণ্য আনা-নেয়ার কাজ হচ্ছে। স্থলবন্দরগুলো দিয়ে পরিবহনসংশ্লিষ্ট লোকজন ও সাধারণ যাত্রীদেরও আসা-যাওয়ার খবরও মিলেছে। সেখানে মানুষজন স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফলে করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়ানোর আশঙ্কাও তৈরি হচ্ছে। ইতোমধ্যেই সীমান্তবর্তী সাত জেলায় করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির খবর পাওয়া গেছে। বাংলাদেশে যদি দ্রুত ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ে তাহলে তা মোকাবিলা করা বেশ কঠিন হয়ে পড়বে।

দেশে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ রোধে গত ২৬ এপ্রিল থেকে ১৪ দিনের জন্য সীমান্ত বন্ধ করে রাখার ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। সীমান্ত বন্ধের ঘোষণা এখনও বহাল আছে। তবে সরকারের এ ঘোষণা পর্যাপ্ত নয়। কারণ এ নির্দেশনা কড়াকড়িভাবে প্রয়োগ করা না গেলে তাতে কোন সুফল আসবে না। স্থলবন্দরগুলোতে যারা পণ্য আনা-নেয়ার কাজ করছে তাদের সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বাধ্য করতে হবে। ভারত থেকে আসা ট্রাক ড্রাইভারদের কোয়োরেন্টিন নিশ্চিত করা জরুরি।

অবৈধভাবে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ বন্ধ করতে হবে। সীমান্তবর্তী জেলাগুলোয় নজরদারি বাড়াতে হবে। এসব জেলায় আক্রান্ত রোগীর নমুনা নিয়ে জিনোম সিকোয়েন্সিং করতে হবে। ভারতের ধরন শনাক্ত হলে মানসম্মত চিকিৎসার ব্যবস্থা নিতে হবে।

back to top