alt

মতামত » সম্পাদকীয়

শিল্পনগরে বারবার আগুন লাগার কারণ কী

: বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১

চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরের ভরাট কাজের ঠিকাদারদের বিভিন্ন সরঞ্জাম বারবার পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে সেখানে কাজ করা বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

গত ১১ নভেম্বর একটি উপঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ১৬টি পিভিসি পাইপে আগুন দেয়া হয়। এ ব্যাপারে মীরসরাই থানায় সাধারণ ডায়েরিও করা হয়েছে। এছাড়া বিষয়টি লিখিতভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক জোন (বেজা), শিল্পনগরের দায়িত্বে থাকা শিল্প পুলিশ ও আনসার সদস্যদের জানানো হয়েছে। তবে কে কারা বারবার এ নাশকতা চালাচ্ছে, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ নিয়ে গতকাল বুধবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরের নিরাপত্তার কাজে শিল্প পুলিশ ও আনসার সদস্যরা রয়েছেন। তাছাড়া সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদেরও নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। একাধিক নিরাপত্তা বাহিনী থাকা সত্ত্বেও নির্মাণ সরঞ্জামে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়ে নিরাপদে সরে পড়ছে কীভাবে সেটা একটা রহস্য। সুষ্ঠু তদন্ত করে এ রহস্য উন্মোচন করতে হবে।

দুর্বৃত্তদের খুঁজে বের করার কোন চেষ্টা বা আগ্রহ সংশ্লিষ্টদের আছে কিনা- সেই প্রশ্ন উঠেছে। বর্তমানে অপরাধী বা দুর্বৃত্তদের চিহ্নিত করার অত্যাধুনিক প্রযুক্তি বা পদ্ধতি রয়েছে; যা এখন সহজলভ্য। প্রশ্ন হচ্ছে, এসব প্রযুক্তি বা পদ্ধতি যথাযথভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা। দেশের এতবড় একটি প্রকল্পের কাজে নাশকতার কারণ খুঁজে বের করা জরুরি। যারাই আগুন লাগাচ্ছে বা চুরি করছে তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।

ভবিষ্যতে যেন অগ্নিকান্ড ও চুরির ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে। উক্ত প্রকল্প এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করা জরুরি।

প্রান্তিক মানুষের স্বাস্থ্যসেবা যেন অবহেলার শিকার না হয়

প্রাথমিকে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিল : একটি ভুল বার্তা

ঘিওর ভেটেরিনারি হাসপাতালের সংকট দূর করুন

ভূমি অফিসে সেবাপ্রার্থীদের দুর্ভোগ

একটি পাকা সেতুর জন্য অপেক্ষা

নদী থেকে অবৈধ পাথর উত্তোলন বন্ধ করুন

ইছামতী নদীকে রক্ষা করুন

সন্দেহবশত পিটিয়ে হত্যা: দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিন

জয়দেবপুর রেলক্রসিংয়ে দুর্ভোগের অবসান হোক

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কেন থামছে না?

সারের সংকট আর কত

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ শিকার বন্ধ করুন

কক্সবাজার সৈকত রক্ষা করুন

ঐকমত্য কমিশনের উদ্দেশ্য কী?

সড়ক দখলমুক্ত করা জরুরি

কৃষকদের পাশে থাকুন

প্রাথমিক শিক্ষায় সংকট

অ্যানথ্রাক্স নিয়ন্ত্রণে ধীরগতি: ঝুঁকিতে মানুষ ও গবাদিপশু

রাজধানীর যানবাহন নিয়ন্ত্রণে ফিরেছে সিগন্যাল বাতি: বাস্তবায়ন জরুরি

দুস্থদের জন্য নিম্নমানের চাল: দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিন

নিরাপদ সড়কের আকাঙ্ক্ষা ও বাস্তবতা

কটিয়াদীতে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে অভিযোগ আমলে নিন

ধানখেতে পোকার আক্রমণ: কৃষকের পাশে দাঁড়ান

কৃষিজমির পাশে ইউক্যালিপটাস: লাভ সাময়িক, ক্ষতি দীর্ঘমেয়াদী

খুলনা বিভাগীয় শিশু হাসপাতাল চালু হতে আর কত অপেক্ষা

সদরপুর স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে ব্যবস্থা নিন

সরকারি জমি দখল: ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে

রংপুর সিটি করপোরেশনে অটোরিকশার লাইসেন্স প্রসঙ্গে

বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ড প্রশ্ন অনেক, উত্তর মিলবে কি

দেবীদ্বার কলেজ মাঠ: অবহেলায় হারাতে বসেছে ঐতিহ্য

সিইপিজেডের আগুন: অবহেলা আর দায়িত্বহীনতার নজির

বায়ুদূষণ রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিন

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা : ফল বিপর্যয় নাকি বাস্তবতা

কুমারভোগের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি দিন

বেহাল রাজবাড়ী বিসিক শিল্পনগরী: ব্যবস্থা নিন

শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি: যৌক্তিক পদক্ষেপ নিন

tab

মতামত » সম্পাদকীয়

শিল্পনগরে বারবার আগুন লাগার কারণ কী

বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১

চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরের ভরাট কাজের ঠিকাদারদের বিভিন্ন সরঞ্জাম বারবার পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে সেখানে কাজ করা বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

গত ১১ নভেম্বর একটি উপঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ১৬টি পিভিসি পাইপে আগুন দেয়া হয়। এ ব্যাপারে মীরসরাই থানায় সাধারণ ডায়েরিও করা হয়েছে। এছাড়া বিষয়টি লিখিতভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক জোন (বেজা), শিল্পনগরের দায়িত্বে থাকা শিল্প পুলিশ ও আনসার সদস্যদের জানানো হয়েছে। তবে কে কারা বারবার এ নাশকতা চালাচ্ছে, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ নিয়ে গতকাল বুধবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরের নিরাপত্তার কাজে শিল্প পুলিশ ও আনসার সদস্যরা রয়েছেন। তাছাড়া সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদেরও নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। একাধিক নিরাপত্তা বাহিনী থাকা সত্ত্বেও নির্মাণ সরঞ্জামে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়ে নিরাপদে সরে পড়ছে কীভাবে সেটা একটা রহস্য। সুষ্ঠু তদন্ত করে এ রহস্য উন্মোচন করতে হবে।

দুর্বৃত্তদের খুঁজে বের করার কোন চেষ্টা বা আগ্রহ সংশ্লিষ্টদের আছে কিনা- সেই প্রশ্ন উঠেছে। বর্তমানে অপরাধী বা দুর্বৃত্তদের চিহ্নিত করার অত্যাধুনিক প্রযুক্তি বা পদ্ধতি রয়েছে; যা এখন সহজলভ্য। প্রশ্ন হচ্ছে, এসব প্রযুক্তি বা পদ্ধতি যথাযথভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা। দেশের এতবড় একটি প্রকল্পের কাজে নাশকতার কারণ খুঁজে বের করা জরুরি। যারাই আগুন লাগাচ্ছে বা চুরি করছে তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।

ভবিষ্যতে যেন অগ্নিকান্ড ও চুরির ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে। উক্ত প্রকল্প এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করা জরুরি।

back to top