alt

সম্পাদকীয়

দ্রুত রাস্তা নির্মাণ করুন

: মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার পান্টি-বাঁশগ্রাম সড়কের একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণের জন্য রাস্তা কেটেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এরপর ছয় মাস অতিবাহিত হলেও এর নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়নি। ফলে ওই রাস্তা দিয়ে স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। ঝুঁকিপূর্ণ বিকল্প রাস্তা দিয়ে চলতে হচ্ছে মানুষদের। পণ্য পরিবহনে দেখা দিয়েছে দুর্ভোগ। চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দারা। এ নিয়ে গতকাল সোমবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

জানা গেছে, পান্টি বাজার-বাঁশগ্রাম সড়কের কাঁচিকাটা সেতু নামক স্থানে ১৮ লাখ টাকার অধিক ব্যায়ে একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণের অনুমোদন দেয় এলজিইডি। সেতু নির্মাণ করছিল মিরপুর উপজেলার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নির্মাণ কাজের মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। কিন্তু দৃশ্যমান কাজ না থাকায় তা বাতিলের জন্য ঠিকাদারকে চিঠি দেয়া হয়েছে। ঠিকাদার উপজেলা প্রকৌশল অফিসকে না জানিয়ে সড়ক কেটে গা ঢাকা দিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করেছে, রাস্তাও কেটেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, কালভার্টের মূল কাজ শুরু না করে তারা সটকে পড়েছে কেন। এর কারণ খুঁজে বের করতে হবে। যেখানে জনস্বার্থ জড়িত সেখানে এমন একটা কাজ ফেলে রাখা চলে না। কালভার্ট নির্মাণের কার্যাদেশ হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজও শুরু করেছে, ভালো রাস্তা কেটেছে। কিন্তু কাজ শেষ না করে এভাবে ফেলে রেখে চলে যাওয়া দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক নয়। এভাবে জনসাধারণকে দিনের পর দিন ভোগান্তিতে ফেলতে পারে না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও এর দায় এড়াতে পারে না।

উক্ত সড়কের নির্মাণ কাজ দ্রুত শুরু করতে হবে। শুধু শুরু করলেই হবে না যথাসময়ে তা শেষ করতে হবে। এজন্য কাজ শুরুর পরে যথাযথভাবে তদারকি করতে হবে। যাতে মেয়াদের মধ্যেই কাজ শেষ হয়ে সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। যেভাবেই হোক জনসাধারণের চলাচলের দুর্ভোগ লাঘব করতে হবে।

তাপপ্রবাহে চাই সতর্কতা, সচেতনতা ও সুরক্ষা পরিকল্পনা

যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই

ধর্মীয় অপব্যাখ্যায় শতবর্ষী বটগাছ নিধন : এ কোন সভ্যতা?

বেইলি রোডে আবার আগুন : নিরাপত্তা নিয়ে ভাবার সময় এখনই

লাউয়াছড়া বন : নিঃশব্দ বিপর্যয়ের মুখে

ডেঙ্গু পরিস্থিতি : অবহেলা নয়, দরকার জরুরি উদ্যোগ

ইকোপার্কের করুণ দশা : দায় কার

হাতি শাবকের মৃত্যু ও সাফারি পার্কের দায়ভার

বায়ুদূষণ রোধে চাই টেকসই উদ্যোগ

মেহনতি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার দিন

চালের দামে অস্বস্তি : সরকারি তথ্য ও বাজারের বাস্তবতার ফারাক

অতিদারিদ্র্যের আশঙ্কা : সমাধান কোথায়?

ডিমলা উপজেলা হাসপাতালের অনিয়ম

রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি : ন্যায়বিচার ও ক্ষতিপূরণের অপেক্ষা কবে ফুরাবে

হাইল হাওরের অস্তিত্ব সংকট

সমানাধিকারে আপত্তি কেন?

লেমুর চুরি : সাফারি পার্কের নিরাপত্তা সংকট

একটি হাসাহাসির ঘটনা, একটি হত্যাকাণ্ড : সমাজের সহিষ্ণুতার অবক্ষয়

চাই সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

মানুষ-হাতির সংঘাত : সমাধানের পথ খুঁজতে হবে

স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা সংকট দূর করুন

ফসলি জমি রক্ষায় কঠোর হোন

নিষ্ঠুরতার শিকার হাতি

বিশেষ ক্ষমতা আইন ও নাগরিক অধিকার

হালদায় অবৈধ মাছ শিকার বন্ধ করতে হবে

মশার উপদ্রব : বর্ষার আগেই সাবধান হতে হবে

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলা : মানবতার প্রতি এক অব্যাহত আঘাত

অবৈধ বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণহানি : দায় কার?

নদীর বাঁধ ভাঙার দুর্ভোগ : টেকসই সমাধানের জরুরি প্রয়োজন

মোরেলগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসা সংকট

সমবায় সমিতির নামে প্রতারণা : কঠোর নজরদারি ও আইনি পদক্ষেপ জরুরি

সড়ক দুর্ঘটনা নাকি অবহেলার পরিণতি

ভূমিকম্পের ধ্বংসযজ্ঞ ও আমাদের প্রস্তুতি

বার্ড ফ্লু : আতঙ্ক নয়, চাই সতর্কতা

জাটকা রক্ষার প্রতিশ্রুতি কি শুধুই কাগজে-কলমে?

ভেজাল কীটনাশক বন্ধে ব্যবস্থা নিন

tab

সম্পাদকীয়

দ্রুত রাস্তা নির্মাণ করুন

মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার পান্টি-বাঁশগ্রাম সড়কের একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণের জন্য রাস্তা কেটেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এরপর ছয় মাস অতিবাহিত হলেও এর নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়নি। ফলে ওই রাস্তা দিয়ে স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। ঝুঁকিপূর্ণ বিকল্প রাস্তা দিয়ে চলতে হচ্ছে মানুষদের। পণ্য পরিবহনে দেখা দিয়েছে দুর্ভোগ। চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দারা। এ নিয়ে গতকাল সোমবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

জানা গেছে, পান্টি বাজার-বাঁশগ্রাম সড়কের কাঁচিকাটা সেতু নামক স্থানে ১৮ লাখ টাকার অধিক ব্যায়ে একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণের অনুমোদন দেয় এলজিইডি। সেতু নির্মাণ করছিল মিরপুর উপজেলার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নির্মাণ কাজের মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। কিন্তু দৃশ্যমান কাজ না থাকায় তা বাতিলের জন্য ঠিকাদারকে চিঠি দেয়া হয়েছে। ঠিকাদার উপজেলা প্রকৌশল অফিসকে না জানিয়ে সড়ক কেটে গা ঢাকা দিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করেছে, রাস্তাও কেটেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, কালভার্টের মূল কাজ শুরু না করে তারা সটকে পড়েছে কেন। এর কারণ খুঁজে বের করতে হবে। যেখানে জনস্বার্থ জড়িত সেখানে এমন একটা কাজ ফেলে রাখা চলে না। কালভার্ট নির্মাণের কার্যাদেশ হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজও শুরু করেছে, ভালো রাস্তা কেটেছে। কিন্তু কাজ শেষ না করে এভাবে ফেলে রেখে চলে যাওয়া দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক নয়। এভাবে জনসাধারণকে দিনের পর দিন ভোগান্তিতে ফেলতে পারে না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও এর দায় এড়াতে পারে না।

উক্ত সড়কের নির্মাণ কাজ দ্রুত শুরু করতে হবে। শুধু শুরু করলেই হবে না যথাসময়ে তা শেষ করতে হবে। এজন্য কাজ শুরুর পরে যথাযথভাবে তদারকি করতে হবে। যাতে মেয়াদের মধ্যেই কাজ শেষ হয়ে সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। যেভাবেই হোক জনসাধারণের চলাচলের দুর্ভোগ লাঘব করতে হবে।

back to top