জাঁ-নেসার ওসমান
‘হ্যালে...হ্যালো...দিল্লি...দিল্লি... এটা কি, ‘র’...‘র’... ‘হ্যালে...হ্যালো...এটা কি ‘র’ রিসার্চ এ্যান্ড অ্যানালাইটিক্যাল উইং...বলছেন? ‘র’ ‘র‘ হ্যালে...হ্যালো...দিল্লি...দিল্লি...উঁহ মনে হয় লাইন কাট...’
‘বেইন্না ফজরত কি মিয়া কানের কাছে ‘র’ ‘র’ করতাছেন? এই বেইন্না বেলা কোনো হুমুন্দির পুতই থামবো না! আপনে যতোই চিক্কুর পাড়েন হালারা থামবো না। যতই কন ওই ‘র’ ‘র’ মানে থাম থাম, কিন্তু এত্তো হক্কালে কেউই থামবো না। হালায় জা শুরু করছে। অহন হালায় থামবো ক্যা?’
‘তুই কি বলছিস, আমিতো দিল্লিতে ‘র’-এ ফোন করেছি।’
‘দিল্লিতে ফুন করেন আর আমেরিকায় জবাইদেন রে মাইনে জো বাইডেনরে ফুন দ্যেন কুনোই কাম হইবো না। হুমুন্দিরা মাত্রই মাল কামানো শুরু করছে, পানিওয়ালীর পোলারা সারমেয় বাচ্চাগো মতুন নতুন ট্যাকার খুশবু শুকতাছে হালারা অহন থামবো না।’
‘মানে তুই কি থামবার কথা বলছিস?’ ‘ওই যে আপনে ফুনে জানি কারে কইলেন,‘র’ ‘র’ মানে থাম থাম। কিন্তু ফকিরনীর পোলারা নতুন ট্যাকার গন্ধ পাইছে, অহন আর থামবো না। কিছুদিন যাক, হাজার কোটি কামাইলেও থামবোনা, একটু জিরাইবো কিন্তু থামবো না।’
‘ওই ওই বেকুব, আমি কি নব্যধনীদের কথা বলছি!! আমিতো বলছিলাম ভারত সরকারের গোয়েন্দা বিভাগ ‘র’ মানে রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইটিক্যাল উইং এর কথা!’ ‘আরে এইটা তো ওপেন সিক্রেট, পাবলিকে আওয়াজদিয়া খাইতাছে, এইডা জানতে আবার গোয়েন্দা বিভাগ লাগে, ডেইলে ইউটিউবে দ্যেহেন কত্ত কত্ত নতুন পুরাতন পোলাপান দলবাইন্ধ্যা চাঁন্দাবাজি করতাছে!’
‘তুই কি ভেবেছিস আমার দেশের চাঁদাবাজী বন্ধের জন্য আমি ফরেন কান্ট্রিতে ফোন করবো! বিদেশ থেকে লোক আনবো চাঁদাবাজি বন্ধ করতে?’ ‘তয় ‘র’ মানে ভারতের রিসার্চ এ্যান্ড অ্যানালাইটিক্যাল উইংয়ে ফোন করছেন ক্যাল্যা?’ ‘আমিতো সেকেন্ড হ্যান্ড বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পাওয়া যায় কিনা সে বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছিলাম! ওরা টেন্ডারে অংশ নিলে সস্তায় বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পাওয়া যেতে পারে।’
‘ওরে বাব্বারে কত পিস বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট লাগবো যে ইন্টারন্যাশনাল টেন্ডার ডাকতাছেন?’ ‘লাখ খানেক তো লাগবেই...’। ‘এক লাখ! এতো গোলাগুলি কোই হোইবো, ফ্যালানি গো বর্ডারে?’ ‘আরে বর্ডারে না শহরের ভেতরে।’ ‘এই লাখ লাখ লোক বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পিন্দা হালি হালি শহরে পাবলিক ঘুইরা ব্যেড়াইবো! তয় গুল্লি মারবো ক্যেডা?’
‘ক্যেনো তুই দেখিসনি, বিগত স্বৈরাচারের সময় কার্টুন আঁকার জন্য কার্টুনিস্টের কান চাপাতিতে থাপ্পড় মেরে হত্যা করেছে। কেউ ফেসবুকে উল্টাপাল্টা লিখলে সাইবার ক্রাইম, আর সংবাদপত্রে কিছু লিখলে রাত দুইটার সময় টিএনও পিটাতে পিটাতে সাংবাদিককে অ্যারে... আর বেশি বাড়াবাড়ি করলে গুম গুম...।’
‘এখন তো ড. ইউনূস স্যার নিজে বলছেন, আপনারা আমাদের সমালোচনা করুন, আমরা শোধরাবার চেষ্টা করবো। তাহালে এখন কথা বলতে দোষ কোথায়। তাছাড়া লাখ লাখ বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট লাগবো ক্যেন?’
‘আরে বাবা তোর দেশে দৈনিক সংবাদপত্র প্রায় ৪০০টি, সব সংবাদপত্রের নিউজ, স্পোর্টস, সাহিত্য, বিনোদন, শহর-বন্দর দেশের খবর, গ্রামের খবর সব মিলে সাংবাদিক প্রায় এক লক্ষের অধিক তাই লাখ খানেক বুলেটপ্রুফ জ্যাকেটতো লাগবেই।’
‘সাংবাদিকগো তো থাপড়াইয়া মারা যায়, তো এইবার বুলেট লাগবো ক্যান?’ ‘ওম্মা তুই শুনিসনি, বাজারে সমন্বয়করা বলেছেন কেউ যদি স্বৈরাচরের পক্ষে লিখে তাহলে কলম ভেঙে দেয়া হবে। আর যদি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে, ধর্মের বিরুদ্ধে কিছু লিখে, তাহলে অন্ধকার মিয়া তার ইউটিউব চ্যানেলে বলেছেন, যে কলমের দিকে বুলেট ধেয়ে আসে না বুঝতে হবে সে কলম বিক্রি হয়ে গেছে। এখন কে যে কখন
কী লিখবে, কোনটা কার মনে আঘাত দিবে সেটা তো বলা মুশকিল। তাই আমি ভাবছি যারা সব লেখালেখিতে আছেন তারা তাদের সেফটির জন্য সবাই বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরে ঘুরবে, তাহলে বুলেট যদি ধেয়েও আসে তাহলে আমার সাংবাদিক, কবি, সাহিত্যিক, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক সবাই রক্ষা পাবে। উনিশ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময়ের চৌদ্দই ডিসেম্বরের মতো দেশ বুদ্দিজীবী শূন্য হবে না। আমরা সবাই রক্ষা পাবো।’
‘ঠিক ঠিক, হালায় আইডিয়াটা দারুণ, আপনের কিছু ব্যবসা ভি হয়া যাইবো। অহন বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পিন্দা সব শুডো-আঁতেলেকচুয়্যালরা মন খুইল্লা তার কথা লিখতে পারবো, কেউ চেতলেও কুনুই চিন্তা নাই, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট হেরে রক্ষা করবো। হি হি হি দারুণ আইডিয়া। কিন্তু গুরু অন্ধকার মিয়াতো তার ইউটিউব চ্যানেলে কোইছে- শুয়োরের বাচ্চার প্রথম যখন দাঁত গজায় তহন ওই শুয়েরের বাচ্চা নাকি তার বাপের হিছে কামড় দিয়া দাঁতের ধার পরীক্ষা করে। এই কথার মাজেজা কী?’
‘আরে এটাতো ভেরি সিম্পেল, তোদের বর্তমান সরকারের যারা উপদেষ্টা, তাদের কারোই তো আর দেশ পরিচালনার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তাই অন্ধকার মিয়া বলছেন- ওরা যেন শুয়োরের বাচ্চার মতো দেশ পরিচালনার নতুন দাঁত গজাচ্ছে; আর যে ছাত্র-জনতা মিলে ওদের উপদেষ্টা বানিয়েছে, এখন ওদেরই মানে ছাত্র-জনতার পশ্চাৎদেশেই কামড়াচ্ছে।’
‘ঠিক ঠিক, অহন আবার বিগত স্বৈরাচারের মতুন পুলিশ পাবলিকরে হিডার, আবার নৃগোষ্ঠীর পোলাপানের ওপর বিগত স্বৈরাচারের ছাত্র ক্যাডারের মতুন হেলমেট পইরা হিডানি শুরু। কুনোই পরির্বতন নাই।’
‘এখন তো বুঝেছিস ক্যানো লাখ লাখ বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট দরকার!’ ‘হ, অক্করে জলবৎ তরলং, পানির মতুন পরিষ্কার। তয় ব্যবসায় আমারেও একটা পার্সেন্টেজ দিয়েন?’ ‘ওকে নো প্রবলেম। আমি একটু ফোনে যোগাযোগ করি?’
‘হ-হ জলদি করেন গুরু। শুভস্য শীঘ্রং...’। ‘হ্যালো...হ্যালো...দিল্লি...দিল্লি... এটা কি ‘র’...‘র’... ‘হ্যালে...হ্যালো...দিল্লি...দিল্লি...।
[লেখক : চলচ্চিত্রকার]
জাঁ-নেসার ওসমান
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
‘হ্যালে...হ্যালো...দিল্লি...দিল্লি... এটা কি, ‘র’...‘র’... ‘হ্যালে...হ্যালো...এটা কি ‘র’ রিসার্চ এ্যান্ড অ্যানালাইটিক্যাল উইং...বলছেন? ‘র’ ‘র‘ হ্যালে...হ্যালো...দিল্লি...দিল্লি...উঁহ মনে হয় লাইন কাট...’
‘বেইন্না ফজরত কি মিয়া কানের কাছে ‘র’ ‘র’ করতাছেন? এই বেইন্না বেলা কোনো হুমুন্দির পুতই থামবো না! আপনে যতোই চিক্কুর পাড়েন হালারা থামবো না। যতই কন ওই ‘র’ ‘র’ মানে থাম থাম, কিন্তু এত্তো হক্কালে কেউই থামবো না। হালায় জা শুরু করছে। অহন হালায় থামবো ক্যা?’
‘তুই কি বলছিস, আমিতো দিল্লিতে ‘র’-এ ফোন করেছি।’
‘দিল্লিতে ফুন করেন আর আমেরিকায় জবাইদেন রে মাইনে জো বাইডেনরে ফুন দ্যেন কুনোই কাম হইবো না। হুমুন্দিরা মাত্রই মাল কামানো শুরু করছে, পানিওয়ালীর পোলারা সারমেয় বাচ্চাগো মতুন নতুন ট্যাকার খুশবু শুকতাছে হালারা অহন থামবো না।’
‘মানে তুই কি থামবার কথা বলছিস?’ ‘ওই যে আপনে ফুনে জানি কারে কইলেন,‘র’ ‘র’ মানে থাম থাম। কিন্তু ফকিরনীর পোলারা নতুন ট্যাকার গন্ধ পাইছে, অহন আর থামবো না। কিছুদিন যাক, হাজার কোটি কামাইলেও থামবোনা, একটু জিরাইবো কিন্তু থামবো না।’
‘ওই ওই বেকুব, আমি কি নব্যধনীদের কথা বলছি!! আমিতো বলছিলাম ভারত সরকারের গোয়েন্দা বিভাগ ‘র’ মানে রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইটিক্যাল উইং এর কথা!’ ‘আরে এইটা তো ওপেন সিক্রেট, পাবলিকে আওয়াজদিয়া খাইতাছে, এইডা জানতে আবার গোয়েন্দা বিভাগ লাগে, ডেইলে ইউটিউবে দ্যেহেন কত্ত কত্ত নতুন পুরাতন পোলাপান দলবাইন্ধ্যা চাঁন্দাবাজি করতাছে!’
‘তুই কি ভেবেছিস আমার দেশের চাঁদাবাজী বন্ধের জন্য আমি ফরেন কান্ট্রিতে ফোন করবো! বিদেশ থেকে লোক আনবো চাঁদাবাজি বন্ধ করতে?’ ‘তয় ‘র’ মানে ভারতের রিসার্চ এ্যান্ড অ্যানালাইটিক্যাল উইংয়ে ফোন করছেন ক্যাল্যা?’ ‘আমিতো সেকেন্ড হ্যান্ড বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পাওয়া যায় কিনা সে বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছিলাম! ওরা টেন্ডারে অংশ নিলে সস্তায় বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পাওয়া যেতে পারে।’
‘ওরে বাব্বারে কত পিস বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট লাগবো যে ইন্টারন্যাশনাল টেন্ডার ডাকতাছেন?’ ‘লাখ খানেক তো লাগবেই...’। ‘এক লাখ! এতো গোলাগুলি কোই হোইবো, ফ্যালানি গো বর্ডারে?’ ‘আরে বর্ডারে না শহরের ভেতরে।’ ‘এই লাখ লাখ লোক বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পিন্দা হালি হালি শহরে পাবলিক ঘুইরা ব্যেড়াইবো! তয় গুল্লি মারবো ক্যেডা?’
‘ক্যেনো তুই দেখিসনি, বিগত স্বৈরাচারের সময় কার্টুন আঁকার জন্য কার্টুনিস্টের কান চাপাতিতে থাপ্পড় মেরে হত্যা করেছে। কেউ ফেসবুকে উল্টাপাল্টা লিখলে সাইবার ক্রাইম, আর সংবাদপত্রে কিছু লিখলে রাত দুইটার সময় টিএনও পিটাতে পিটাতে সাংবাদিককে অ্যারে... আর বেশি বাড়াবাড়ি করলে গুম গুম...।’
‘এখন তো ড. ইউনূস স্যার নিজে বলছেন, আপনারা আমাদের সমালোচনা করুন, আমরা শোধরাবার চেষ্টা করবো। তাহালে এখন কথা বলতে দোষ কোথায়। তাছাড়া লাখ লাখ বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট লাগবো ক্যেন?’
‘আরে বাবা তোর দেশে দৈনিক সংবাদপত্র প্রায় ৪০০টি, সব সংবাদপত্রের নিউজ, স্পোর্টস, সাহিত্য, বিনোদন, শহর-বন্দর দেশের খবর, গ্রামের খবর সব মিলে সাংবাদিক প্রায় এক লক্ষের অধিক তাই লাখ খানেক বুলেটপ্রুফ জ্যাকেটতো লাগবেই।’
‘সাংবাদিকগো তো থাপড়াইয়া মারা যায়, তো এইবার বুলেট লাগবো ক্যান?’ ‘ওম্মা তুই শুনিসনি, বাজারে সমন্বয়করা বলেছেন কেউ যদি স্বৈরাচরের পক্ষে লিখে তাহলে কলম ভেঙে দেয়া হবে। আর যদি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে, ধর্মের বিরুদ্ধে কিছু লিখে, তাহলে অন্ধকার মিয়া তার ইউটিউব চ্যানেলে বলেছেন, যে কলমের দিকে বুলেট ধেয়ে আসে না বুঝতে হবে সে কলম বিক্রি হয়ে গেছে। এখন কে যে কখন
কী লিখবে, কোনটা কার মনে আঘাত দিবে সেটা তো বলা মুশকিল। তাই আমি ভাবছি যারা সব লেখালেখিতে আছেন তারা তাদের সেফটির জন্য সবাই বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরে ঘুরবে, তাহলে বুলেট যদি ধেয়েও আসে তাহলে আমার সাংবাদিক, কবি, সাহিত্যিক, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক সবাই রক্ষা পাবে। উনিশ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময়ের চৌদ্দই ডিসেম্বরের মতো দেশ বুদ্দিজীবী শূন্য হবে না। আমরা সবাই রক্ষা পাবো।’
‘ঠিক ঠিক, হালায় আইডিয়াটা দারুণ, আপনের কিছু ব্যবসা ভি হয়া যাইবো। অহন বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পিন্দা সব শুডো-আঁতেলেকচুয়্যালরা মন খুইল্লা তার কথা লিখতে পারবো, কেউ চেতলেও কুনুই চিন্তা নাই, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট হেরে রক্ষা করবো। হি হি হি দারুণ আইডিয়া। কিন্তু গুরু অন্ধকার মিয়াতো তার ইউটিউব চ্যানেলে কোইছে- শুয়োরের বাচ্চার প্রথম যখন দাঁত গজায় তহন ওই শুয়েরের বাচ্চা নাকি তার বাপের হিছে কামড় দিয়া দাঁতের ধার পরীক্ষা করে। এই কথার মাজেজা কী?’
‘আরে এটাতো ভেরি সিম্পেল, তোদের বর্তমান সরকারের যারা উপদেষ্টা, তাদের কারোই তো আর দেশ পরিচালনার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তাই অন্ধকার মিয়া বলছেন- ওরা যেন শুয়োরের বাচ্চার মতো দেশ পরিচালনার নতুন দাঁত গজাচ্ছে; আর যে ছাত্র-জনতা মিলে ওদের উপদেষ্টা বানিয়েছে, এখন ওদেরই মানে ছাত্র-জনতার পশ্চাৎদেশেই কামড়াচ্ছে।’
‘ঠিক ঠিক, অহন আবার বিগত স্বৈরাচারের মতুন পুলিশ পাবলিকরে হিডার, আবার নৃগোষ্ঠীর পোলাপানের ওপর বিগত স্বৈরাচারের ছাত্র ক্যাডারের মতুন হেলমেট পইরা হিডানি শুরু। কুনোই পরির্বতন নাই।’
‘এখন তো বুঝেছিস ক্যানো লাখ লাখ বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট দরকার!’ ‘হ, অক্করে জলবৎ তরলং, পানির মতুন পরিষ্কার। তয় ব্যবসায় আমারেও একটা পার্সেন্টেজ দিয়েন?’ ‘ওকে নো প্রবলেম। আমি একটু ফোনে যোগাযোগ করি?’
‘হ-হ জলদি করেন গুরু। শুভস্য শীঘ্রং...’। ‘হ্যালো...হ্যালো...দিল্লি...দিল্লি... এটা কি ‘র’...‘র’... ‘হ্যালে...হ্যালো...দিল্লি...দিল্লি...।
[লেখক : চলচ্চিত্রকার]