alt

পাঠকের চিঠি

হাসপাতালে ‘ফার্মাসিস্ট’ নিয়োগের মধ্য দিয়েই শুরু হউক স্বাস্থ্য খাতের সংস্কার

: বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪

হাসপাতালে ‘ফার্মাসিস্ট’ উন্নত বিশ্বে স্বাস্থ্যসেবায় এক পরিচিত শব্দ। দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে প্রতি ২০ শয্যার বিপরীতে ১ জন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট থাকার কথা থাকলেও, বাংলাদেশে হাসপাতালগুলোতে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের কোন পদই নেই। হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীদের প্রেসক্রিপশন যাচাই-বাছাই করে বুঝিয়ে দেয়া, ঔষধের ব্যবহারবিধি ও সংরক্ষণ নিয়ে সঠিক পরামর্শ দিয়ে থাকেন একজন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট, সেখানে ডাক্তার কিংবা নন-ফার্মাসিস্টদের দ্বারা এই প্র্যাক্টিস চলে আসছে।

ফলে হাসপাতালে সেবাদানের সুযোগ না থাকায় দেশের গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের একটা অংশ ফার্মাসিস্ট/গবেষক হিসেবে বিদেশে ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। বড় একটা অংশ ফার্মা কোম্পানিতে কাজ করছেন এবং অনেকে ঝুকছে সরকারি চাকুরির দিকে। যার দরুন ফার্মাসিস্টরা হসপিটালে ভূমিকা রাখতে না পারায় সঠিক এবং গুনগত চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে রোগীরা। ২০১৮ সালে স্বাস্থ্য অধিদফতর হাসপাতালে গ্রাজুয়েট ফার্মাসিস্ট নিয়োগ নিয়ে গ্যাজেট প্রকাশ করলেও নানা প্রতিবন্ধকতার কারনে তা বাস্তবায়ন হয়নি। স্বৈরাচার হাসিনার পতনের মধ্য দিয়েই শুরু হয়ে গেছে দেশ সংস্কারের কাজ। তারই অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য খাতের সংস্কারে গঠিত হয় একটি বিশেষজ্ঞ প্যানেল সেখানেও নেই ফার্মাসিস্টদের কোন প্রতিনিধি। শুধুই ফার্মেসি বিভাগের শিক্ষার্থী হিসেবে নয়, একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে চাই, হাসপাতালে ‘ফার্মাসিস্ট’ পদ সৃষ্টি করে ফিরে আসুক স্বাস্থ্য খাতে প্রাণ।

মো. সিফাত

শিক্ষার্থী, ফার্মেসি বিভাগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শব্দ দূষণ বন্ধ করুন

ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত ডাস্টবিন দরকার

উদ্যোক্তা হওয়ার নতুন দৃষ্টিভঙ্গি

রাস্তা সংস্কার হোক

পিটিআই ইন্সট্রাক্টরদের বদলি নীতিমালা

ড্রেনেজ ব্যবস্থার সংস্কার চাই

ছবি

কাবাডি কেন পিছিয়ে?

ছবি

টাঙ্গুয়ার হাওর রক্ষা করুন

ছবি

হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন

প্রাণ যাচ্ছে নদীর

ছবি

পোলট্রি শিল্পের দুর্দশা

সম্ভাবনাময় সবুজ প্রযুক্তি

পদ্মার তীরে তাদের জীবন

ভোগান্তির নাম আশুগঞ্জ-আখাউড়া সড়ক

ডিজিটাল ট্রাইবালিজম বন্ধ করা জরুরি

প্রসঙ্গ : পরিবহন ভাড়া

বেকারত্বের প্রতিকার কী

দুর্নীতির মূলোৎপাটন করুন

অতীতে যা ফেলে আসবেন, ভবিষ্যৎ তা ফিরিয়ে দেবে

ছবি

জাতীয় পরিচয়পত্র চাই

ছবি

শিক্ষা সামগ্রীর দাম কমানো হোক

ছবি

বাল্যবিয়ে : সামাজিক অভিশাপ

ছবি

মূল্যস্ফীতির বলির পাঁঠা, নিম্নআয়ের মানুষ

মানুষ ফুল হয়ে ফুটবে!

বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ান

উত্তর-মধ্যাঞ্চলে বন্যায় ত্রাণ সহয়তা প্রসঙ্গে

সিলেটকে বন্যামুক্ত রাখতে প্রকল্প বাস্তবায়ন করুন

ছবি

পলিথিন : পরিবেশের জন্য অশনি সংকেত

তাপপ্রবাহ : পরিবেশের বিরূপ প্রতিক্রিয়া

ছবি

সবজির অস্বাভাবিক দাম

পেকুয়ায় চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

ছবি

শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য

উত্তরাঞ্চলে বন্যা

রাস্তায় নির্মাণ সামগ্রী কেন?

ছবি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট

ছবি

শব্দদূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে

tab

পাঠকের চিঠি

হাসপাতালে ‘ফার্মাসিস্ট’ নিয়োগের মধ্য দিয়েই শুরু হউক স্বাস্থ্য খাতের সংস্কার

বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪

হাসপাতালে ‘ফার্মাসিস্ট’ উন্নত বিশ্বে স্বাস্থ্যসেবায় এক পরিচিত শব্দ। দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে প্রতি ২০ শয্যার বিপরীতে ১ জন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট থাকার কথা থাকলেও, বাংলাদেশে হাসপাতালগুলোতে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের কোন পদই নেই। হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীদের প্রেসক্রিপশন যাচাই-বাছাই করে বুঝিয়ে দেয়া, ঔষধের ব্যবহারবিধি ও সংরক্ষণ নিয়ে সঠিক পরামর্শ দিয়ে থাকেন একজন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট, সেখানে ডাক্তার কিংবা নন-ফার্মাসিস্টদের দ্বারা এই প্র্যাক্টিস চলে আসছে।

ফলে হাসপাতালে সেবাদানের সুযোগ না থাকায় দেশের গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের একটা অংশ ফার্মাসিস্ট/গবেষক হিসেবে বিদেশে ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। বড় একটা অংশ ফার্মা কোম্পানিতে কাজ করছেন এবং অনেকে ঝুকছে সরকারি চাকুরির দিকে। যার দরুন ফার্মাসিস্টরা হসপিটালে ভূমিকা রাখতে না পারায় সঠিক এবং গুনগত চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে রোগীরা। ২০১৮ সালে স্বাস্থ্য অধিদফতর হাসপাতালে গ্রাজুয়েট ফার্মাসিস্ট নিয়োগ নিয়ে গ্যাজেট প্রকাশ করলেও নানা প্রতিবন্ধকতার কারনে তা বাস্তবায়ন হয়নি। স্বৈরাচার হাসিনার পতনের মধ্য দিয়েই শুরু হয়ে গেছে দেশ সংস্কারের কাজ। তারই অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য খাতের সংস্কারে গঠিত হয় একটি বিশেষজ্ঞ প্যানেল সেখানেও নেই ফার্মাসিস্টদের কোন প্রতিনিধি। শুধুই ফার্মেসি বিভাগের শিক্ষার্থী হিসেবে নয়, একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে চাই, হাসপাতালে ‘ফার্মাসিস্ট’ পদ সৃষ্টি করে ফিরে আসুক স্বাস্থ্য খাতে প্রাণ।

মো. সিফাত

শিক্ষার্থী, ফার্মেসি বিভাগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

back to top