চট্টগ্রামের ষোলশহর ২নং রেলগেটের গৃহায়ণ ও গণপূর্ত পুনর্বাসন এলাকার নিরীহ অধিবাসীরা এলএ কেইস নং- ৩৫/৫০-৫১ মূলে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং সরকারি পাঁচলাইশ আবাসিক প্রতিষ্ঠার নিমিত্তে পাঁচলাইশ থানাধীন বাপদাদাদের ভিটেবাড়ি থেকে অমানবিকভাবে উচ্ছেদের কারণে পথে বসার উপক্রম হয়েছে। লিজ দলিলের অভাবে ৭৫ বছর যাবত ভোগদখলে স্থিত জমি ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে বরাদ্দপ্রাপ্ত হলেও স্থানীয় গণপূর্ত অফিস দাম বাড়ার অজুহাতে এলাকাবাসীকে লিজ দলিল প্রদানে এগিয়ে আসছেন না। এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ সমীপে আবেদন করেও লিজ দলিল পেতে ব্যর্থ হয়েছি। অথচ প্রভাবশালী মহল পূর্বের নির্ধারিত শতক প্রতি ১২০ (একশত বিশ) টাকা মূল্য পরিশোধে লিজ দলিল লাভ করলেও নিরীহরা লিজ দলিল লাভ করেনি। স্থানীয় গণপূর্ত অফিস ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে বরাদ্দপ্রাপ্ত ও বসবাসরত নিরীহ এলোটিদের লিজ দলিল না দিয়ে নানান টালবাহানা করে অপূরণীয়ভাবে ক্ষতিসাধন করে চলেছে।
এলোটি মরহুম ফাতেমা খাতুনের নাতি হিসেবে ১৯৯২ সালে মাননীয় নির্বাহী প্রকৌশলী-১ গৃহায়ণ ও গণপূর্ত রহমতগঞ্জ চট্টগ্রামে লিজ দলিলের জন্য আবেদন করলে সরেজমিন তদন্ত প্রতিবেদন প্রদান করলেও অদ্যাবধি লিজ দলিল লাভ করতে পারিনি। অপর এলোটি প্রতিবেশী মরহুম শামসু মিয়ার ছেলে নূরুল আলম নূরুর পিতা উক্ত মূল্যে জমির ধার্যকৃত মূল্য বাংলাদেশ ব্যাংকে দুই যুগ পূর্বে জমা প্রদান করেও লিজ দলিল পাননি। এলাকার মো. আলমগীর, মো. ইয়াছিন, মো. মুছা, মো. সাইফুল, নূর মোহাম্মদ, রফিক, শেরে ইসলাম বাবুল প্রমুখরা নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছেন। গণপূর্ত বাপদাদার জমি হকুম দখল করে ব্যবসা করছে এবং আমরা খুবই নিরীহ, চরম দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থান করছি লিজ দলিলের অভাবে। জমির কাক্সিক্ষত উন্নয়ন করতে প্রতি পদে পদে বাধাগ্রস্ত হয়ে অপূরণীয় ক্ষতির শিকার হচ্ছি বিধায়, আগামী এক মাসের মধ্যে ষোলশহর সিএন্ডবি পুনর্বাসন এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে বরাদ্দ গ্রহীতাদের লিজ দলিল প্রদানের জন্য অধঃস্তনদের নির্দেশনা প্রদানের জন্য কর্তৃপক্ষ সমীপে আকুল আবেদন জানাচ্ছি।
এলাকাবাসীর পক্ষে
মো. রুহুল কবির
৯৯৭, ষোলশহর সিএন্ডবি পুনর্বাসন এলাকা,
পিটিআই, পাঁচলাইশ, চট্টগ্রাম।
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
চট্টগ্রামের ষোলশহর ২নং রেলগেটের গৃহায়ণ ও গণপূর্ত পুনর্বাসন এলাকার নিরীহ অধিবাসীরা এলএ কেইস নং- ৩৫/৫০-৫১ মূলে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং সরকারি পাঁচলাইশ আবাসিক প্রতিষ্ঠার নিমিত্তে পাঁচলাইশ থানাধীন বাপদাদাদের ভিটেবাড়ি থেকে অমানবিকভাবে উচ্ছেদের কারণে পথে বসার উপক্রম হয়েছে। লিজ দলিলের অভাবে ৭৫ বছর যাবত ভোগদখলে স্থিত জমি ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে বরাদ্দপ্রাপ্ত হলেও স্থানীয় গণপূর্ত অফিস দাম বাড়ার অজুহাতে এলাকাবাসীকে লিজ দলিল প্রদানে এগিয়ে আসছেন না। এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ সমীপে আবেদন করেও লিজ দলিল পেতে ব্যর্থ হয়েছি। অথচ প্রভাবশালী মহল পূর্বের নির্ধারিত শতক প্রতি ১২০ (একশত বিশ) টাকা মূল্য পরিশোধে লিজ দলিল লাভ করলেও নিরীহরা লিজ দলিল লাভ করেনি। স্থানীয় গণপূর্ত অফিস ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে বরাদ্দপ্রাপ্ত ও বসবাসরত নিরীহ এলোটিদের লিজ দলিল না দিয়ে নানান টালবাহানা করে অপূরণীয়ভাবে ক্ষতিসাধন করে চলেছে।
এলোটি মরহুম ফাতেমা খাতুনের নাতি হিসেবে ১৯৯২ সালে মাননীয় নির্বাহী প্রকৌশলী-১ গৃহায়ণ ও গণপূর্ত রহমতগঞ্জ চট্টগ্রামে লিজ দলিলের জন্য আবেদন করলে সরেজমিন তদন্ত প্রতিবেদন প্রদান করলেও অদ্যাবধি লিজ দলিল লাভ করতে পারিনি। অপর এলোটি প্রতিবেশী মরহুম শামসু মিয়ার ছেলে নূরুল আলম নূরুর পিতা উক্ত মূল্যে জমির ধার্যকৃত মূল্য বাংলাদেশ ব্যাংকে দুই যুগ পূর্বে জমা প্রদান করেও লিজ দলিল পাননি। এলাকার মো. আলমগীর, মো. ইয়াছিন, মো. মুছা, মো. সাইফুল, নূর মোহাম্মদ, রফিক, শেরে ইসলাম বাবুল প্রমুখরা নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছেন। গণপূর্ত বাপদাদার জমি হকুম দখল করে ব্যবসা করছে এবং আমরা খুবই নিরীহ, চরম দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থান করছি লিজ দলিলের অভাবে। জমির কাক্সিক্ষত উন্নয়ন করতে প্রতি পদে পদে বাধাগ্রস্ত হয়ে অপূরণীয় ক্ষতির শিকার হচ্ছি বিধায়, আগামী এক মাসের মধ্যে ষোলশহর সিএন্ডবি পুনর্বাসন এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে বরাদ্দ গ্রহীতাদের লিজ দলিল প্রদানের জন্য অধঃস্তনদের নির্দেশনা প্রদানের জন্য কর্তৃপক্ষ সমীপে আকুল আবেদন জানাচ্ছি।
এলাকাবাসীর পক্ষে
মো. রুহুল কবির
৯৯৭, ষোলশহর সিএন্ডবি পুনর্বাসন এলাকা,
পিটিআই, পাঁচলাইশ, চট্টগ্রাম।