মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম পৌরসভার বাসিন্দারা নানাবিদ সমস্যায় জর্জরিত হলেও দেখার যেন কেউ নেই। আগে যেখানে বাসার বাড়ি হোল্ডিং কর ধার্য ছিল ১ শত টাকা সেখানে এখন নেয়া হচ্ছে ১৩শ টাকা। করের বোঝা পৌরসভার অধিবাসীদের মাথায় চাপিয়ে দিলেও সেবা মিলছে না তাদের। পৌরসভা থেকে বাসা বাড়ির ময়লা-আবর্জনা নেয়ার জন্য নেই কোন ব্যবস্থা। তাতে করে পৌরসভার আশপাশের খাল গুলো এখন ময়লার ভাগাড়ে পরিনত হয়েছে। ময়লা জমে খাল গুলো সম্পূর্ণরূপে ভরাট হয়ে পড়েছে। তারই ফলশ্রুতিতে উত্তর রামগোপাল এলাকার খালের পানি এখন উপচে পড়ে বাসা বাড়িতে প্রবেশ করছে।
খালের নোংরা এবং দূর্গন্ধযুক্ত পানি দিয়ে যাতায়াত করায় মানুষের নানাবিদ রোগের উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। এখন পৌরসভার দায়িত্বে ইউএনও থাকলেও তার তদারকি এবং দেখভাল নেই। তাতেই পৌরসভার অবস্থা বেহালদশায় উপনীত হচ্ছে। মিরকাদিম পৌরসভার সাবেক মেয়র তার বাড়ির পাশ দিয়ে প্রবাহিত খালটি ড্রেজার দিয়ে ভরাট করেন এবং বাড়িতে যায়ার রস্তা তৈরী করেন। নদ-নদী ভরাটে উচ্চ আদালতে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও তিনি খাল ভরাট করেছেন। তাতে করে উক্ত খালটির অস্তিত্ব এখন বিলীন হয়ে গেছে। তার বাড়িতে যায়ার জন্য সড়ক তৈরি করতেই খালটির সর্বনাশ করেছেন। তখনকার জেলা প্রশাসক ঘটনায় উপস্থিত হয়ে খাল নির্মাণের জন্য তার নামে থাকা তোরণটি ভেঙে খাল ভরাট নিষেধ করলে মেয়র শুধু লোক দেখানো খালের সাথে ২০ ফুট ভেঙেই তার কাজ চালিয়ে যান। তাই খাল ভরাট করে পরিবেশের ভয়াবহ ক্ষতির করায় তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ এখন সমেয়র দাবি।
হাজি মো. রাসেল ভূঁইয়া
সিপাহীপাড়া, খলিফা বাড়ি, মুন্সীগঞ্জ।
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম পৌরসভার বাসিন্দারা নানাবিদ সমস্যায় জর্জরিত হলেও দেখার যেন কেউ নেই। আগে যেখানে বাসার বাড়ি হোল্ডিং কর ধার্য ছিল ১ শত টাকা সেখানে এখন নেয়া হচ্ছে ১৩শ টাকা। করের বোঝা পৌরসভার অধিবাসীদের মাথায় চাপিয়ে দিলেও সেবা মিলছে না তাদের। পৌরসভা থেকে বাসা বাড়ির ময়লা-আবর্জনা নেয়ার জন্য নেই কোন ব্যবস্থা। তাতে করে পৌরসভার আশপাশের খাল গুলো এখন ময়লার ভাগাড়ে পরিনত হয়েছে। ময়লা জমে খাল গুলো সম্পূর্ণরূপে ভরাট হয়ে পড়েছে। তারই ফলশ্রুতিতে উত্তর রামগোপাল এলাকার খালের পানি এখন উপচে পড়ে বাসা বাড়িতে প্রবেশ করছে।
খালের নোংরা এবং দূর্গন্ধযুক্ত পানি দিয়ে যাতায়াত করায় মানুষের নানাবিদ রোগের উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। এখন পৌরসভার দায়িত্বে ইউএনও থাকলেও তার তদারকি এবং দেখভাল নেই। তাতেই পৌরসভার অবস্থা বেহালদশায় উপনীত হচ্ছে। মিরকাদিম পৌরসভার সাবেক মেয়র তার বাড়ির পাশ দিয়ে প্রবাহিত খালটি ড্রেজার দিয়ে ভরাট করেন এবং বাড়িতে যায়ার রস্তা তৈরী করেন। নদ-নদী ভরাটে উচ্চ আদালতে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও তিনি খাল ভরাট করেছেন। তাতে করে উক্ত খালটির অস্তিত্ব এখন বিলীন হয়ে গেছে। তার বাড়িতে যায়ার জন্য সড়ক তৈরি করতেই খালটির সর্বনাশ করেছেন। তখনকার জেলা প্রশাসক ঘটনায় উপস্থিত হয়ে খাল নির্মাণের জন্য তার নামে থাকা তোরণটি ভেঙে খাল ভরাট নিষেধ করলে মেয়র শুধু লোক দেখানো খালের সাথে ২০ ফুট ভেঙেই তার কাজ চালিয়ে যান। তাই খাল ভরাট করে পরিবেশের ভয়াবহ ক্ষতির করায় তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ এখন সমেয়র দাবি।
হাজি মো. রাসেল ভূঁইয়া
সিপাহীপাড়া, খলিফা বাড়ি, মুন্সীগঞ্জ।