প্রকাশ, অপারেশন ডেভিল হান্ট একটি বিশেষ অভিযান, যা বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ সালে শুরু করা হয়েছে। এই অভিযানের মূল উদ্দেশ্য দেশব্যাপী সন্ত্রাসবাদ দমন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা এবং অপরাধীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা। বিশেষ করে, গাজীপুরের সাম্প্রতিক সহিংস ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
অনেকের মনে প্রশ্ন জেগেছে, এত হিংসা, এত বিদ্বেষ, এত প্রতিহিংসা, এত রক্তপাত -মৃত্যু, এত হামলা, এত অগ্নিসংযোগ, এত বুলডোজার চালানো হল দীর্ঘ ৬ মাস ধরে - তখন কেন নিশ্চুপ ছিল এমন অভিযানের উদ্যোগ! বহু ক্ষয়ক্ষতি, জানমালের অবর্ণনীয়-মর্মান্তিক ঘটনার পরে কেন এই অভিযান। কত প্রাণ হল বলিদান, কত ঘরবাড়ি হল লুঠপাট, কত স্থাপনা মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিল অপরাধীরা সবার সম্মুখে - এসব ক্ষয়ক্ষতির দায়দায়িত্ব এখন কে নেবে?
আজ বাংলাদেশের আপামর জনগণের দাবি, গত বছরের জুলাই থেকে এ পর্যন্ত যারা যেখানে যেখানে হত্যাকান্ড -সংহিসতা সংঘটিত করেছে ; যারা সরকারি
স্থাপনা স্মৃতিসৌধ বঙ্গবন্ধুর বাড়িসহ বিভিন্ন স্থানে হামলা, অগ্নিসংযোগ, বুলডোজার দিয়ে ভাঙচুর চালিয়েছে তাদেরকেই প্রথমে এই অভিযানের মধ্যে এনে গ্রেফতার করা হোক। অবশ্যই তা প্রমাণ সাপেক্ষে হতে হবে। সব ধরনের অপরাধীদের বিচার করা হবে, এটাই এখন বাংলাদেশের মানুষ দেখতে চায়। বিচার ব্যবস্থা হোক সবার জন্য সমান। শুধু একটি নির্দিষ্ট দলের কর্মীদের গ্রেফতার করা হলে তা হবে এক ধরনের হাস্যকর একতরফা অভিযান, বরং অন্য সব দলের সন্ত্রাসীদেরকে উৎসাহিত করা। বিচারের বাণী যেন নীরবে নিভৃতে না কাঁদে! একতরফা অভিযান হলে তা বাংলাদেশের আপামর জনতা প্রত্যাখ্যান করবেই! ইতিহাস তো তাই বলে!
লিয়াকত হোসেন খোকন,
রূপনগর, ঢাকা, বাংলাদেশ।
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
প্রকাশ, অপারেশন ডেভিল হান্ট একটি বিশেষ অভিযান, যা বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ সালে শুরু করা হয়েছে। এই অভিযানের মূল উদ্দেশ্য দেশব্যাপী সন্ত্রাসবাদ দমন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা এবং অপরাধীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা। বিশেষ করে, গাজীপুরের সাম্প্রতিক সহিংস ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
অনেকের মনে প্রশ্ন জেগেছে, এত হিংসা, এত বিদ্বেষ, এত প্রতিহিংসা, এত রক্তপাত -মৃত্যু, এত হামলা, এত অগ্নিসংযোগ, এত বুলডোজার চালানো হল দীর্ঘ ৬ মাস ধরে - তখন কেন নিশ্চুপ ছিল এমন অভিযানের উদ্যোগ! বহু ক্ষয়ক্ষতি, জানমালের অবর্ণনীয়-মর্মান্তিক ঘটনার পরে কেন এই অভিযান। কত প্রাণ হল বলিদান, কত ঘরবাড়ি হল লুঠপাট, কত স্থাপনা মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিল অপরাধীরা সবার সম্মুখে - এসব ক্ষয়ক্ষতির দায়দায়িত্ব এখন কে নেবে?
আজ বাংলাদেশের আপামর জনগণের দাবি, গত বছরের জুলাই থেকে এ পর্যন্ত যারা যেখানে যেখানে হত্যাকান্ড -সংহিসতা সংঘটিত করেছে ; যারা সরকারি
স্থাপনা স্মৃতিসৌধ বঙ্গবন্ধুর বাড়িসহ বিভিন্ন স্থানে হামলা, অগ্নিসংযোগ, বুলডোজার দিয়ে ভাঙচুর চালিয়েছে তাদেরকেই প্রথমে এই অভিযানের মধ্যে এনে গ্রেফতার করা হোক। অবশ্যই তা প্রমাণ সাপেক্ষে হতে হবে। সব ধরনের অপরাধীদের বিচার করা হবে, এটাই এখন বাংলাদেশের মানুষ দেখতে চায়। বিচার ব্যবস্থা হোক সবার জন্য সমান। শুধু একটি নির্দিষ্ট দলের কর্মীদের গ্রেফতার করা হলে তা হবে এক ধরনের হাস্যকর একতরফা অভিযান, বরং অন্য সব দলের সন্ত্রাসীদেরকে উৎসাহিত করা। বিচারের বাণী যেন নীরবে নিভৃতে না কাঁদে! একতরফা অভিযান হলে তা বাংলাদেশের আপামর জনতা প্রত্যাখ্যান করবেই! ইতিহাস তো তাই বলে!
লিয়াকত হোসেন খোকন,
রূপনগর, ঢাকা, বাংলাদেশ।