খুলনা শহরে শিশুদের খেলাধুলা এবং বিনোদনের অন্যতম একটি জায়গা হলো জাতিসংঘ শিশু পার্ক। যেখানে প্রতিদিন বিকাল হলে শিশুরা খেলাধুলা করতে ছুটে আসে। শুধু শিশু নয়; অনেক সময় বিভিন্ন বয়সী মানুষও এখানে এসে হাঁটাচলা করে এবং অবসর সময় কাটায়। জাতিসংঘ শিশু পার্কসহ নগরীর মধ্যে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মোট ৬টি পার্ক রয়েছে।
কিন্তু এই পার্ক ছাড়া বাকি পার্কগুলো নানা সংকট এবং সীমাবদ্ধতায় শিশুদের জন্য তেমন উপযোগী নয়। আর বিভিন্ন সময় এসব পার্কে মেলার আয়োজন করে বিভিন্ন নামধারী সংগঠন। ফলে আমাদের শিশুরা প্রতিনয়ত খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হয়। এই পার্কের আশপাশে অনেক মসজিদ, হাসপাতাল এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এখানে যদি স্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয় তাহলে একদিকে যেমন শিশুপার্কটি তার স্বকীয়তা হারাবে অন্যদিকে মসজিদের মুসল্লী, হাসপাতালের রোগী এবং শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটবে।
এজন্য শিশুদের চিত্ত বিনোদনের উন্মুক্ত এই জায়গাটি যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে কতৃপক্ষের খেয়াল রাখা উচিত। আশা রাখি, ভবিষ্যত প্রজন্মের শিশুদের সুস্থ মানসিক বিকাশ এবং চিত্তবিনোদনের জন্য পার্কের জায়গায় স্থায়ী মঞ্চ তৈরি করার সিদ্ধান্ত থেকে খুলনা সিটি কর্পোরেশন পিছিয়ে আসবে।
রিয়াদ হোসেন
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
খুলনা শহরে শিশুদের খেলাধুলা এবং বিনোদনের অন্যতম একটি জায়গা হলো জাতিসংঘ শিশু পার্ক। যেখানে প্রতিদিন বিকাল হলে শিশুরা খেলাধুলা করতে ছুটে আসে। শুধু শিশু নয়; অনেক সময় বিভিন্ন বয়সী মানুষও এখানে এসে হাঁটাচলা করে এবং অবসর সময় কাটায়। জাতিসংঘ শিশু পার্কসহ নগরীর মধ্যে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মোট ৬টি পার্ক রয়েছে।
কিন্তু এই পার্ক ছাড়া বাকি পার্কগুলো নানা সংকট এবং সীমাবদ্ধতায় শিশুদের জন্য তেমন উপযোগী নয়। আর বিভিন্ন সময় এসব পার্কে মেলার আয়োজন করে বিভিন্ন নামধারী সংগঠন। ফলে আমাদের শিশুরা প্রতিনয়ত খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হয়। এই পার্কের আশপাশে অনেক মসজিদ, হাসপাতাল এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এখানে যদি স্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয় তাহলে একদিকে যেমন শিশুপার্কটি তার স্বকীয়তা হারাবে অন্যদিকে মসজিদের মুসল্লী, হাসপাতালের রোগী এবং শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটবে।
এজন্য শিশুদের চিত্ত বিনোদনের উন্মুক্ত এই জায়গাটি যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে কতৃপক্ষের খেয়াল রাখা উচিত। আশা রাখি, ভবিষ্যত প্রজন্মের শিশুদের সুস্থ মানসিক বিকাশ এবং চিত্তবিনোদনের জন্য পার্কের জায়গায় স্থায়ী মঞ্চ তৈরি করার সিদ্ধান্ত থেকে খুলনা সিটি কর্পোরেশন পিছিয়ে আসবে।
রিয়াদ হোসেন