বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্যাম্পাস বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি)। ১২’শ একরের বিশাল এই ক্যাম্পাস প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যে সজ্জিত। এর সৌন্দর্যে আকৃষ্ট হয়ে প্রতিদিনই বহরিাগতরা এখানে ঘুরতে আসে। কিন্তু প্রকৃতি কন্যা খ্যাত এই বাকৃবি ক্যাম্পাসে নেই পর্যাপ্ত ডাস্টবিন ব্যবস্থা। হাতে গোনা কয়েকটা ডাস্টবিন থাকলেও সেটা যথেষ্ট নয়। যার কারণে ক্যাম্পাসে যেখানে সেখানে ময়লার স্তূপ পরে থাকে। আব্দুল জব্বার মোড় থেকে কে.আর. মার্কেটের বিভিন্ন স্থানে দেখা যায় ময়লা-আবর্জনার স্তূপ, যেগুলো থেকে বের হয় দুর্গন্ধ। এছাড়াও যেখানে সেখানে পরে থাকতে দেখা যায় প্লাস্টিক, পলিথিন, ও বিভিন্ন আবর্জনা।
ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত ডাস্টবিন না থাকা বা ডাস্টবিন অনেক দূরে দূরে স্থাপন বলে শিক্ষার্থীরাও যেখানে সেখানে ময়লা ফেলে চলে যায়। ফলস্বরূপ আশে পাশে অনেক ময়লার স্তূপ জমতে দেখা যায়। বিশেষ করে ক্যাম্পাসে যখন পূনর্মিলনী বা এ ধরনের কোনো অনুষ্ঠান থাকে তখন বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন চত্ত্বরে প্লাস্টিক বোতল, পলিথিন, ওয়ান টাইম প্লেটের জন্য এই সবুজ চত্বেরের সৌন্দর্য নষ্ট হয়। এসব ময়লা আবর্জনা থেকে প্রতিনিয়ত দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং বিভিন্ন রোগ জীবাণু শিক্ষার্থীদের মাঝে বিস্তার লাভ করতে পারে।
এই সমস্যা সমাধানে ও ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বজায় রাখতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং পর্যাপ্ত ডাস্টবিন স্থাপন করতে প্রশাসনের দৃষ্টি আর্কষণ করছি।
তাহমিনা সোনিয়া
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্যাম্পাস বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি)। ১২’শ একরের বিশাল এই ক্যাম্পাস প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যে সজ্জিত। এর সৌন্দর্যে আকৃষ্ট হয়ে প্রতিদিনই বহরিাগতরা এখানে ঘুরতে আসে। কিন্তু প্রকৃতি কন্যা খ্যাত এই বাকৃবি ক্যাম্পাসে নেই পর্যাপ্ত ডাস্টবিন ব্যবস্থা। হাতে গোনা কয়েকটা ডাস্টবিন থাকলেও সেটা যথেষ্ট নয়। যার কারণে ক্যাম্পাসে যেখানে সেখানে ময়লার স্তূপ পরে থাকে। আব্দুল জব্বার মোড় থেকে কে.আর. মার্কেটের বিভিন্ন স্থানে দেখা যায় ময়লা-আবর্জনার স্তূপ, যেগুলো থেকে বের হয় দুর্গন্ধ। এছাড়াও যেখানে সেখানে পরে থাকতে দেখা যায় প্লাস্টিক, পলিথিন, ও বিভিন্ন আবর্জনা।
ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত ডাস্টবিন না থাকা বা ডাস্টবিন অনেক দূরে দূরে স্থাপন বলে শিক্ষার্থীরাও যেখানে সেখানে ময়লা ফেলে চলে যায়। ফলস্বরূপ আশে পাশে অনেক ময়লার স্তূপ জমতে দেখা যায়। বিশেষ করে ক্যাম্পাসে যখন পূনর্মিলনী বা এ ধরনের কোনো অনুষ্ঠান থাকে তখন বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন চত্ত্বরে প্লাস্টিক বোতল, পলিথিন, ওয়ান টাইম প্লেটের জন্য এই সবুজ চত্বেরের সৌন্দর্য নষ্ট হয়। এসব ময়লা আবর্জনা থেকে প্রতিনিয়ত দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং বিভিন্ন রোগ জীবাণু শিক্ষার্থীদের মাঝে বিস্তার লাভ করতে পারে।
এই সমস্যা সমাধানে ও ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বজায় রাখতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং পর্যাপ্ত ডাস্টবিন স্থাপন করতে প্রশাসনের দৃষ্টি আর্কষণ করছি।
তাহমিনা সোনিয়া