alt

বাকৃতিতে নেই পর্যাপ্ত ডাস্টবিন

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্যাম্পাস বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি)। ১২’শ একরের বিশাল এই ক্যাম্পাস প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যে সজ্জিত। এর সৌন্দর্যে আকৃষ্ট হয়ে প্রতিদিনই বহরিাগতরা এখানে ঘুরতে আসে। কিন্তু প্রকৃতি কন্যা খ্যাত এই বাকৃবি ক্যাম্পাসে নেই পর্যাপ্ত ডাস্টবিন ব্যবস্থা। হাতে গোনা কয়েকটা ডাস্টবিন থাকলেও সেটা যথেষ্ট নয়। যার কারণে ক্যাম্পাসে যেখানে সেখানে ময়লার স্তূপ পরে থাকে। আব্দুল জব্বার মোড় থেকে কে.আর. মার্কেটের বিভিন্ন স্থানে দেখা যায় ময়লা-আবর্জনার স্তূপ, যেগুলো থেকে বের হয় দুর্গন্ধ। এছাড়াও যেখানে সেখানে পরে থাকতে দেখা যায় প্লাস্টিক, পলিথিন, ও বিভিন্ন আবর্জনা।

ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত ডাস্টবিন না থাকা বা ডাস্টবিন অনেক দূরে দূরে স্থাপন বলে শিক্ষার্থীরাও যেখানে সেখানে ময়লা ফেলে চলে যায়। ফলস্বরূপ আশে পাশে অনেক ময়লার স্তূপ জমতে দেখা যায়। বিশেষ করে ক্যাম্পাসে যখন পূনর্মিলনী বা এ ধরনের কোনো অনুষ্ঠান থাকে তখন বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন চত্ত্বরে প্লাস্টিক বোতল, পলিথিন, ওয়ান টাইম প্লেটের জন্য এই সবুজ চত্বেরের সৌন্দর্য নষ্ট হয়। এসব ময়লা আবর্জনা থেকে প্রতিনিয়ত দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং বিভিন্ন রোগ জীবাণু শিক্ষার্থীদের মাঝে বিস্তার লাভ করতে পারে।

এই সমস্যা সমাধানে ও ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বজায় রাখতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং পর্যাপ্ত ডাস্টবিন স্থাপন করতে প্রশাসনের দৃষ্টি আর্কষণ করছি।

তাহমিনা সোনিয়া

ছবি

দখলমুক্ত ফুটপাত চাই

ভূমিদস্যুদের প্রকোপে অতিষ্ঠ কেরানিগঞ্জবাসী

যৌতুক প্রথা: এক সামাজিক অভিশাপের নীরব বিস্তার

দেশের রাজনীতির তিন দিগন্ত

ছবি

দেশীয় মাছের বিলুপ্তি ও পুনরুদ্ধার উদ্যোগ

ছবি

নয়া জাগরণের পথে দেশের ফুটবল

শিশুদের খেলার জায়গায় স্থায়ী মঞ্চ নয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য

অগ্নিনির্বাপণে প্রস্তুতির ঘাটতি আমাদের বড় বিপদ

সহকারী প্রধান শিক্ষকদের বেতনবৈষম্য দূর হবে কবে?

ছবি

নারী কৃষকের অবদান ও স্বীকৃতি

ছবি

অনিয়ন্ত্রিত বালু উত্তোলনে বাড়ছে নদীভাঙন

খেলার মাঠ নেই, হারিয়ে যাচ্ছে শৈশব ও শহরের প্রাণ

নদীমাতৃক দেশ এখন নদীহীন হওয়ার পথে

বাল্যবিবাহ রোধে দরকার সচেতনতা ও সহায়তা

বৈষম্যের স্বীকার প্রাথমিক শিক্ষক

ছবি

নরোত্তমপুর কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রামীণ জনগণ

ছবি

একের পর এক কারখানা বন্ধ, টালমাটাল অর্থনীতি

রেলওয়ের টিকেট বুকিং একাউন্টে নম্বর পরিবর্তন

বাইক থেকে ইজিবাইক : নগর জীবনে গতি, ঝুঁকি ও বাস্তবতা

বিশ্ববিদ্যালয়ে মানসিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র চালু করা সময়ের দাবি

নদী বাঁচাতে হবে, জীবন বাঁচাতে হবে

ছবি

পেঁয়াজের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করুন

পারিবারিক বন্ধনের ভাঙন

উপকূলে সুপেয় পানির জন্য হাহাকার

নারী শ্রমিকের সুরক্ষা

বৃষ্টিতে অদৃশ্য ড্রেনের প্রাণঘাতী ফাঁদ

শিক্ষার্থীদের হাফভাড়া ন্যায্যতার দাবি

ফেনীর দেওয়ানগঞ্জে ময়লার পাহাড়

তাদের গল্প থেমে গেছে, কারণ আমরা আর শুনি না

দুবলার চরের রাসমেলা হতে পারে পর্যটকদের জন্য এক বিস্ময়ভ্রমণ

ছবি

খাদ্য অপচয় রোধে সচেতনতা এখন জরুরি

ছবি

জিপিএ ৫: পরিশ্রমের প্রতিবিম্ব, তবে ভবিষ্যৎ গড়ার মানদণ্ড নয়

ছবি

কোথায় হারালো বাবুই পাখি ও তাদের বাসা

ছবি

সাইবার বুলিয়িং-এর বাস্তবতা

প্রাণীর প্রতি সহমর্মিতা

tab

বাকৃতিতে নেই পর্যাপ্ত ডাস্টবিন

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্যাম্পাস বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি)। ১২’শ একরের বিশাল এই ক্যাম্পাস প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যে সজ্জিত। এর সৌন্দর্যে আকৃষ্ট হয়ে প্রতিদিনই বহরিাগতরা এখানে ঘুরতে আসে। কিন্তু প্রকৃতি কন্যা খ্যাত এই বাকৃবি ক্যাম্পাসে নেই পর্যাপ্ত ডাস্টবিন ব্যবস্থা। হাতে গোনা কয়েকটা ডাস্টবিন থাকলেও সেটা যথেষ্ট নয়। যার কারণে ক্যাম্পাসে যেখানে সেখানে ময়লার স্তূপ পরে থাকে। আব্দুল জব্বার মোড় থেকে কে.আর. মার্কেটের বিভিন্ন স্থানে দেখা যায় ময়লা-আবর্জনার স্তূপ, যেগুলো থেকে বের হয় দুর্গন্ধ। এছাড়াও যেখানে সেখানে পরে থাকতে দেখা যায় প্লাস্টিক, পলিথিন, ও বিভিন্ন আবর্জনা।

ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত ডাস্টবিন না থাকা বা ডাস্টবিন অনেক দূরে দূরে স্থাপন বলে শিক্ষার্থীরাও যেখানে সেখানে ময়লা ফেলে চলে যায়। ফলস্বরূপ আশে পাশে অনেক ময়লার স্তূপ জমতে দেখা যায়। বিশেষ করে ক্যাম্পাসে যখন পূনর্মিলনী বা এ ধরনের কোনো অনুষ্ঠান থাকে তখন বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন চত্ত্বরে প্লাস্টিক বোতল, পলিথিন, ওয়ান টাইম প্লেটের জন্য এই সবুজ চত্বেরের সৌন্দর্য নষ্ট হয়। এসব ময়লা আবর্জনা থেকে প্রতিনিয়ত দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং বিভিন্ন রোগ জীবাণু শিক্ষার্থীদের মাঝে বিস্তার লাভ করতে পারে।

এই সমস্যা সমাধানে ও ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বজায় রাখতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং পর্যাপ্ত ডাস্টবিন স্থাপন করতে প্রশাসনের দৃষ্টি আর্কষণ করছি।

তাহমিনা সোনিয়া

back to top