রাজধানীর কেরানীগঞ্জ ছিলো একসময়ের কৃষি প্রধান অঞ্চল। যেখানে ধান, শাকসবজি ফলমূল সহ আরো নানাবিধ শস্যের উৎপাদন করা হতো। বর্তমানে সে জমিই ভূমিদস্যুদের দখলে। ফলে কৃষি প্রধান অঞ্চলের জমি হয়ে পড়েছে বিরন। বন্ধ হচ্ছে কৃষিকাজ, ক্ষতি হচ্ছে ব্যবসায় এবং দুর্ভোগ পোহাচ্ছে সাধারণ জনগণ। কেরানীগঞ্জ কৃষি প্রধান অঞ্চল হওয়ার পাশাপাশি শিল্প ও বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবেও বেশ পরিচিত।
কিন্তু ভূমিদস্যুদের ব্যাপক তৎপরতার ফলে শিল্প উদ্যোক্তা, সাধারণ জনগণ তাদের সম্পদ নিয়ে উদ্বিগ্ন। কেননা কেরানীগঞ্জে ভূমিদস্যদের চক্র ব্যক্তিমালিকানাধীন জমিও জোরপূর্বক অবৈধভাবে দখল করে নিচ্ছে। এমনকি জাল দলিল তৈরি করে অসহায় মানুষদের সম্পদ ছিনিয়ে তাদের সর্বশান্ত করে দিচ্ছে। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পরও একই ধারায় চলতে থাকে ভূমিদস্যুদের দৌরাত্ম্য। অনেক সময় বিদ্যালয় ভাড়ার নাম করে মালিকের কাছ থেকে তার জায়গা দখল করে নেয়া হচ্ছে। এখনো একই ধারায় চলছে ভূমি দখলের কারসাজি। আবাসন প্রকল্প, ইটভাটা কিংবা অননুমোদিতো শিল্প কারখানা দখল হয়ে যাওয়া পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এমতাবস্থায়, ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং কেরানীগঞ্জবাসীকে তাদের ভূমিতে নিরাপদে বসবাস করার ব্যবস্থা করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট বিনীত অনুরোধ করছি।
জান্নাতুল মাওয়া (রিফাত)
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
রাজধানীর কেরানীগঞ্জ ছিলো একসময়ের কৃষি প্রধান অঞ্চল। যেখানে ধান, শাকসবজি ফলমূল সহ আরো নানাবিধ শস্যের উৎপাদন করা হতো। বর্তমানে সে জমিই ভূমিদস্যুদের দখলে। ফলে কৃষি প্রধান অঞ্চলের জমি হয়ে পড়েছে বিরন। বন্ধ হচ্ছে কৃষিকাজ, ক্ষতি হচ্ছে ব্যবসায় এবং দুর্ভোগ পোহাচ্ছে সাধারণ জনগণ। কেরানীগঞ্জ কৃষি প্রধান অঞ্চল হওয়ার পাশাপাশি শিল্প ও বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবেও বেশ পরিচিত।
কিন্তু ভূমিদস্যুদের ব্যাপক তৎপরতার ফলে শিল্প উদ্যোক্তা, সাধারণ জনগণ তাদের সম্পদ নিয়ে উদ্বিগ্ন। কেননা কেরানীগঞ্জে ভূমিদস্যদের চক্র ব্যক্তিমালিকানাধীন জমিও জোরপূর্বক অবৈধভাবে দখল করে নিচ্ছে। এমনকি জাল দলিল তৈরি করে অসহায় মানুষদের সম্পদ ছিনিয়ে তাদের সর্বশান্ত করে দিচ্ছে। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পরও একই ধারায় চলতে থাকে ভূমিদস্যুদের দৌরাত্ম্য। অনেক সময় বিদ্যালয় ভাড়ার নাম করে মালিকের কাছ থেকে তার জায়গা দখল করে নেয়া হচ্ছে। এখনো একই ধারায় চলছে ভূমি দখলের কারসাজি। আবাসন প্রকল্প, ইটভাটা কিংবা অননুমোদিতো শিল্প কারখানা দখল হয়ে যাওয়া পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এমতাবস্থায়, ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং কেরানীগঞ্জবাসীকে তাদের ভূমিতে নিরাপদে বসবাস করার ব্যবস্থা করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট বিনীত অনুরোধ করছি।
জান্নাতুল মাওয়া (রিফাত)