alt

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তন চাই

: মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫

১৯৯২ সালে সংসদীয় আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। যার মূল ছিল সারাদেশের বিভিন্ন কলেজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে উচ্চশিক্ষা প্রদান করা। কিন্তু মাঝেমধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের জন্য দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

সম্প্রতি অনার্স তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে তেমনই একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ফরম ফিলাপের মাত্র ১৩ দিনের মধ্যে তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা গ্রহণের ঘোষণা এসেছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব গঠনতন্ত্রের সঙ্গে স্পষ্টভাবে সাংঘর্ষিক।

নিয়ম অনুযায়ী ফরম ফিলাপের চার সপ্তাহ পরে পরীক্ষা গ্রহণের কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। এর চেয়েও বিস্ময়কর বিষয় হলো- ৭ ডিসেম্বর ২০২৫ যাদের ইমপ্রুভমেন্ট পরীক্ষা রয়েছে, তাদেরকে আবার ৮ ডিসেম্বর তৃতীয় বর্ষের মূল পরীক্ষায় অংশ নিতে বলা হয়েছে। এটি শিক্ষার্থীদের ওপর চরম মানসিক চাপ সৃষ্টি করবে এবং পরীক্ষার প্রস্তুতিতেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

এ অসামঞ্জস্যপূর্ণ রুটিন ও সময়সূচি প্রকাশের ফলে শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্ষোভ ও বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। শিক্ষা একটি সুসংগঠিত ও পরিকল্পিত প্রক্রিয়া। সেখানে এমন অগোছালো সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের একাডেমিক জীবনকে অস্থির করে তোলে।

অতএব, বিষয়টির প্রতি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্রুত দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। শিক্ষার্থীদের স্বার্থ ও মানসিক চাপ বিবেচনায় রুটিন পুনর্বিবেচনা করা প্রয়োজন।

হাসনাইন রিজেন

ছবি

এলপিজি ব্যবহারে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি

কৃষিপণ্যের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে হবে

সঙ্গীত ও শরীরচর্চা: সুস্থ জীবনের দুই স্তম্ভ

কৃষিতে নতুন প্রজন্মের প্রত্যাবর্তন: আশার ইঙ্গিত

বিশ্বায়নের গ্রাসে আদিবাসী ভাষা ও সংস্কৃতি

ছবি

বর্ষায় পদ্মাতীরের মানুষদের দুর্বিষহ জীবন

ভেঙে পড়া পুকুরপাড়ের রাস্তায় গ্রামবাসীর দুর্বিষহ জীবন

ছবি

ছয় কুড়ি বিল আর নয় কুড়ি কান্দা: প্রকৃতির সাথে গাঁথা টাঙ্গুয়ার মানুষের ভাগ্য

ময়মনসিংহকে যানজটমুক্ত শহর গড়ে তোলার দাবি

অপর্যাপ্ত পাবলিক টয়লেট

ছবি

মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারণা কেন বাড়ছে?

ছবি

নিরাপদ ভোজ্য তেল ও ভিটামিন সমৃদ্ধকরণ

হাওর অঞ্চলের শিক্ষার উন্নয়নে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপের প্রয়োজন

কসমেটিক সংস্কৃতি : সুন্দর হওয়ার চাপ নারীর মানসিক স্বাস্থ্যে কী করছে

মামলার রায় ও আইনের ভাষা হোক বাংলা

বেকারত্বের অভিশাপ বাংলাদেশের মাথায়

ছবি

ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্য : মানুষের আচরণ নাকি সিস্টেমের ব্যর্থতা?

ছবি

মশার কয়েলের ধোঁয়া : ঘরের বাতাসের নীরব বিপদ

রাবির হলের খাবারে স্বাস্থবিধির সংকট

কুষ্টিয়া স্টেশনে যাত্রী দুর্ভোগ

চট্টগ্রাম বিমানবন্দর প্রবেশমুখ : টিনঘরে বন্দী সৌন্দর্য, সংস্কারের দাবি

ভূমিকম্পের ঝুঁকি নিরসনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শিক্ষা

ছবি

ভূমিকম্প : ঝুঁকি ও অরক্ষিত বাস্তবতা

ছবি

দখলমুক্ত ফুটপাত চাই

ভূমিদস্যুদের প্রকোপে অতিষ্ঠ কেরানিগঞ্জবাসী

বাকৃতিতে নেই পর্যাপ্ত ডাস্টবিন

যৌতুক প্রথা: এক সামাজিক অভিশাপের নীরব বিস্তার

দেশের রাজনীতির তিন দিগন্ত

ছবি

দেশীয় মাছের বিলুপ্তি ও পুনরুদ্ধার উদ্যোগ

ছবি

নয়া জাগরণের পথে দেশের ফুটবল

শিশুদের খেলার জায়গায় স্থায়ী মঞ্চ নয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য

অগ্নিনির্বাপণে প্রস্তুতির ঘাটতি আমাদের বড় বিপদ

সহকারী প্রধান শিক্ষকদের বেতনবৈষম্য দূর হবে কবে?

ছবি

নারী কৃষকের অবদান ও স্বীকৃতি

ছবি

অনিয়ন্ত্রিত বালু উত্তোলনে বাড়ছে নদীভাঙন

tab

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তন চাই

মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫

১৯৯২ সালে সংসদীয় আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। যার মূল ছিল সারাদেশের বিভিন্ন কলেজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে উচ্চশিক্ষা প্রদান করা। কিন্তু মাঝেমধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের জন্য দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

সম্প্রতি অনার্স তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে তেমনই একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ফরম ফিলাপের মাত্র ১৩ দিনের মধ্যে তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা গ্রহণের ঘোষণা এসেছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব গঠনতন্ত্রের সঙ্গে স্পষ্টভাবে সাংঘর্ষিক।

নিয়ম অনুযায়ী ফরম ফিলাপের চার সপ্তাহ পরে পরীক্ষা গ্রহণের কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। এর চেয়েও বিস্ময়কর বিষয় হলো- ৭ ডিসেম্বর ২০২৫ যাদের ইমপ্রুভমেন্ট পরীক্ষা রয়েছে, তাদেরকে আবার ৮ ডিসেম্বর তৃতীয় বর্ষের মূল পরীক্ষায় অংশ নিতে বলা হয়েছে। এটি শিক্ষার্থীদের ওপর চরম মানসিক চাপ সৃষ্টি করবে এবং পরীক্ষার প্রস্তুতিতেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

এ অসামঞ্জস্যপূর্ণ রুটিন ও সময়সূচি প্রকাশের ফলে শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্ষোভ ও বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। শিক্ষা একটি সুসংগঠিত ও পরিকল্পিত প্রক্রিয়া। সেখানে এমন অগোছালো সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের একাডেমিক জীবনকে অস্থির করে তোলে।

অতএব, বিষয়টির প্রতি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্রুত দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। শিক্ষার্থীদের স্বার্থ ও মানসিক চাপ বিবেচনায় রুটিন পুনর্বিবেচনা করা প্রয়োজন।

হাসনাইন রিজেন

back to top