মানুষের জীবন শুধু বেঁচে থাকার নাম নয়; এটি মানে পূর্ণতা, মানসিক শান্তি ও শারীরিক সুস্থতার সুষম সমন্বয়। এই সমন্বয়ের দুই প্রধান উপাদান হলো সঙ্গীত ও শরীরচর্চা। সঙ্গীত আত্মাকে প্রশান্ত করে, মনকে উজ্জীবিত করে; আর শরীরচর্চা দেহকে সুস্থ ও শক্তিশালী রাখে। এই দুইয়ের মিলিত প্রভাবে গড়ে ওঠে পরিপূর্ণ জীবন। সঙ্গীত মানুষের হৃদয়ের ভাষা, যা আনন্দ, দুঃখ, প্রেম, প্রার্থনা ও প্রতিবাদের প্রকাশ। প্রকৃতির শব্দেও-বৃষ্টি, পাখির কলতান, ঢেউয়ের গর্জন-সঙ্গীতের ছোঁয়া পাওয়া যায়। সঙ্গীত মানুষের মানসিক ভারসাম্য রক্ষায় সহায়ক; থেরাপি হিসেবে এটির গুরুত্ব বিশ্বজুড়ে স্বীকৃত।
শরীরচর্চা শারীরিক ও মানসিক বিকাশের অনুষঙ্গ। নিয়মিত ব্যায়াম হৃদ্?যন্ত্র শক্তিশালী করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং এন্ডরফিন নিঃসৃত করে মনকে সতেজ ও আনন্দিত রাখে। সঙ্গীত ও শরীরচর্চার মিলন-যেমন যোগব্যায়াম বা ব্যায়ামের সময় ছন্দময় সঙ্গীত-দেহ ও মনের ভারসাম্য সৃষ্টি করে। সঙ্গীত সহমর্মিতা ও মানবিকতা তৈরি করে, শরীরচর্চা শৃঙ্খলা ও দলবদ্ধ চেতনা গড়ে তোলে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, “সঙ্গীত মানুষের প্রাণে প্রাণের সঞ্চার করে,” আর মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, “শরীরচর্চা ছাড়া শিক্ষা অসম্পূর্ণ।” সঙ্গীত আত্মাকে শান্তি দেয়, শরীরচর্চা দেহে শক্তি যোগায়। এ দুইয়ের সমন্বয় জীবনকে করে সুরেলা, অর্থবহ ও সুখী। তাই বলা যায়-সঙ্গীত ও শরীরচর্চা ছাড়া জীবন কেবল নিছক অস্তিত্ব।
সুধীর বরণ মাঝি
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫
মানুষের জীবন শুধু বেঁচে থাকার নাম নয়; এটি মানে পূর্ণতা, মানসিক শান্তি ও শারীরিক সুস্থতার সুষম সমন্বয়। এই সমন্বয়ের দুই প্রধান উপাদান হলো সঙ্গীত ও শরীরচর্চা। সঙ্গীত আত্মাকে প্রশান্ত করে, মনকে উজ্জীবিত করে; আর শরীরচর্চা দেহকে সুস্থ ও শক্তিশালী রাখে। এই দুইয়ের মিলিত প্রভাবে গড়ে ওঠে পরিপূর্ণ জীবন। সঙ্গীত মানুষের হৃদয়ের ভাষা, যা আনন্দ, দুঃখ, প্রেম, প্রার্থনা ও প্রতিবাদের প্রকাশ। প্রকৃতির শব্দেও-বৃষ্টি, পাখির কলতান, ঢেউয়ের গর্জন-সঙ্গীতের ছোঁয়া পাওয়া যায়। সঙ্গীত মানুষের মানসিক ভারসাম্য রক্ষায় সহায়ক; থেরাপি হিসেবে এটির গুরুত্ব বিশ্বজুড়ে স্বীকৃত।
শরীরচর্চা শারীরিক ও মানসিক বিকাশের অনুষঙ্গ। নিয়মিত ব্যায়াম হৃদ্?যন্ত্র শক্তিশালী করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং এন্ডরফিন নিঃসৃত করে মনকে সতেজ ও আনন্দিত রাখে। সঙ্গীত ও শরীরচর্চার মিলন-যেমন যোগব্যায়াম বা ব্যায়ামের সময় ছন্দময় সঙ্গীত-দেহ ও মনের ভারসাম্য সৃষ্টি করে। সঙ্গীত সহমর্মিতা ও মানবিকতা তৈরি করে, শরীরচর্চা শৃঙ্খলা ও দলবদ্ধ চেতনা গড়ে তোলে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, “সঙ্গীত মানুষের প্রাণে প্রাণের সঞ্চার করে,” আর মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, “শরীরচর্চা ছাড়া শিক্ষা অসম্পূর্ণ।” সঙ্গীত আত্মাকে শান্তি দেয়, শরীরচর্চা দেহে শক্তি যোগায়। এ দুইয়ের সমন্বয় জীবনকে করে সুরেলা, অর্থবহ ও সুখী। তাই বলা যায়-সঙ্গীত ও শরীরচর্চা ছাড়া জীবন কেবল নিছক অস্তিত্ব।
সুধীর বরণ মাঝি