বাসাবাড়িসহ বিভিন্ন স্থাপনায় এলপিজি সিলিণ্ডারের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার উদ্বেগজনক। নিয়ম না মানায় দুর্ঘটনা ও অগ্নিকাণ্ডের সংখ্যা বাড়ছে, যা প্রাণহানি এবং সম্পদের ক্ষতির কারণ হচ্ছে। দেশে প্রায় ৫০ লাখ এলপিজি গ্রাহক রয়েছেন এবং ছোট-বড় দুই শতাধিক কোম্পানির হাতে দুই কোটি সিলিণ্ডারের বেশি রয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের তথ্যানুযায়ী, ২০২২ সালে এলপিজি সিলিণ্ডার জনিত অগ্নিকাণ্ডের সংখ্যা ছিল ৯৪টি, যা ২০২৩ সালে বেড়ে ১২০টি।
বেশির ভাগ দুর্ঘটনা ঘটে আবদ্ধ ঘরে এবং প্লাস্টিক পাইপ ব্যবহার করার কারণে বিপদ আরও বেড়ে যায়। তবে এলপিজি বিধিমালা ২০০৪ (সংশোধিত ২০১৬) স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে, বিস্ফোরক পরিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া পাইপ লাইন স্থাপন করা যাবে না এবং স্থাপনের পর তা নিয়মিত পরীক্ষা করা আবশ্যক।
নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিস্ফোরক পরিদপ্তরকে দায়িত্ব নিতে হবে এবং ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষিত কর্মী তৈরি করতে হবে। সিলিণ্ডার, চুলা, পাইপ ও চাবির মান নির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। নিয়ম না মানলে এলপিজি সিলিণ্ডার মারাত্মক বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে। সঠিক নিয়ম ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করা সম্ভব।
আব্বাসউদ্দিন আহমদ
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫
বাসাবাড়িসহ বিভিন্ন স্থাপনায় এলপিজি সিলিণ্ডারের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার উদ্বেগজনক। নিয়ম না মানায় দুর্ঘটনা ও অগ্নিকাণ্ডের সংখ্যা বাড়ছে, যা প্রাণহানি এবং সম্পদের ক্ষতির কারণ হচ্ছে। দেশে প্রায় ৫০ লাখ এলপিজি গ্রাহক রয়েছেন এবং ছোট-বড় দুই শতাধিক কোম্পানির হাতে দুই কোটি সিলিণ্ডারের বেশি রয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের তথ্যানুযায়ী, ২০২২ সালে এলপিজি সিলিণ্ডার জনিত অগ্নিকাণ্ডের সংখ্যা ছিল ৯৪টি, যা ২০২৩ সালে বেড়ে ১২০টি।
বেশির ভাগ দুর্ঘটনা ঘটে আবদ্ধ ঘরে এবং প্লাস্টিক পাইপ ব্যবহার করার কারণে বিপদ আরও বেড়ে যায়। তবে এলপিজি বিধিমালা ২০০৪ (সংশোধিত ২০১৬) স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে, বিস্ফোরক পরিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া পাইপ লাইন স্থাপন করা যাবে না এবং স্থাপনের পর তা নিয়মিত পরীক্ষা করা আবশ্যক।
নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিস্ফোরক পরিদপ্তরকে দায়িত্ব নিতে হবে এবং ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষিত কর্মী তৈরি করতে হবে। সিলিণ্ডার, চুলা, পাইপ ও চাবির মান নির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। নিয়ম না মানলে এলপিজি সিলিণ্ডার মারাত্মক বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে। সঠিক নিয়ম ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করা সম্ভব।
আব্বাসউদ্দিন আহমদ