দেশের বৃহৎ একটা জনগোষ্ঠী করোনার এ ভয়াল থাবার সম্মুখীন হয়েছে। অনেকেই চাকরি তথা কর্মসংস্থান হারিয়ে কোনমতে সংসার চালাচ্ছে। বলা চলে দুই বেলা মুখে ভাত নেওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। তার ওপর হু হু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম আকাশচুম্বী হচ্ছে। দিশেহারা হয়ে যাচ্ছে মানুষ।
শুধু চাল, ডালের সাথে সামগ্রিক বাজার করতেও গুনতে হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। বাজারের প্রতিটা দ্রব্যের মূল্য দিনদিন বেড়েই চলছে। যেটা স্মরণকালে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ার শ্রেষ্ঠ রেকর্ড বলা চলে। কিছুদিন আগে এক বৃদ্ধ ক্ষুধার জ্বালায় আত্মহত্যা করেছেন। যেটা এ দেশের সাধারণ তথা নিম্নআয়ের মানুষের বর্তমান অবস্থায় নিজেদের মুক্তি দিতে একমাত্র পন্থা।
দাম বেড়ে চলছে এটা নিয়ে সরকারের ভাবতে হবে। বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে হবে। বাজারে বাজারে মনিটরিং করতে হবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোন উদ্যোগ চোখে পরছে না। এমতাবস্থায় সরকারিভাবে যদি কোন হস্তক্ষেপ না করা হয় তাহলে এদেশের লাখ লাখ মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষ খাবারের অভাবে কঠিন সংকটের সম্মুখীন হবে।
পাশাপাশি দেশের বৃহৎ একটা জনগোষ্ঠী ক্ষুধার্থ হয়ে বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িয়ে যাবে। কেননা ক্ষুদার জ্বালায় মানুষ কোন অপরাধ করতে দ্বিতীয়বার ভাববে না। তাই সার্বিক দিক বিবেচনা করে এখনই দ্রব্যমূল্যে নিয়ে সরকারিভাবে পদক্ষেপ নেওয়া অতি জরুরি। এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
সায়েদ আফ্রিদী
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১
দেশের বৃহৎ একটা জনগোষ্ঠী করোনার এ ভয়াল থাবার সম্মুখীন হয়েছে। অনেকেই চাকরি তথা কর্মসংস্থান হারিয়ে কোনমতে সংসার চালাচ্ছে। বলা চলে দুই বেলা মুখে ভাত নেওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। তার ওপর হু হু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম আকাশচুম্বী হচ্ছে। দিশেহারা হয়ে যাচ্ছে মানুষ।
শুধু চাল, ডালের সাথে সামগ্রিক বাজার করতেও গুনতে হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। বাজারের প্রতিটা দ্রব্যের মূল্য দিনদিন বেড়েই চলছে। যেটা স্মরণকালে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ার শ্রেষ্ঠ রেকর্ড বলা চলে। কিছুদিন আগে এক বৃদ্ধ ক্ষুধার জ্বালায় আত্মহত্যা করেছেন। যেটা এ দেশের সাধারণ তথা নিম্নআয়ের মানুষের বর্তমান অবস্থায় নিজেদের মুক্তি দিতে একমাত্র পন্থা।
দাম বেড়ে চলছে এটা নিয়ে সরকারের ভাবতে হবে। বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে হবে। বাজারে বাজারে মনিটরিং করতে হবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোন উদ্যোগ চোখে পরছে না। এমতাবস্থায় সরকারিভাবে যদি কোন হস্তক্ষেপ না করা হয় তাহলে এদেশের লাখ লাখ মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষ খাবারের অভাবে কঠিন সংকটের সম্মুখীন হবে।
পাশাপাশি দেশের বৃহৎ একটা জনগোষ্ঠী ক্ষুধার্থ হয়ে বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িয়ে যাবে। কেননা ক্ষুদার জ্বালায় মানুষ কোন অপরাধ করতে দ্বিতীয়বার ভাববে না। তাই সার্বিক দিক বিবেচনা করে এখনই দ্রব্যমূল্যে নিয়ে সরকারিভাবে পদক্ষেপ নেওয়া অতি জরুরি। এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
সায়েদ আফ্রিদী