ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনার প্রেক্ষাপটে সীমান্তে বাড়তি সতর্ক অবস্থান নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্তে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি বা অপতৎপরতা রোধে বাহিনীটি সম্পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছে।
মঙ্গলবার বিজিবি সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়, “সীমান্তে যে কোনো অপতৎপরতা প্রতিহত করতে বিজিবি সতর্ক ও প্রস্তুত রয়েছে।”
চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তারকে কেন্দ্র করে সোমবার ভারতের ত্রিপুরায় হিন্দু সংঘার্ষ সমিতির বিক্ষোভ থেকে আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা চালানো হয়। বিক্ষোভকারীরা হাইকমিশনের ভেতরে প্রবেশ করে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ছিড়ে ফেলে, সাইনবোর্ড ভাঙচুর করে এবং সেখানে আগুন দেয়।
এ ঘটনার পর ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে ঘটনাকে ‘গভীর দুঃখজনক’ উল্লেখ করে জানিয়েছে, নয়া দিল্লি বাংলাদেশ মিশনসহ সব কূটনৈতিক স্থাপনার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এ ঘটনার একদিন আগে ফেনীর বিলোনিয়া স্থলবন্দরের বিপরীতে শূন্যরেখায় ভারতীয়দের বাংলাদেশবিরোধী স্লোগান দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে বিজিবি প্রতিবাদ জানালে বিএসএফ বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে নেয়।
বিজিবির মুখপাত্র কর্নেল মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম বলেন, “দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সীমান্তে বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। আমরা যে কোনো অপতৎপরতা প্রতিরোধে প্রস্তুত।”
আগরতলায় হামলার ঘটনাকে বাংলাদেশ সরকার ‘পূর্বপরিকল্পিত’ আখ্যা দিয়ে ভারতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তার সমালোচনা করেছে। অন্যদিকে ভারত বলছে, কূটনৈতিক স্থাপনায় এ ধরনের হামলা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
এই ঘটনার পর বাংলাদেশজুড়ে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ দেখা গেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিজিবি সীমান্তে নজরদারি আরও জোরদার করেছে।
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনার প্রেক্ষাপটে সীমান্তে বাড়তি সতর্ক অবস্থান নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্তে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি বা অপতৎপরতা রোধে বাহিনীটি সম্পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছে।
মঙ্গলবার বিজিবি সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়, “সীমান্তে যে কোনো অপতৎপরতা প্রতিহত করতে বিজিবি সতর্ক ও প্রস্তুত রয়েছে।”
চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তারকে কেন্দ্র করে সোমবার ভারতের ত্রিপুরায় হিন্দু সংঘার্ষ সমিতির বিক্ষোভ থেকে আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা চালানো হয়। বিক্ষোভকারীরা হাইকমিশনের ভেতরে প্রবেশ করে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ছিড়ে ফেলে, সাইনবোর্ড ভাঙচুর করে এবং সেখানে আগুন দেয়।
এ ঘটনার পর ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে ঘটনাকে ‘গভীর দুঃখজনক’ উল্লেখ করে জানিয়েছে, নয়া দিল্লি বাংলাদেশ মিশনসহ সব কূটনৈতিক স্থাপনার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এ ঘটনার একদিন আগে ফেনীর বিলোনিয়া স্থলবন্দরের বিপরীতে শূন্যরেখায় ভারতীয়দের বাংলাদেশবিরোধী স্লোগান দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে বিজিবি প্রতিবাদ জানালে বিএসএফ বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে নেয়।
বিজিবির মুখপাত্র কর্নেল মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম বলেন, “দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সীমান্তে বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। আমরা যে কোনো অপতৎপরতা প্রতিরোধে প্রস্তুত।”
আগরতলায় হামলার ঘটনাকে বাংলাদেশ সরকার ‘পূর্বপরিকল্পিত’ আখ্যা দিয়ে ভারতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তার সমালোচনা করেছে। অন্যদিকে ভারত বলছে, কূটনৈতিক স্থাপনায় এ ধরনের হামলা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
এই ঘটনার পর বাংলাদেশজুড়ে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ দেখা গেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিজিবি সীমান্তে নজরদারি আরও জোরদার করেছে।