মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কেবিনের বাইরের রেলিং থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন করোনা রোগী হাসিব ইকবাল (৫০)। শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) রাতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। কেন লাফ দিলেন সেই তদন্ত করতে গিয়ে তার কেবিনের বেডে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করেছে পুলিশ। এতে অস্পষ্টভাবে লেখা, আমি স্বেচ্ছায় আত্মহননের পথ বেছে নিলাম। আমাকে মুসলিম রীতিতে দাফন করা হোক। চিরকুটটি মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১১তলার ১১০৬ নম্বর কেবিন থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। রাজধানীর ইস্কাটনে থাকতেন হাসিব। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। হাসিব ইকবাল হক দীর্ঘদিন ধরে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। পাশের অন্য রোগীদের স্বজনরা সুইসাইড নোটের বিষয়ে বলেন, পুলিশ চিরকুটটি নিয়ে যায় তবে ঘটনার পরপরই আমরা অনেকেই সেটি দেখেছি।
ঘটনার কিছুক্ষণ পরেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন মুগদা থানার ওসিসহ অন্য কর্মকর্তারা। হাসপাতালের রেজিস্টার দেখে তারা রোগীর নাম ও বর্তমান ঠিকানা জানতে পারেন। হাসিবের মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন মুগদা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, তার রুমে এক পাতার সুইসাইড নোট পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মুগদা থানার ওসি প্রলয় কুমার সাহা বলেন, আমরা তার কক্ষ থেকে স্বেচ্ছায় আত্মহনন করার বিষয়ে একটি চিরকুট পেয়েছি। তারপরও আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে বিষয়টি ক্লিয়ার হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২১
মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কেবিনের বাইরের রেলিং থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন করোনা রোগী হাসিব ইকবাল (৫০)। শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) রাতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। কেন লাফ দিলেন সেই তদন্ত করতে গিয়ে তার কেবিনের বেডে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করেছে পুলিশ। এতে অস্পষ্টভাবে লেখা, আমি স্বেচ্ছায় আত্মহননের পথ বেছে নিলাম। আমাকে মুসলিম রীতিতে দাফন করা হোক। চিরকুটটি মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১১তলার ১১০৬ নম্বর কেবিন থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। রাজধানীর ইস্কাটনে থাকতেন হাসিব। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। হাসিব ইকবাল হক দীর্ঘদিন ধরে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। পাশের অন্য রোগীদের স্বজনরা সুইসাইড নোটের বিষয়ে বলেন, পুলিশ চিরকুটটি নিয়ে যায় তবে ঘটনার পরপরই আমরা অনেকেই সেটি দেখেছি।
ঘটনার কিছুক্ষণ পরেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন মুগদা থানার ওসিসহ অন্য কর্মকর্তারা। হাসপাতালের রেজিস্টার দেখে তারা রোগীর নাম ও বর্তমান ঠিকানা জানতে পারেন। হাসিবের মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন মুগদা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, তার রুমে এক পাতার সুইসাইড নোট পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মুগদা থানার ওসি প্রলয় কুমার সাহা বলেন, আমরা তার কক্ষ থেকে স্বেচ্ছায় আত্মহনন করার বিষয়ে একটি চিরকুট পেয়েছি। তারপরও আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে বিষয়টি ক্লিয়ার হবে।