alt

রাজশাহীতে চাহিদা থাকলেও কমেছে টিসিবির পণ্য

জেলা বার্তা পরিবেশক,রাজশাহী : : শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১

লকডাউনে থেমে গেছে মানুষের রোজগার। সংসার চালাতেই হিমশিম খাচ্ছেন। তাই নায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিড় করছেন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পরিবেশকের ট্রাকের সামনে। শুধু নিম্ন আয়ের মানুষই নয়, মধ্যবিত্তরাও লাইনে দাঁড়াচ্ছেন । পরিবেশকরা বলছেন, লকডাউনের কারণে পণ্যের চাহিদা বেড়ে গেছে। এ কারণে সবাইকে পণ্য দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।

এদিকে চাহিদা এমন বাড়লেও রাজশাহীতে কমে গেছে টিসিবির পণ্য সরবরাহ। আগে রাজশাহী শহরের আট থেকে ১০টি পয়েন্টে ট্রাকে করে পরিবেশকরা টিসিবির পণ্য বেচলেও এখন তা হচ্ছে পাঁচটি পয়েন্টে। গত ২৬ জুলাই থেকে নগরীর সাহেববাজার বড় মসজিদ চত্বর, নওদাপাড়া আমচত্বর, ভদ্রা মোড়, সিঅ্যান্ডবি মোড় এবং রেলগেটে পাঁচজন পরিবেশক পণ্য বিক্রি করছেন। অন্যান্য পয়েন্ট বন্ধ রয়েছে।

টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয় জানিয়েছে, রাজশাহী শহরে পণ্য বিক্রির জন্য ৬০ জন পরিবেশক আছেন। পর্যায়ক্রমে তাঁরা পণ্য বিক্রির সুযোগ পান। আজ যে পাঁচজন পণ্য বিক্রি করছেন, তাঁরা আবার ১২ দিন পর বিক্রির জন্য পণ্য পাবেন। এভাবে আগামী ২৬ জুন পর্যন্ত পাঁচটি পয়েন্টেই পণ্য বিক্রি করা হবে। এখন একজন পরিবেশককে প্রতিদিন ৭০০ কেজি চিনি, ৬০০ কেজি সয়াবিন তেল ও ২০০ কেজি মসুর ডাল দেয়া হচ্ছে।

পরিবেশকেরা ট্রাকসেলে ৫৫ টাকা কেজি দরে চিনি ও ডাল এবং ১০০ টাকা লিটারে সয়াবিন তেল বিক্রি করছেন। সেখান থেকে একজন ক্রেতা সর্বো”চ ৪ কেজি চিনি, ৫ লিটার তেল এবং ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। গত মাসেও রাজশাহী মহানগরীতে ছয়জন পরিবেশকের প্রত্যেককে প্রতিদিন এক হাজার লিটার সয়াবিন তেল, ৭০০ কেজি চিনি ও ৪০০ কেজি মসুর ডাল দেয়া হতো বিক্রির জন্য। এখন কঠোর লকডাউন চললেও পরিবেশক যেমন কমেছে, তেমনি কমেছে পণ্যের পরিমাণও।

বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় নগরীর সাহেববাজার বড় মসজিদ চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, তখনও টিসিবির পণ্য নিয়ে পরিবেশকের ট্রাক আসেনি। নারী-পুরুষের দুটি লম্বা লাইন। কেউ কেউ না দাঁড়িয়ে লাইনে একটি ব্যাগ রেখে দিয়ে আশপাশে ঘোরাঘুরি করছেন। সবার অপেক্ষা টিসিবির পণ্যের জন্য। টিসিবির পণ্য নিয়ে ট্রাক আসে সকাল সাড়ে ১০টার পর। তারপর তিনটি পণ্য বিক্রি শুরু হয়।

লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন নগরীর তালাইমারী এলাকার বাসিন্দা আনোয়ারা খাতুন। তিনি বলেন, আগে তাঁদের এলাকায় টিসিবির ট্রাক থাকত। কিন্ত এখন থাকে না। তাই সেখান থেকেই তিনি সাহেববাজারে টিসিবির পণ্য কিনতে এসেছেন। ট্রাক আসার আগেই সকাল সাড়ে ৮টায় তিনি লাইনে দাঁড়ান। ট্রাক আসার পর ১১টায় তিনি পণ্য কিনতে পেরেছেন। আনোয়ারা বলেন, তাঁদের এলাকায় ট্রাকটি থাকলে ভাল হতো। তাহলে এই লকডাউনের মধ্যে কষ্ট করে এতদূর আসা লাগত না।

লাইনের মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে ছিলেন কাপড় ব্যবসায়ী সারোয়ার আলম। তিনি বলেন, বুধবারও তিনি লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। কিন্ত পেছন থেকে টিসিবির ট্রাকের সামনে আসার আগেই পণ্য শেষ হয়ে যায়। তাই বৃহস্পতিবারও আগেভাগে এসে দাঁড়িয়েছেন। সারোয়ার আলম বলেন, ‘লকডাউনে ব্যবসাপাতি সব বন্ধ। আমাদের মত মধ্যবিত্তদের খুব সমস্যা। আমরা তো কারও কাছে ত্রাণও চাইতে পারছি না। তাই একটু কম দামে পণ্য কিনতে এখানে এসেছি। কী করব? তাছাড়া তো কোন উপায় নাই।’

কয়েকজন পরিবেশকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, লকডাউনের কারণে টিসিবির পণ্যের চাহিদা বেড়ে গেছে। তাই শেষপর্যন্ত লাইনে দাঁড়ানো সবাইকে পণ্য দেয়া সম্ভব হয় না। প্রতিদিনই কিছু মানুষকে ফিরে যেতে হয়। নাম না লেখার অনুরোধ জানিয়ে একজন পরিবেশক বলেন, ‘মানুষের হাতে টাকা কম। তাই এত ভিড়। সে কারণে পরিবেশকের সংখ্যা বাড়ানো দরকার। সেইসঙ্গে মালও বেশি দেয়া দরকার।’

তবে টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রধান রবিউল মোর্শেদ বলেন, লকডাউনে মানুষ সব গ্রামে চলে গেছে। সে কারণে পরিবেশকের সংখ্যা এবং পণ্যের পরিমাণ কমানো হয়েছে। সরকারের নির্দেশনা মেনে কাজ করছি। তিনি বলেন, চাহিদা যদি বেশি থাকে তাহলে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব।

ছবি

বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, পুলিশের লাঠিপেটা-জলকামান

ছবি

পুড়ছিলো কড়াইল বস্তি, নেভানো যাচ্ছিল না আগুন

অনলাইনেও রিচার্জ করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড

ছবি

নারীবিদ্বেষী সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে, দমন করতে হবে: মহিলা পরিষদ

ছবি

দশ মাসে ১৪শ’র বেশি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, সন্দেহভাজন আটক সাড়ে ৪ লাখ

ছবি

অবশেষে গাজীপুর রেডক্রিসেন্টের নির্বাচন স্থগিত

ছবি

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে দুবাইফেরত যাত্রীর ব্যাগে মিলল সিগারেট-ক্রিম

ছবি

জুরাইনে যুবক গুলিবিদ্ধ, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে

ছবি

মহাখালীতে বৈশাখী পরিবহনের চলন্ত বাসে আগুন, হতাহত নেই

ছবি

মেট্রোরেল লাইনে ড্রোন পড়ে ৯ মিনিট ট্রেন চলাচল বন্ধ

সেগুনবাগিচায় কমার্শিয়াল বহুতল ভবনে আগুন

গণপিটুনিতে অংশ না নিয়েও মামলার আসামি নারী সাংবাদিক

ছবি

চতুর্থবারের মতো ‘বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন’ শুরু হচ্ছে শনিবার

কাজীপাড়ায় মেট্রোলাইনে হাতবোমা পাওয়া গেছে

ছবি

ভূমিকম্পে আহত ৬৩ জন ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নিলেন, সাতজন ভর্তি, আইসিইউতে একজনের মৃত্যু

ছবি

উখিয়ায় সরকারি জমি দখলমুক্ত, ২৫০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

ইস্ট ওয়েস্ট ক্যাম্পাসের দুই ভবনের মাঝে পড়ে ছিল ছাত্রের মরদেহ

ছবি

উড়াল সেতুর রেলিং ভেঙে প্রাইভেটকার রাস্তায়, পথচারী নিহত

ছবি

ডিএমপি কমিশনার: অগ্নিসংযোগ–ককটেল হামলাকারীদের আইনের বিধান অনুযায়ী গুলি করা হবে

ছবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়: ভর্তি পরীক্ষার নির্দেশিকা প্রকাশ, নেগেটিভ মার্ক থাকছে

ছবি

গাজীপুরে পৃথক দুই অগ্নিকাণ্ডে ঝুট গুদাম ও মশার কয়েল কারখানার গোডাউন পুড়ে ছাই

ছবি

পল্লবীর যুবদল নেতা হত্যায় ‘বড় আর্থিক লেনদেন’ হয়েছে: র‌্যাব

ছবি

বসুন্ধরা সিটিসহ সব মোবাইল মার্কেট বন্ধ, ক্রেতাদের দুর্ভোগ

ছবি

রোজ গার্ডেন কেনায় রাষ্ট্রের ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতির অভিযোগে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

ছবি

পল্লবীতে যুবদল নেতা কিবরিয়া হত্যায় ‘বড় অর্থ লেনদেন’ : র‌্যাবের দাবি

ছবি

স্ত্রী-সন্তানসহ কাজী জাফর উল্যাহর আয়কর নথি সিআইডিকে দিতে নির্দেশ

ছবি

ধানমন্ডি ৩২ এর নিরাপত্তায় সেনা-পুলিশ-বিজিবি

ছবি

নজরুল ইসলাম মজুমদারের পূর্বাচলের জমি ও ব্যাংক হিসাব জব্দের আদেশ

ছবি

চলতি বছরে ঢাকায় ১৯৮ খুন, রহস্য উদঘাটনে আশাবাদী ডিএমপি

ছবি

৩২ নম্বরে এক্সকেভেটর, পুলিশ-সেনার লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড

ছবি

স্বজনরা সন্তুষ্ট তবে পুরোপুরি নয়

ছবি

পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

ছবি

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সংলগ্ন মিরপুর সড়কে পুলিশের পিকআপে হামলা, উত্তেজনা রোধে সেনা মোতায়েন

ছবি

উত্তরায় নাদিম হাসানের মাইক্রোবাসে আগুন

ছবি

২১ নভেম্বর সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত থাকবে

ছবি

আগুন-ককটেল: হামলাকারীকে গুলির নির্দেশ ডিএমপি কমিশনারের

tab

রাজশাহীতে চাহিদা থাকলেও কমেছে টিসিবির পণ্য

জেলা বার্তা পরিবেশক,রাজশাহী :

শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১

লকডাউনে থেমে গেছে মানুষের রোজগার। সংসার চালাতেই হিমশিম খাচ্ছেন। তাই নায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিড় করছেন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পরিবেশকের ট্রাকের সামনে। শুধু নিম্ন আয়ের মানুষই নয়, মধ্যবিত্তরাও লাইনে দাঁড়াচ্ছেন । পরিবেশকরা বলছেন, লকডাউনের কারণে পণ্যের চাহিদা বেড়ে গেছে। এ কারণে সবাইকে পণ্য দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।

এদিকে চাহিদা এমন বাড়লেও রাজশাহীতে কমে গেছে টিসিবির পণ্য সরবরাহ। আগে রাজশাহী শহরের আট থেকে ১০টি পয়েন্টে ট্রাকে করে পরিবেশকরা টিসিবির পণ্য বেচলেও এখন তা হচ্ছে পাঁচটি পয়েন্টে। গত ২৬ জুলাই থেকে নগরীর সাহেববাজার বড় মসজিদ চত্বর, নওদাপাড়া আমচত্বর, ভদ্রা মোড়, সিঅ্যান্ডবি মোড় এবং রেলগেটে পাঁচজন পরিবেশক পণ্য বিক্রি করছেন। অন্যান্য পয়েন্ট বন্ধ রয়েছে।

টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয় জানিয়েছে, রাজশাহী শহরে পণ্য বিক্রির জন্য ৬০ জন পরিবেশক আছেন। পর্যায়ক্রমে তাঁরা পণ্য বিক্রির সুযোগ পান। আজ যে পাঁচজন পণ্য বিক্রি করছেন, তাঁরা আবার ১২ দিন পর বিক্রির জন্য পণ্য পাবেন। এভাবে আগামী ২৬ জুন পর্যন্ত পাঁচটি পয়েন্টেই পণ্য বিক্রি করা হবে। এখন একজন পরিবেশককে প্রতিদিন ৭০০ কেজি চিনি, ৬০০ কেজি সয়াবিন তেল ও ২০০ কেজি মসুর ডাল দেয়া হচ্ছে।

পরিবেশকেরা ট্রাকসেলে ৫৫ টাকা কেজি দরে চিনি ও ডাল এবং ১০০ টাকা লিটারে সয়াবিন তেল বিক্রি করছেন। সেখান থেকে একজন ক্রেতা সর্বো”চ ৪ কেজি চিনি, ৫ লিটার তেল এবং ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। গত মাসেও রাজশাহী মহানগরীতে ছয়জন পরিবেশকের প্রত্যেককে প্রতিদিন এক হাজার লিটার সয়াবিন তেল, ৭০০ কেজি চিনি ও ৪০০ কেজি মসুর ডাল দেয়া হতো বিক্রির জন্য। এখন কঠোর লকডাউন চললেও পরিবেশক যেমন কমেছে, তেমনি কমেছে পণ্যের পরিমাণও।

বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় নগরীর সাহেববাজার বড় মসজিদ চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, তখনও টিসিবির পণ্য নিয়ে পরিবেশকের ট্রাক আসেনি। নারী-পুরুষের দুটি লম্বা লাইন। কেউ কেউ না দাঁড়িয়ে লাইনে একটি ব্যাগ রেখে দিয়ে আশপাশে ঘোরাঘুরি করছেন। সবার অপেক্ষা টিসিবির পণ্যের জন্য। টিসিবির পণ্য নিয়ে ট্রাক আসে সকাল সাড়ে ১০টার পর। তারপর তিনটি পণ্য বিক্রি শুরু হয়।

লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন নগরীর তালাইমারী এলাকার বাসিন্দা আনোয়ারা খাতুন। তিনি বলেন, আগে তাঁদের এলাকায় টিসিবির ট্রাক থাকত। কিন্ত এখন থাকে না। তাই সেখান থেকেই তিনি সাহেববাজারে টিসিবির পণ্য কিনতে এসেছেন। ট্রাক আসার আগেই সকাল সাড়ে ৮টায় তিনি লাইনে দাঁড়ান। ট্রাক আসার পর ১১টায় তিনি পণ্য কিনতে পেরেছেন। আনোয়ারা বলেন, তাঁদের এলাকায় ট্রাকটি থাকলে ভাল হতো। তাহলে এই লকডাউনের মধ্যে কষ্ট করে এতদূর আসা লাগত না।

লাইনের মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে ছিলেন কাপড় ব্যবসায়ী সারোয়ার আলম। তিনি বলেন, বুধবারও তিনি লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। কিন্ত পেছন থেকে টিসিবির ট্রাকের সামনে আসার আগেই পণ্য শেষ হয়ে যায়। তাই বৃহস্পতিবারও আগেভাগে এসে দাঁড়িয়েছেন। সারোয়ার আলম বলেন, ‘লকডাউনে ব্যবসাপাতি সব বন্ধ। আমাদের মত মধ্যবিত্তদের খুব সমস্যা। আমরা তো কারও কাছে ত্রাণও চাইতে পারছি না। তাই একটু কম দামে পণ্য কিনতে এখানে এসেছি। কী করব? তাছাড়া তো কোন উপায় নাই।’

কয়েকজন পরিবেশকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, লকডাউনের কারণে টিসিবির পণ্যের চাহিদা বেড়ে গেছে। তাই শেষপর্যন্ত লাইনে দাঁড়ানো সবাইকে পণ্য দেয়া সম্ভব হয় না। প্রতিদিনই কিছু মানুষকে ফিরে যেতে হয়। নাম না লেখার অনুরোধ জানিয়ে একজন পরিবেশক বলেন, ‘মানুষের হাতে টাকা কম। তাই এত ভিড়। সে কারণে পরিবেশকের সংখ্যা বাড়ানো দরকার। সেইসঙ্গে মালও বেশি দেয়া দরকার।’

তবে টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রধান রবিউল মোর্শেদ বলেন, লকডাউনে মানুষ সব গ্রামে চলে গেছে। সে কারণে পরিবেশকের সংখ্যা এবং পণ্যের পরিমাণ কমানো হয়েছে। সরকারের নির্দেশনা মেনে কাজ করছি। তিনি বলেন, চাহিদা যদি বেশি থাকে তাহলে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব।

back to top