ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পোস্টারবিহীন ভোট আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নতুন আচরণবিধিতে বলা হয়েছে, একজন প্রার্থী তার আসনে সর্বোচ্চ ২০টি বিলবোর্ড ব্যবহার করতে পারবেন, প্রতিটির দৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১৬ ফুট ও প্রস্থ ৯ ফুট। তবে নির্বাচনের দিন এবং প্রচারের সময়ে কোনো ধরনের ড্রোন বা কোয়াডকপ্টার ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
আচরণবিধির খসড়া মঙ্গলবার আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে। এতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে অপপ্রচার চালালে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া বিদেশে বসে কোনো প্রার্থীর পক্ষে সরাসরি প্রচারণা চালানো যাবে না। আচরণবিধি ভঙ্গ করলে প্রার্থী ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডের মুখে পড়তে পারেন, আর রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
ইসি কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, এবার প্রার্থীদের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ও লিংকের বিস্তারিত তথ্য রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জমা দিতে হবে। পরিবেশবান্ধব প্রচারসামগ্রী ব্যবহারে জোর দেওয়া হয়েছে; পলিথিন ও রেকসিনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এছাড়া প্রচারের সময় শব্দের মাত্রা ৬০ ডেসিবেলের মধ্যে রাখতে হবে এবং তিন সপ্তাহ প্রচারণার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রথমবারের মতো বিলবোর্ড ব্যবহারের সুযোগ রাখা হলেও আলোকসজ্জা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, কেবল ডিজিটাল বিলবোর্ডে আলো ব্যবহার করা যাবে। পাশাপাশি সরকারি সুবিধাভোগী ভিআইপিদের তালিকায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের যুক্ত করা হয়েছে, ফলে তারাও আর কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না।
আচরণবিধির গুরুতর অপরাধে প্রার্থিতা বাতিলের বিধানও স্পষ্ট করা হয়েছে। ভোটার স্লিপ বিতরণের নিয়ম আইনগত ভিত্তি পেয়েছে, তবে তাতে প্রার্থীর ছবি, প্রতীক বা নাম দেওয়া যাবে না। এছাড়া সব প্রার্থীকে এক মঞ্চে এনে ইশতেহার ঘোষণা করার সুযোগ রাখার কথা বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পোস্টারবিহীন ভোট আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নতুন আচরণবিধিতে বলা হয়েছে, একজন প্রার্থী তার আসনে সর্বোচ্চ ২০টি বিলবোর্ড ব্যবহার করতে পারবেন, প্রতিটির দৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১৬ ফুট ও প্রস্থ ৯ ফুট। তবে নির্বাচনের দিন এবং প্রচারের সময়ে কোনো ধরনের ড্রোন বা কোয়াডকপ্টার ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
আচরণবিধির খসড়া মঙ্গলবার আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে। এতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে অপপ্রচার চালালে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া বিদেশে বসে কোনো প্রার্থীর পক্ষে সরাসরি প্রচারণা চালানো যাবে না। আচরণবিধি ভঙ্গ করলে প্রার্থী ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডের মুখে পড়তে পারেন, আর রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
ইসি কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, এবার প্রার্থীদের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ও লিংকের বিস্তারিত তথ্য রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জমা দিতে হবে। পরিবেশবান্ধব প্রচারসামগ্রী ব্যবহারে জোর দেওয়া হয়েছে; পলিথিন ও রেকসিনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এছাড়া প্রচারের সময় শব্দের মাত্রা ৬০ ডেসিবেলের মধ্যে রাখতে হবে এবং তিন সপ্তাহ প্রচারণার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রথমবারের মতো বিলবোর্ড ব্যবহারের সুযোগ রাখা হলেও আলোকসজ্জা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, কেবল ডিজিটাল বিলবোর্ডে আলো ব্যবহার করা যাবে। পাশাপাশি সরকারি সুবিধাভোগী ভিআইপিদের তালিকায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের যুক্ত করা হয়েছে, ফলে তারাও আর কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না।
আচরণবিধির গুরুতর অপরাধে প্রার্থিতা বাতিলের বিধানও স্পষ্ট করা হয়েছে। ভোটার স্লিপ বিতরণের নিয়ম আইনগত ভিত্তি পেয়েছে, তবে তাতে প্রার্থীর ছবি, প্রতীক বা নাম দেওয়া যাবে না। এছাড়া সব প্রার্থীকে এক মঞ্চে এনে ইশতেহার ঘোষণা করার সুযোগ রাখার কথা বলা হয়েছে।