চার মাস পর সাধারণ মূল্যস্ফীতি এক অঙ্কে নেমে এলেও খাদ্য মূল্যস্ফীতি এখনও দুই অঙ্কে রয়ে গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯.৯৪ শতাংশে। এর আগে ডিসেম্বর মাসে এই হার ছিল ৯.৪১ শতাংশ।
খাদ্য মূল্যস্ফীতি জানুয়ারিতে কমে ১০.৭২ শতাংশে দাঁড়ালেও, এটি এখনও দুই অঙ্কে রয়েছে। অন্যদিকে, খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়ে ৯.৩২ শতাংশে পৌঁছেছে।
গ্রামীণ এলাকায় জানুয়ারিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি কমে ১০.১৮ শতাংশে নেমেছে, যা ডিসেম্বরে ছিল ১১.০৯ শতাংশ। শহর এলাকায় এই হার ৯.৮৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা ডিসেম্বরে ছিল ১০.৮৪ শতাংশ।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, সরকারের নেওয়া পদক্ষেপের সুফল মে মাস নাগাদ পাওয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, "রোজার সময় একটি প্রধান পরিকল্পনা নেব। সেটার ফল এপ্রিল-মে মাসের দিকে পাওয়া যাবে।"
বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন মূল্যস্ফীতি কমার পেছনে শীতকালীন সবজির সরবরাহ বৃদ্ধির প্রভাব উল্লেখ করেছেন। তবে তিনি বলেন, "মূল্যস্ফীতি তো মূল্যহার কমা। এটা আগে থেকেই বেড়েছিল। চালের দাম আবার কমেনি। তাই যতটা মূল্যস্ফীতি কমার কথা শীতকালীন মৌসুমে ভাবছিলাম, ততটা কমেনি।"
২০২৪ সালের জুলাই মাসে মূল্যস্ফীতি ১১.৬৬ শতাংশে পৌঁছেছিল, যা অগাস্টে ১০.৪৯ শতাংশে এবং সেপ্টেম্বরে ৯.৯২ শতাংশে নেমে আসে। তবে অক্টোবরে এটি আবার বেড়ে ১০.৮৭ শতাংশে এবং নভেম্বরে ১০.৯৮ শতাংশে পৌঁছায়।
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
চার মাস পর সাধারণ মূল্যস্ফীতি এক অঙ্কে নেমে এলেও খাদ্য মূল্যস্ফীতি এখনও দুই অঙ্কে রয়ে গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯.৯৪ শতাংশে। এর আগে ডিসেম্বর মাসে এই হার ছিল ৯.৪১ শতাংশ।
খাদ্য মূল্যস্ফীতি জানুয়ারিতে কমে ১০.৭২ শতাংশে দাঁড়ালেও, এটি এখনও দুই অঙ্কে রয়েছে। অন্যদিকে, খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়ে ৯.৩২ শতাংশে পৌঁছেছে।
গ্রামীণ এলাকায় জানুয়ারিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি কমে ১০.১৮ শতাংশে নেমেছে, যা ডিসেম্বরে ছিল ১১.০৯ শতাংশ। শহর এলাকায় এই হার ৯.৮৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা ডিসেম্বরে ছিল ১০.৮৪ শতাংশ।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, সরকারের নেওয়া পদক্ষেপের সুফল মে মাস নাগাদ পাওয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, "রোজার সময় একটি প্রধান পরিকল্পনা নেব। সেটার ফল এপ্রিল-মে মাসের দিকে পাওয়া যাবে।"
বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন মূল্যস্ফীতি কমার পেছনে শীতকালীন সবজির সরবরাহ বৃদ্ধির প্রভাব উল্লেখ করেছেন। তবে তিনি বলেন, "মূল্যস্ফীতি তো মূল্যহার কমা। এটা আগে থেকেই বেড়েছিল। চালের দাম আবার কমেনি। তাই যতটা মূল্যস্ফীতি কমার কথা শীতকালীন মৌসুমে ভাবছিলাম, ততটা কমেনি।"
২০২৪ সালের জুলাই মাসে মূল্যস্ফীতি ১১.৬৬ শতাংশে পৌঁছেছিল, যা অগাস্টে ১০.৪৯ শতাংশে এবং সেপ্টেম্বরে ৯.৯২ শতাংশে নেমে আসে। তবে অক্টোবরে এটি আবার বেড়ে ১০.৮৭ শতাংশে এবং নভেম্বরে ১০.৯৮ শতাংশে পৌঁছায়।