জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারাবিশ্বের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন। এর পূর্ণ প্রতিফলন দেখা যায় ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে যখন তিনি ভাষণ দেন। বুধবার (৭ এপ্রিল) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত বঙ্গবন্ধু লেকচার সিরিজে সাবেক রাষ্ট্রদূত আনোয়ারুল করিম চৌধুরী একথা বলেন।
বহুপক্ষীয় ব্যবস্থায় ৫০ বছরের বেশি কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন আনোয়ারুল চৌধুরী বলেন, ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘে বাংলায় যে ভাষণ দিয়েছেন সেটির ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি তৈরি করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধুর ভিশন ও কাজের জন্য তিনি হচ্ছেন বিশ্ববন্ধু। বঙ্গবন্ধু দেশ ছাড়িয়ে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিলেন।’
তিনি বলেন, ওই বক্তব্যে মানবাধিকার, নায্যতা, নির্যাতিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকারসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হয়েছে যা এখনও সমানভাবে প্রয়োজন।
অভিজ্ঞ কূটনীতিক চৌধুরী বলেন, এটি খুব দুঃখের বিষয় যে বর্তমানে অনেক বাংলাদেশি কূটনীতিক এই ভাষণ সম্পর্কে জানে না। আমি মনে করি এটি প্রতিটি কূটনীতিকের অবশ্য পাঠ্য হওয়া উচিত এবং এর বিশ্লেষণ করে গবেষণাপত্র প্রকাশ করা উচিত।
তিনি বলেন, খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ পৃথিবীর অনেক দেশ থেকে স্বীকৃতি আদায় করেছিল এবং স্বাধীনতার তিন বছরের মধ্যে জাতিসংঘের সদস্য হতে পেরেছিল যদিও ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের সদস্যপদ না পাওয়ার জন্য ভেটো প্রয়োগ করা হয়েছিল।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ০৭ এপ্রিল ২০২১
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারাবিশ্বের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন। এর পূর্ণ প্রতিফলন দেখা যায় ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে যখন তিনি ভাষণ দেন। বুধবার (৭ এপ্রিল) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত বঙ্গবন্ধু লেকচার সিরিজে সাবেক রাষ্ট্রদূত আনোয়ারুল করিম চৌধুরী একথা বলেন।
বহুপক্ষীয় ব্যবস্থায় ৫০ বছরের বেশি কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন আনোয়ারুল চৌধুরী বলেন, ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘে বাংলায় যে ভাষণ দিয়েছেন সেটির ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি তৈরি করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধুর ভিশন ও কাজের জন্য তিনি হচ্ছেন বিশ্ববন্ধু। বঙ্গবন্ধু দেশ ছাড়িয়ে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিলেন।’
তিনি বলেন, ওই বক্তব্যে মানবাধিকার, নায্যতা, নির্যাতিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকারসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হয়েছে যা এখনও সমানভাবে প্রয়োজন।
অভিজ্ঞ কূটনীতিক চৌধুরী বলেন, এটি খুব দুঃখের বিষয় যে বর্তমানে অনেক বাংলাদেশি কূটনীতিক এই ভাষণ সম্পর্কে জানে না। আমি মনে করি এটি প্রতিটি কূটনীতিকের অবশ্য পাঠ্য হওয়া উচিত এবং এর বিশ্লেষণ করে গবেষণাপত্র প্রকাশ করা উচিত।
তিনি বলেন, খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ পৃথিবীর অনেক দেশ থেকে স্বীকৃতি আদায় করেছিল এবং স্বাধীনতার তিন বছরের মধ্যে জাতিসংঘের সদস্য হতে পেরেছিল যদিও ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের সদস্যপদ না পাওয়ার জন্য ভেটো প্রয়োগ করা হয়েছিল।