alt

বিলিয়া’র‘মহামারীকালে মানবাধিকার : সমস্যা ও করণীয়’ ভার্চুয়াল আলোচনা

দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন মনিটরিং জরুরী

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১

বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসের প্রভাবে হুমকির মুখে পড়েছে পিছিয়ে পড়া মানুষ। একদিকে তাদের খাদ্য সংগ্রহে ছুটতে হয়, অন্যদিকে করোনার সাথে সংগ্রাম করতে হয়। এই পরিস্থিতিতে আমাদের খেয়াল করা উচিত লকডাউন বা বিধি-নিষেধ যেটাই হোক না কেন কোনো প্রকার বৈষম্য যেন না হয়। সরকারের পক্ষ থেকে অথবা অন্যকোন ভাবে যে সকল প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে তা বিতরণের ক্ষেত্রে দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন না হয় সেটা মনিটরিং করতে হবে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ল’ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স (বিলিয়া) আয়োজিত ধারাবাহিক আলোচনার পঞ্চম ধাপে ‘মহামারীকালে মানবাধিকার : সমস্যা ও করণীয়’ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনায় শনিবার (৩১ জুলাই) বক্তারা এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ আল ফারুক। এতে নির্ধারিত আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডীন ড. রহমত উল্লাহ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। বিলিয়ার পরিচালক অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমানের পরিচালনায় সভাপতিত্ব করেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম।

মূল প্রবন্ধে বলা হয়, বৈশ্বিক মহামারীর এই সময়ে পিছিয়ে পড়া জনগণ সব চেয়ে বেশি হুমকির মুখে। আমাদের খেয়াল করা উচিত লকডাউন বা বিধি-নিষেধ যেটাই হোক না কেন তা বাস্তবায়নে কোন প্রকার বৈষম্য যেন না হয় তা কর্তৃপক্ষকে সার্বক্ষণিক খতিয়ে দেখা দরকার। মহামারীর এই সময়ে দেশে ১১ হাজার নতুন কোটিপতি হয়েছেন। সংকটের এই সময়ে তাদের অবদান কতোটুকু সেটাও খতিয়ে দেখা দরকার। পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য সকলকে ভ্যাকসিন দেয়ার পাশাপাশি নিজ নিজ স্থান থেকে সচেতন হতে হবে।

ড. রহমত উল্লাহ বলেন, মহামারীর এই সময়ে যারা বেকার হচ্ছেন বা কাজ হারাচ্ছেন তাদের জন্য মরার উপর খাড়ার ঘা। সরকারের প থেকে অথবা অন্যকোন ভাবে প্রণোদনা বা কর্মস্থল সৃষ্টি করতে না পারলে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে যে প্রণোদনা সুবিধা দেয়া হচ্ছে সেটি শুধুমাত্র একশ্রেণীর লোকেরাই পাচ্ছেন এতে করে এক ধরনের বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে। খেয়াল রাখা দরকার এই সুবিধা যেন সব স্তরের মানুষকে দেয়া সম্ভব হয়। করোনাভাইরাস আরো অনেক দিন বয়ে নিয়ে বেড়াতে হবে এতে কোন সন্দেহ নেই সেজন্য সুনির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করা দরকার। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী ধাপে ধাপে পদক্ষেপ নিতে হবে। এছাড়া দেশের শিক্ষা ক্ষেত্রে এই অবস্থায় কোন পরিকল্পনা এখনো নেয়া হয়নি। এখন পর্যন্ত শিক্ষা নিয়ে মাঝে মধ্যে যে ধরনের বক্তব্য দেয়া হচ্ছে তাতে শুধুমাত্র বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। করোনা ভাইরাস নিয়ে সারা বিশ্বে এখন ভ্যাকসিনের রাজনীতি চলছে। এই রাজনীতির গণ্ডি থেকে বের হয়ে কিভাবে পরিত্রাণ পাওয়া যায় তার পথ আমাদের খুঁজতে হবে।

তানিয়া আমীর বলেন, করোনার এই সময়ে করণীয় কি তা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ঠিক করে দিলেন। কিন্তু তা কতটা কার্যকর হয়েছে তার কোনো তদারকি চোখে পড়ে না। বরং তারা টিকা নেওয়ার বিষয়ে বেশি তৎপরতা দেখাচ্ছেন। কয়েকটি বড় কোম্পানি ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের টিকার অনুমোদন দেয়া হচ্ছে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এমন আচরণকে নব্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি হিসেবে বিবেচিত কিনা তা ভাববার বিষয়। করোনা মোকাবেলায় আমাদের নিজস্ব ব্যবস্থা কিভাবে এগিয়ে যাওয়া যায় তা নিয়ে কোনো অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। বরং নিজস্ব ব্যবস্থায় কিছু করতে পারলে দেশের সাধারন জনগণের জন্য সহজলভ্য হতো।

ছবি

ফিলিস্তিনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

ছবি

আরও ১ মাস বাড়লো ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ

ছবি

দেশে ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ছাড়াল ৩৮ হাজার

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য সম্পর্ক আরও গভীর করতে অঙ্গীকার ইউনূসের

ছবি

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার সম্পন্ন করা জরুরি : মাইকেল মিলার

ছবি

প্রধান উপদেষ্টার হাতে ১২ তরুণ পেলেন ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’

ছবি

ইসিতে নিবন্ধন: নতুন দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ চলছে

ছবি

সেপ্টেম্বরের শেষে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

ছবি

দ্বিমতের কোনো জায়গা নাই, এই সুযোগ আর আসবে না: ইউনূস

ছবি

নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারিত সময়ের আগেই

ছবি

মালয়েশিয়া কর্মী পাঠানোতে ১১৫৯ কোটি টাকা আত্মসাত: ১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে দুদকের মামলা সিদ্ধান্ত

ছবি

টাইফয়েড টিকা কর্মসূচি: দেড় মাসে নিবন্ধন প্রায় ৮৯ লাখ শিশু

ছবি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস যোগদান

ছবি

মানুষের জন্ম উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

ছবি

আসামের ভূমিকম্পে কাঁপলো বাংলাদেশ

ছবি

নারীদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ২০ বছর করার ভাবনা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

সাগরে লঘুচাপ, ছয় বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

ছবি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই: উপদেষ্টা

ছবি

মরমী সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন মারা গেছেন

ছবি

দেশে ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ৩৭ হাজার ছাড়াল, চলতি বছর মৃতের সংখ্যা ১৪৭

ছবি

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক ডিআইজি ও মেহেরপুরের সাবেক পুলিশ সুপার এ কে এম নাহিদুল ইসলাম কারাগারে

ছবি

সরকারি হাসপাতালে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের প্রবেশে নতুন নিয়ম

ছবি

লন্ডনে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজের গাড়িতে ছুঁড়ে মারা হলে ডিম

ছবি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কিকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

ছবি

কানাডা প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি সেবা চালু

ছবি

পল্লী বিদ্যুতের ‘গণছুটি’ কর্মসূচি স্থগিত, কর্মস্থলে ফেরার আহ্বান

ছবি

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট: প্রেস সচিব

ছবি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গুরুত্ব আরোপ প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের

ছবি

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক ধর্ম উপদেষ্টার

ছবি

বিদিশার গাড়ি চুরি মামলার আসামিকে নির্যাতনের অভিযোগে পুলিশ পরিদর্শক কারাগারে

ছবি

সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ আরও বাড়লো

ছবি

ঐকমত্য ছাড়াই ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শেষ

ছবি

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল: চিকিৎসক নিয়োগে সুপারিশ পেলেন ৩,১২০ জন

ছবি

নেপালে মারধর ও লুটের শিকার এক বাংলাদেশি পরিবার

ছবি

ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ, ‘ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে’ কমেছে ভোটকক্ষের সংখ্যা

ছবি

নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

tab

news » national

বিলিয়া’র‘মহামারীকালে মানবাধিকার : সমস্যা ও করণীয়’ ভার্চুয়াল আলোচনা

দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন মনিটরিং জরুরী

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১

বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসের প্রভাবে হুমকির মুখে পড়েছে পিছিয়ে পড়া মানুষ। একদিকে তাদের খাদ্য সংগ্রহে ছুটতে হয়, অন্যদিকে করোনার সাথে সংগ্রাম করতে হয়। এই পরিস্থিতিতে আমাদের খেয়াল করা উচিত লকডাউন বা বিধি-নিষেধ যেটাই হোক না কেন কোনো প্রকার বৈষম্য যেন না হয়। সরকারের পক্ষ থেকে অথবা অন্যকোন ভাবে যে সকল প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে তা বিতরণের ক্ষেত্রে দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন না হয় সেটা মনিটরিং করতে হবে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ল’ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স (বিলিয়া) আয়োজিত ধারাবাহিক আলোচনার পঞ্চম ধাপে ‘মহামারীকালে মানবাধিকার : সমস্যা ও করণীয়’ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনায় শনিবার (৩১ জুলাই) বক্তারা এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ আল ফারুক। এতে নির্ধারিত আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডীন ড. রহমত উল্লাহ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। বিলিয়ার পরিচালক অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমানের পরিচালনায় সভাপতিত্ব করেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম।

মূল প্রবন্ধে বলা হয়, বৈশ্বিক মহামারীর এই সময়ে পিছিয়ে পড়া জনগণ সব চেয়ে বেশি হুমকির মুখে। আমাদের খেয়াল করা উচিত লকডাউন বা বিধি-নিষেধ যেটাই হোক না কেন তা বাস্তবায়নে কোন প্রকার বৈষম্য যেন না হয় তা কর্তৃপক্ষকে সার্বক্ষণিক খতিয়ে দেখা দরকার। মহামারীর এই সময়ে দেশে ১১ হাজার নতুন কোটিপতি হয়েছেন। সংকটের এই সময়ে তাদের অবদান কতোটুকু সেটাও খতিয়ে দেখা দরকার। পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য সকলকে ভ্যাকসিন দেয়ার পাশাপাশি নিজ নিজ স্থান থেকে সচেতন হতে হবে।

ড. রহমত উল্লাহ বলেন, মহামারীর এই সময়ে যারা বেকার হচ্ছেন বা কাজ হারাচ্ছেন তাদের জন্য মরার উপর খাড়ার ঘা। সরকারের প থেকে অথবা অন্যকোন ভাবে প্রণোদনা বা কর্মস্থল সৃষ্টি করতে না পারলে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে যে প্রণোদনা সুবিধা দেয়া হচ্ছে সেটি শুধুমাত্র একশ্রেণীর লোকেরাই পাচ্ছেন এতে করে এক ধরনের বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে। খেয়াল রাখা দরকার এই সুবিধা যেন সব স্তরের মানুষকে দেয়া সম্ভব হয়। করোনাভাইরাস আরো অনেক দিন বয়ে নিয়ে বেড়াতে হবে এতে কোন সন্দেহ নেই সেজন্য সুনির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করা দরকার। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী ধাপে ধাপে পদক্ষেপ নিতে হবে। এছাড়া দেশের শিক্ষা ক্ষেত্রে এই অবস্থায় কোন পরিকল্পনা এখনো নেয়া হয়নি। এখন পর্যন্ত শিক্ষা নিয়ে মাঝে মধ্যে যে ধরনের বক্তব্য দেয়া হচ্ছে তাতে শুধুমাত্র বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। করোনা ভাইরাস নিয়ে সারা বিশ্বে এখন ভ্যাকসিনের রাজনীতি চলছে। এই রাজনীতির গণ্ডি থেকে বের হয়ে কিভাবে পরিত্রাণ পাওয়া যায় তার পথ আমাদের খুঁজতে হবে।

তানিয়া আমীর বলেন, করোনার এই সময়ে করণীয় কি তা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ঠিক করে দিলেন। কিন্তু তা কতটা কার্যকর হয়েছে তার কোনো তদারকি চোখে পড়ে না। বরং তারা টিকা নেওয়ার বিষয়ে বেশি তৎপরতা দেখাচ্ছেন। কয়েকটি বড় কোম্পানি ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের টিকার অনুমোদন দেয়া হচ্ছে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এমন আচরণকে নব্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি হিসেবে বিবেচিত কিনা তা ভাববার বিষয়। করোনা মোকাবেলায় আমাদের নিজস্ব ব্যবস্থা কিভাবে এগিয়ে যাওয়া যায় তা নিয়ে কোনো অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। বরং নিজস্ব ব্যবস্থায় কিছু করতে পারলে দেশের সাধারন জনগণের জন্য সহজলভ্য হতো।

back to top