alt

করোনা প্রতিরোধে

রেড জোনে ‘লকডাউন’ আগামী সপ্তাহে

সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ঢাকার

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : শুক্রবার, ০৫ জুন ২০২০

ফাইল ছবি

দেশের বড় শহরগুলোর যেসব এলাকায় করোনায় আক্রান্ত রোগী সবচেয়ে বেশি সেসব এলাকাকে লকডাউন করার মাধ্যমে নতুন পদক্ষেপে যাচ্ছে সরকার। আগামী সপ্তাহ থেকেই এটি কার্যকরে চিন্তাভাবনা চলছে। এরই মধ্যে পুরো দেশের ইউনিয়ন পর্যন্ত ম্যাপিং করে দিয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। বিশেষজ্ঞ কমিটি প্রতিদিন শনাক্ত হওয়া রোগীদের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে সফটওয়্যারের মাধ্যমে সারা দেশের চিত্র দেখতে পারছে। এখান থেকে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত এলাকাগুলোকে লকডাউন ঘোষণা করা হবে।

একটি এলাকার কত বর্গকিলোমিটার জায়গায় কতজন করোনায় আক্রান্ত হলে সেটি রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোন হিসেবে চিহ্নিত হবে, সেই মানদণ্ড ঠিক করছেন বিশেষজ্ঞরা। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, বর্তমানে দেশের বেশির ভাগ এলাকাই ‘গ্রিন’ আছে। তাই প্রথমে বড় কয়েকটি শহরের সবচেয়ে বেশি করোনায় আক্রান্ত রোগীর এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা দিয়ে লকডাউন কার্যকর করা হবে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও মন্ত্রণালয়ের মিডিয়া সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত হাবিবুর রহমান খান গতকাল বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘কতটুকু এলাকায় কতজন শনাক্ত হলে রেড জোন ঘোষণা করা হবে, সেটি নির্ধারণে কাজ করছে বিশেষজ্ঞ কমিটি। তারা এ বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখছে।’

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, কানাডাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা বাংলাদেশি অধ্যাপক, মহামারি ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে সারা দেশকে জোন বা এলাকাভিত্তিক ভাগ করার মাধ্যমে করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনার ছক চূড়ান্ত হচ্ছে। দেশের বাইরের এমন ২৫ জন বিশেষজ্ঞ দেশের বিশেষজ্ঞ কমিটিকে সহযোগিতা করছেন বলে সূত্র জানিয়েছে।

যা থাকছে জোনভিত্তিক পদক্ষেপে

কড়া লকডাউনের মাধ্যমে চেষ্টা থাকবে রেড জোনের রোগীর সংখ্যা যাতে কোনোভাবেই না বাড়ে এবং পর্যায়ক্রমে ইয়েলো জোনে পরিণত হয়ে শেষে গ্রিন জোন হয়। অন্যদিকে ইয়েলো জোনের চিত্র যাতে রেড জোনে পরিণত না হয় এবং গ্রিন জোনকে যেন গ্রিনই রাখা যায়, তা নিশ্চিত করা। এর মধ্যে রেড জোনের বাসিন্দাদের অত্যন্ত কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। শুধু জীবনধারণের জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় সহায়তা ছাড়া আর কিছু এই এলাকার মানুষের কাছে পৌঁছবে না। এখানকার কাউকে বাইরে বের হতে দেওয়া হবে না। ইয়েলো জোনে থাকবে কড়া সতর্কতা। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কাউকে বাইরে বের হতে দেওয়া হবে না। প্রতিদিনই দেশের সব এলাকার চিত্র পর্যালোচনা করে রোগী বাড়ছে না কমছে, তা বের করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আর গ্রিন জোনের চলাচলে তেমন কড়াকড়ি না থাকলেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে সবাইকে বাধ্য করা হবে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘সরকার সহজে আবারও সাধারণ ছুটিতে ফিরতে চায় না। অর্থনৈতিক কার্যক্রম সীমিত আকারে চালাতেই হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিশেষজ্ঞ কমিটির কাছ থেকে জোনভিত্তিক পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ পেলেই আমরা মাঠ প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পাঠিয়ে দেব। বিশেষজ্ঞ কমিটি আজ (গতকাল বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত সময় নিয়েছে। আশা করছি, আগামী সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে জোনভিত্তিক পদক্ষেপের সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হবে।’

গত ২৬ মার্চ থেকে টানা ৩০ মে পর্যন্ত সাধারণ ছুটির পর ৩১ মে থেকে সীমিত পরিসরে দেশব্যাপী সব কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সরকারি-বেসরকারি সব অফিস-আদালতসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চালানোর চেষ্টা চলছে। সীমিত কার্যক্রম পরিচালনার এক সপ্তাহের কার্যদিবস শেষ হলো গতকাল। এ সময়ে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে কভিড-১৯ রোগী ও মৃতের সংখ্যা। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ঢাকার এর পর গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামের। এরই মধ্যে গত সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে উল্লিখিত পাঁচ সিটি করপোরেশনের মেয়রদের নিয়ে তিন মন্ত্রীসহ ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা বৈঠক করে সারা দেশকে জোনভিত্তিক ভাগ করার সিদ্ধান্ত নেন।

ছবি

“চিঠি দিয়ে লাভ হবে না, নির্বাচন অভ্যন্তরীণ বিষয়” : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন

ছবি

আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনও কাজ হবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

জুলাইযোদ্ধা জাহাঙ্গীর আলমকে নির্যাতনের অভিযোগে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

ছবি

গুম প্রতিরোধে কঠোর শাস্তির বিধানসহ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন

ছবি

সাবেক বিচারপতিসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

ডেঙ্গুতে একদিনে সর্বোচ্চ ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে আরও ১,০৬৯ জন

জামিনে মুক্তি পাওয়া আ’লীগ নেতারা অপরাধে জড়ালে কঠোর ব্যবস্থা: উপদেষ্টা

ছবি

তদন্ত প্রতিবেদন: পাইলটের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত হয়

ছবি

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার আগ্রহ আয়ারল্যান্ডের

ছবি

নির্বাচন হলে দেশে স্থিতিশীলতা আরও ভালো হবে, আশা সেনাবাহিনীর

ছবি

অগ্নিঝুঁকিতে বেনাপোল স্থলবন্দরের পণ্যাগার, ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ, নিরাপত্তা জোরদার

ছবি

নির্বাচন হলে দেশে স্থিতিশীলতা আসবে, সেনাবাহিনী ফিরবে ব্যারাকে: জিওসি মাইনুর রহমান

ছবি

নিষিদ্ধ দলের মিছিলের চেষ্টা করলে আইনের কঠোর প্রয়োগ: প্রেস সচিব

দায়িত্ব পালনে অযোগ্যতা: হাই কোর্টের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারের অপসারণ

ছবি

দেশে ডেঙ্গুতে একদিনে প্রাণ গেল ১০ জনের

ছবি

আইসিটি মামলায় আটক ১৫ সেনা কর্মকর্তার চাকরি নিয়ে সেনাসদরের ব্যাখ্যা: “এটি একটি আইনগত প্রক্রিয়া”

ছবি

১৪ মাসে ৪০ বিচারবহির্ভূত হত্যা, আইনের মাধ্যমে ফয়সালা করা হবে: স্বরাষ্ট্র্র উপদেষ্টা

ছবি

আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশ জারি: বিএনপির আপত্তি আমলে নেয়নি অন্তর্বর্তী সরকার

কোটা আন্দোলনে হামলায় ঢাবির আরও ২৭৫ শিক্ষার্থী অভিযুক্ত

ছবি

নির্বাচন: দেড় লাখের মধ্যে ৪৮ হাজার পুলিশের প্রশিক্ষণ শেষ

আবু সাঈদ হত্যা মামলায় তিনবারেও সাক্ষী হাজিরে ব্যর্থ প্রসিকিউশন

ছবি

নভেম্বর মাসেও কমছে না ডেঙ্গু, পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

ছবি

সনদ, গণভোট: দলগুলোকে দ্রুত ‘সিদ্ধান্ত’ নেয়ার আহ্বান, নইলে পদক্ষেপ নেবে অন্তর্বর্তী সরকার

ছবি

ডেঙ্গু ও নিউমোনিয়ায় মাধবদীতে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি

ছবি

বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্কের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ

বিটিআরসির প্রস্তাবিত নীতিমালা বাস্তবায়ন হলে ইন্টারনেটের দাম বাড়বে: আইএসপিএবি

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪৭ জন

ছবি

পঞ্চদশ সংশোধনী পুরো বাতিল চেয়ে আপিল

ছবি

দেশ কোন পথে যাবে, তা নির্ভর করছে আগামী নির্বাচনের ওপর: সিইসি

ছবি

গুলিবিদ্ধ নাদিমের পেট থেকে রক্ত ঝরছিল: তাবাসুম

ছবি

‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া ব্যবসার পরিবেশের উন্নতি হবে না’

ছবি

গণভোট নিয়ে ঐক্যবদ্ধ সুপারিশ জানাতে এক সপ্তাহ সময় দিল সরকার

ছবি

বাপা-বেনের মতবিনিময়: তিস্তা প্রকল্পে স্বচ্ছতা, আঞ্চলিক সহযোগিতা ও পরিবেশ রক্ষার দাবি

ছবি

কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

ছবি

সুপ্রিম কোর্টে শুনানিতে নেপালের প্রধান বিচারপতি

ছবি

সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধের দায়মুক্তির অবসান চায় এমএফসি

tab

করোনা প্রতিরোধে

রেড জোনে ‘লকডাউন’ আগামী সপ্তাহে

সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ঢাকার

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

ফাইল ছবি

শুক্রবার, ০৫ জুন ২০২০

দেশের বড় শহরগুলোর যেসব এলাকায় করোনায় আক্রান্ত রোগী সবচেয়ে বেশি সেসব এলাকাকে লকডাউন করার মাধ্যমে নতুন পদক্ষেপে যাচ্ছে সরকার। আগামী সপ্তাহ থেকেই এটি কার্যকরে চিন্তাভাবনা চলছে। এরই মধ্যে পুরো দেশের ইউনিয়ন পর্যন্ত ম্যাপিং করে দিয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। বিশেষজ্ঞ কমিটি প্রতিদিন শনাক্ত হওয়া রোগীদের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে সফটওয়্যারের মাধ্যমে সারা দেশের চিত্র দেখতে পারছে। এখান থেকে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত এলাকাগুলোকে লকডাউন ঘোষণা করা হবে।

একটি এলাকার কত বর্গকিলোমিটার জায়গায় কতজন করোনায় আক্রান্ত হলে সেটি রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোন হিসেবে চিহ্নিত হবে, সেই মানদণ্ড ঠিক করছেন বিশেষজ্ঞরা। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, বর্তমানে দেশের বেশির ভাগ এলাকাই ‘গ্রিন’ আছে। তাই প্রথমে বড় কয়েকটি শহরের সবচেয়ে বেশি করোনায় আক্রান্ত রোগীর এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা দিয়ে লকডাউন কার্যকর করা হবে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও মন্ত্রণালয়ের মিডিয়া সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত হাবিবুর রহমান খান গতকাল বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘কতটুকু এলাকায় কতজন শনাক্ত হলে রেড জোন ঘোষণা করা হবে, সেটি নির্ধারণে কাজ করছে বিশেষজ্ঞ কমিটি। তারা এ বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখছে।’

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, কানাডাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা বাংলাদেশি অধ্যাপক, মহামারি ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে সারা দেশকে জোন বা এলাকাভিত্তিক ভাগ করার মাধ্যমে করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনার ছক চূড়ান্ত হচ্ছে। দেশের বাইরের এমন ২৫ জন বিশেষজ্ঞ দেশের বিশেষজ্ঞ কমিটিকে সহযোগিতা করছেন বলে সূত্র জানিয়েছে।

যা থাকছে জোনভিত্তিক পদক্ষেপে

কড়া লকডাউনের মাধ্যমে চেষ্টা থাকবে রেড জোনের রোগীর সংখ্যা যাতে কোনোভাবেই না বাড়ে এবং পর্যায়ক্রমে ইয়েলো জোনে পরিণত হয়ে শেষে গ্রিন জোন হয়। অন্যদিকে ইয়েলো জোনের চিত্র যাতে রেড জোনে পরিণত না হয় এবং গ্রিন জোনকে যেন গ্রিনই রাখা যায়, তা নিশ্চিত করা। এর মধ্যে রেড জোনের বাসিন্দাদের অত্যন্ত কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। শুধু জীবনধারণের জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় সহায়তা ছাড়া আর কিছু এই এলাকার মানুষের কাছে পৌঁছবে না। এখানকার কাউকে বাইরে বের হতে দেওয়া হবে না। ইয়েলো জোনে থাকবে কড়া সতর্কতা। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কাউকে বাইরে বের হতে দেওয়া হবে না। প্রতিদিনই দেশের সব এলাকার চিত্র পর্যালোচনা করে রোগী বাড়ছে না কমছে, তা বের করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আর গ্রিন জোনের চলাচলে তেমন কড়াকড়ি না থাকলেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে সবাইকে বাধ্য করা হবে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘সরকার সহজে আবারও সাধারণ ছুটিতে ফিরতে চায় না। অর্থনৈতিক কার্যক্রম সীমিত আকারে চালাতেই হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিশেষজ্ঞ কমিটির কাছ থেকে জোনভিত্তিক পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ পেলেই আমরা মাঠ প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পাঠিয়ে দেব। বিশেষজ্ঞ কমিটি আজ (গতকাল বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত সময় নিয়েছে। আশা করছি, আগামী সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে জোনভিত্তিক পদক্ষেপের সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হবে।’

গত ২৬ মার্চ থেকে টানা ৩০ মে পর্যন্ত সাধারণ ছুটির পর ৩১ মে থেকে সীমিত পরিসরে দেশব্যাপী সব কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সরকারি-বেসরকারি সব অফিস-আদালতসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চালানোর চেষ্টা চলছে। সীমিত কার্যক্রম পরিচালনার এক সপ্তাহের কার্যদিবস শেষ হলো গতকাল। এ সময়ে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে কভিড-১৯ রোগী ও মৃতের সংখ্যা। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ঢাকার এর পর গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামের। এরই মধ্যে গত সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে উল্লিখিত পাঁচ সিটি করপোরেশনের মেয়রদের নিয়ে তিন মন্ত্রীসহ ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা বৈঠক করে সারা দেশকে জোনভিত্তিক ভাগ করার সিদ্ধান্ত নেন।

back to top