কাতার বিশ্বকাপ ফুটবল
ইংল্যান্ড প্রত্যাশা অনুযায়ী বি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপ ফুটবলের নক আউট পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে ইংল্যান্ড। মঙ্গলবার তারা গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ৩-০ গোলে পরাজিত করেছে আগেই ছিটকে যাওয়া ওয়েলসকে। দুই ম্যাচ থেকে চার পয়েন্ট নিয়ে ম্যাচ শুরু করা ইংল্যান্ড দারুন খেলে ৩-০ গোলে জয়ী হয়। তিন ম্যাচ থেকে তাদের সংগ্রহ দাড়ায় সাত পয়েন্ট। গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় হয়ে পরের রাউন্ডে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র। তারা ১-০ গোলে হারিয়েছে ইরানকে।
ইংল্যান্ডের হয়ে দুটি গোল করেছেন মার্কাস র্যাসফোর্ড। আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এ ম্যাচে বাকি গোলটি করেছেন ফিল ফোডেন। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ইংলিশদের খেলা ছিল হতাশাজনক। এ ম্যাচেও তাদের শুরুটা তেমন ভাল ছিল না। তবে সময় বাড়ার সাথে সাথে তারা নিজেদের গুছিয়ে নিয়ে পরিকল্পিত ফুটবল খেলতে থাকে। ৩৮ মিনিটে দলকে এগিয়ে নেয়ার সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি ফোডেন। প্রথমার্ধের খেলা থাকে গোলশূন্য।
দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমনের ধার বাড়ায় ইংলিশরা। ফলও পেয়ে যায় ৫ মিনিটের মধ্যেই। ৫০ মিনিটে দূরন্ত এক ফ্রি কিকে গোল করেন র্যাসফোর্ড। গ্যারেথ বেলরা এ গোলের ধাক্কা সামলে ওঠার আগেই আবারো গোল করে ইংল্যান্ড। এ গোলটির কারিগরও র্যাসফোর্ড। তিনি প্রতিপক্ষের একজনের কাছ থেকে বল কেড়ে দেন হ্যারি কেইনকে। তিনি কোনাকুনি ক্রস করলে সেটিতে পা লাগিয়ে গোল করেন ফোডেন। ৬৮ মিনিটে র্যাসফোর্ড করেন তার দ্বিতীয় গোলটি। ডান দিক দিয়ে বল নিয়ে বক্সে ঢুকে একজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে পোস্টে শট মারেন তিনি। ওয়েলসের গোলরক্ষক পায়ে লাগালেও পোস্টে যাওয়া প্রতিহত করতে পারেননি। ইংল্যান্ড জয়ী হয় ৩-০ গোলে এবং প্রতিপক্ষ হিসেবে পায় সেনেগালকে।
কাতার বিশ্বকাপ ফুটবল
বুধবার, ৩০ নভেম্বর ২০২২
ইংল্যান্ড প্রত্যাশা অনুযায়ী বি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপ ফুটবলের নক আউট পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে ইংল্যান্ড। মঙ্গলবার তারা গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ৩-০ গোলে পরাজিত করেছে আগেই ছিটকে যাওয়া ওয়েলসকে। দুই ম্যাচ থেকে চার পয়েন্ট নিয়ে ম্যাচ শুরু করা ইংল্যান্ড দারুন খেলে ৩-০ গোলে জয়ী হয়। তিন ম্যাচ থেকে তাদের সংগ্রহ দাড়ায় সাত পয়েন্ট। গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় হয়ে পরের রাউন্ডে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র। তারা ১-০ গোলে হারিয়েছে ইরানকে।
ইংল্যান্ডের হয়ে দুটি গোল করেছেন মার্কাস র্যাসফোর্ড। আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এ ম্যাচে বাকি গোলটি করেছেন ফিল ফোডেন। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ইংলিশদের খেলা ছিল হতাশাজনক। এ ম্যাচেও তাদের শুরুটা তেমন ভাল ছিল না। তবে সময় বাড়ার সাথে সাথে তারা নিজেদের গুছিয়ে নিয়ে পরিকল্পিত ফুটবল খেলতে থাকে। ৩৮ মিনিটে দলকে এগিয়ে নেয়ার সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি ফোডেন। প্রথমার্ধের খেলা থাকে গোলশূন্য।
দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমনের ধার বাড়ায় ইংলিশরা। ফলও পেয়ে যায় ৫ মিনিটের মধ্যেই। ৫০ মিনিটে দূরন্ত এক ফ্রি কিকে গোল করেন র্যাসফোর্ড। গ্যারেথ বেলরা এ গোলের ধাক্কা সামলে ওঠার আগেই আবারো গোল করে ইংল্যান্ড। এ গোলটির কারিগরও র্যাসফোর্ড। তিনি প্রতিপক্ষের একজনের কাছ থেকে বল কেড়ে দেন হ্যারি কেইনকে। তিনি কোনাকুনি ক্রস করলে সেটিতে পা লাগিয়ে গোল করেন ফোডেন। ৬৮ মিনিটে র্যাসফোর্ড করেন তার দ্বিতীয় গোলটি। ডান দিক দিয়ে বল নিয়ে বক্সে ঢুকে একজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে পোস্টে শট মারেন তিনি। ওয়েলসের গোলরক্ষক পায়ে লাগালেও পোস্টে যাওয়া প্রতিহত করতে পারেননি। ইংল্যান্ড জয়ী হয় ৩-০ গোলে এবং প্রতিপক্ষ হিসেবে পায় সেনেগালকে।