বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নতুন সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম সংবাদ সম্মেলনে মুখোমুখি হন আমিনুল ইসলাম। আইসিসিতে দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকা এই সাবেক ক্রিকেটার জানান, কীভাবে তিনি বিসিবি সভাপতি হওয়ার প্রস্তাব পেয়েছেন এবং সেই প্রস্তাব গ্রহণের পেছনে তার ভাবনা কী ছিল।
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই আমিনুল বলেন, “অনেক সময় শুনেছি, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে আপনি কেন যুক্ত হন না?’—এই প্রশ্নটা শত শতবার শুনেছি। এবার আর প্রশ্নের উত্তর দূর থেকে না দিয়ে সামনে এসেই উত্তর দিতে এলাম।”
তিনি জানান, গত মাসের শেষ দিকে প্রধানমন্ত্রীর ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার কাছ থেকে একটি ফোন পান। সেখানেই তাকে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আগ্রহ আছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়। যদিও তখন কোনো নির্দিষ্ট দায়িত্বের কথা বলা হয়নি।
আমিনুল বলেন, “আমাকে বলা হয়, ‘আপনাকে একটা সুযোগ দেওয়া হবে, আপনি কি গ্রহণ করবেন?’ আমি তো বলতাম, একদিন ডাক আসবে, সেই ডাকের অপেক্ষায় ছিলাম। যখন সেই ডাক এলো, তখন আর পিছনে তাকাইনি। আমি শুধু ভাবলাম, এই ডাকটাকে কিভাবে সম্মান জানানো যায়।”
বৃহস্পতিবার রাতে বিসিবির পরিচালক ফারুক আহমেদের মনোনয়ন বাতিল করে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। এর ফলে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর সভাপতির পদও শূন্য হয়। এরপর রাতেই এনএসসি আমিনুলকে বিসিবির কাউন্সিলর করে। শুক্রবার তাকে পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়, এবং সন্ধ্যায় বিসিবির বোর্ড সভায় পরিচালকেরা সর্বসম্মতিক্রমে তাকে সভাপতি মনোনীত করেন।
নতুন দায়িত্ব প্রসঙ্গে আমিনুল বলেন, “এটা আমার জন্য নতুন এক পরীক্ষা, নতুন সুযোগ। আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের ক্রিকেট শুধু ১১ জন খেলোয়াড় খেলে না, এই দেশের সবাই ক্রিকেট খেলে। সবাই মিলে আমরা এগিয়ে নিতে পারি।”
তবে এই দায়িত্ব আপাতত স্বল্প সময়ের জন্য, বিসিবির পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে আগামী অক্টোবর মাসে। তাই এই সময়টাকে তিনি তুলনা করেছেন একটি "টি-টোয়েন্টি ইনিংসের" সঙ্গে।
তিনি বলেন, “আমরা জানি টেস্ট পাঁচ দিনের, ওয়ানডে সাত ঘণ্টার। আমি এখানে একটা দ্রুত টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলতে এসেছি। চেষ্টা করব, এমন একটা ইনিংস খেলতে যেন আপনারা দীর্ঘদিন মনে রাখেন। আমি চাই, ক্রিকেটটা যেন সবার হয়—শুধু খেলোয়াড়দের না, পুরো দেশের মানুষ যেন এই খেলায় নিজেকে জড়িত মনে করে।”
শনিবার, ৩১ মে ২০২৫
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নতুন সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম সংবাদ সম্মেলনে মুখোমুখি হন আমিনুল ইসলাম। আইসিসিতে দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকা এই সাবেক ক্রিকেটার জানান, কীভাবে তিনি বিসিবি সভাপতি হওয়ার প্রস্তাব পেয়েছেন এবং সেই প্রস্তাব গ্রহণের পেছনে তার ভাবনা কী ছিল।
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই আমিনুল বলেন, “অনেক সময় শুনেছি, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে আপনি কেন যুক্ত হন না?’—এই প্রশ্নটা শত শতবার শুনেছি। এবার আর প্রশ্নের উত্তর দূর থেকে না দিয়ে সামনে এসেই উত্তর দিতে এলাম।”
তিনি জানান, গত মাসের শেষ দিকে প্রধানমন্ত্রীর ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার কাছ থেকে একটি ফোন পান। সেখানেই তাকে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আগ্রহ আছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়। যদিও তখন কোনো নির্দিষ্ট দায়িত্বের কথা বলা হয়নি।
আমিনুল বলেন, “আমাকে বলা হয়, ‘আপনাকে একটা সুযোগ দেওয়া হবে, আপনি কি গ্রহণ করবেন?’ আমি তো বলতাম, একদিন ডাক আসবে, সেই ডাকের অপেক্ষায় ছিলাম। যখন সেই ডাক এলো, তখন আর পিছনে তাকাইনি। আমি শুধু ভাবলাম, এই ডাকটাকে কিভাবে সম্মান জানানো যায়।”
বৃহস্পতিবার রাতে বিসিবির পরিচালক ফারুক আহমেদের মনোনয়ন বাতিল করে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। এর ফলে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর সভাপতির পদও শূন্য হয়। এরপর রাতেই এনএসসি আমিনুলকে বিসিবির কাউন্সিলর করে। শুক্রবার তাকে পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়, এবং সন্ধ্যায় বিসিবির বোর্ড সভায় পরিচালকেরা সর্বসম্মতিক্রমে তাকে সভাপতি মনোনীত করেন।
নতুন দায়িত্ব প্রসঙ্গে আমিনুল বলেন, “এটা আমার জন্য নতুন এক পরীক্ষা, নতুন সুযোগ। আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের ক্রিকেট শুধু ১১ জন খেলোয়াড় খেলে না, এই দেশের সবাই ক্রিকেট খেলে। সবাই মিলে আমরা এগিয়ে নিতে পারি।”
তবে এই দায়িত্ব আপাতত স্বল্প সময়ের জন্য, বিসিবির পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে আগামী অক্টোবর মাসে। তাই এই সময়টাকে তিনি তুলনা করেছেন একটি "টি-টোয়েন্টি ইনিংসের" সঙ্গে।
তিনি বলেন, “আমরা জানি টেস্ট পাঁচ দিনের, ওয়ানডে সাত ঘণ্টার। আমি এখানে একটা দ্রুত টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলতে এসেছি। চেষ্টা করব, এমন একটা ইনিংস খেলতে যেন আপনারা দীর্ঘদিন মনে রাখেন। আমি চাই, ক্রিকেটটা যেন সবার হয়—শুধু খেলোয়াড়দের না, পুরো দেশের মানুষ যেন এই খেলায় নিজেকে জড়িত মনে করে।”