ইউরো ২০২০
স্কটল্যান্ডের সাথে গোলশূন্য ড্র করে ইংল্যান্ড ইউরো ২০২০ এর নক আউট পর্বে খেলা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। অপর দিকে সমানতালে লড়াই করে এক পয়েন্ট অর্জন করা স্কটল্যান্ড বাচিয়ে রেখেছে নক আউট পর্বে খেলার আশা। উইম্বলিতে শুক্রবার রাতে অনুষ্ঠিত ম্যাচে জিততে পারলেই সাউদগেটের দলের নক আউট পর্বে খেলা নিশ্চিত হয়ে যেতো। কিন্তু ইংল্যান্ড এদিন পারফরমেন্সের দিক থেকে হতাশ করে সবাইকে। তারা পুরো ম্যাচে মাত্র একবার প্রতিপক্ষের পোস্টে শট মারতে সমর্থ হয়। অপর দিকে অপেক্ষাকৃত ভাল খেলা স্কটল্যান্ড পূর্ণ তিন পয়েন্ট না পাওয়ায় নিজেদের দুর্ভাগা ভাবতেই পারে। ইংল্যান্ডের খেলা এতটাই হতাশাজনক ছিল যে সমর্থকরা ম্যাচ শেষে তাদের ধুয়ো ধ্বনি দিয়েছেন। ইংল্যান্ড অবশ্য এখনও বেশ ভালভাবেই প্রতিযোগিতায় টিকে আছে। মঙ্গলবার শেষ ম্যাচে চেক প্রজাতন্ত্রের সাথে ড্র করতে পারলেই তাদের নক আউট পর্বে খেলা নিশ্চিত হয়ে যাবে।
ইংলিশ দলের কোচ সাউদগেট বলেণ, ‘এটা ছিল হতাশাজনক একটি রাত। আমরা জানি এর চেয়ে অনেক ভাল খেলার সামর্থ আমাদের আছে। আমাদের ভাল খেলতে না দেয়ায় স্কটল্যান্ডকে কৃতিত্ব দিতেই হবে।’
স্কটল্যান্ড ১৯৯৮ সালের পর এই প্রথম বড় কোন টুর্নামেন্টে খেলছে। প্রথম ম্যাচে চেক প্রজাতন্ত্রের কাছে ২-০ গোলে হারার পর এ ম্যাচে তারা বেশ ভাল খেলেছে। শেষ ম্যাচে তারা যদি ক্রোয়েশিয়াকে পরাজিত করতে পারে তাহলে তাদের সামনেও থাকবে পরের রাউন্ডে ওঠার সম্ভাবনা। ইংল্যান্ডের তারকা খেলোয়াড় হ্যারি কেইন চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন এ ম্যাচে। কোচ বাধ্য হয়ে ৭৫ মিনিটের সময়ে তাকে মাঠ থেকে তুলে নেন। প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ড ক্রোয়েশিয়াকে হারালেও ব্যর্থ ছিলেন কেইন। তাই শেষ ম্যাচে তিনি একাদশে থাকবেন কিনা তা নিয়েই সংশয় দেখা যাচ্ছে।
ইউরো ২০২০
শনিবার, ১৯ জুন ২০২১
স্কটল্যান্ডের সাথে গোলশূন্য ড্র করে ইংল্যান্ড ইউরো ২০২০ এর নক আউট পর্বে খেলা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। অপর দিকে সমানতালে লড়াই করে এক পয়েন্ট অর্জন করা স্কটল্যান্ড বাচিয়ে রেখেছে নক আউট পর্বে খেলার আশা। উইম্বলিতে শুক্রবার রাতে অনুষ্ঠিত ম্যাচে জিততে পারলেই সাউদগেটের দলের নক আউট পর্বে খেলা নিশ্চিত হয়ে যেতো। কিন্তু ইংল্যান্ড এদিন পারফরমেন্সের দিক থেকে হতাশ করে সবাইকে। তারা পুরো ম্যাচে মাত্র একবার প্রতিপক্ষের পোস্টে শট মারতে সমর্থ হয়। অপর দিকে অপেক্ষাকৃত ভাল খেলা স্কটল্যান্ড পূর্ণ তিন পয়েন্ট না পাওয়ায় নিজেদের দুর্ভাগা ভাবতেই পারে। ইংল্যান্ডের খেলা এতটাই হতাশাজনক ছিল যে সমর্থকরা ম্যাচ শেষে তাদের ধুয়ো ধ্বনি দিয়েছেন। ইংল্যান্ড অবশ্য এখনও বেশ ভালভাবেই প্রতিযোগিতায় টিকে আছে। মঙ্গলবার শেষ ম্যাচে চেক প্রজাতন্ত্রের সাথে ড্র করতে পারলেই তাদের নক আউট পর্বে খেলা নিশ্চিত হয়ে যাবে।
ইংলিশ দলের কোচ সাউদগেট বলেণ, ‘এটা ছিল হতাশাজনক একটি রাত। আমরা জানি এর চেয়ে অনেক ভাল খেলার সামর্থ আমাদের আছে। আমাদের ভাল খেলতে না দেয়ায় স্কটল্যান্ডকে কৃতিত্ব দিতেই হবে।’
স্কটল্যান্ড ১৯৯৮ সালের পর এই প্রথম বড় কোন টুর্নামেন্টে খেলছে। প্রথম ম্যাচে চেক প্রজাতন্ত্রের কাছে ২-০ গোলে হারার পর এ ম্যাচে তারা বেশ ভাল খেলেছে। শেষ ম্যাচে তারা যদি ক্রোয়েশিয়াকে পরাজিত করতে পারে তাহলে তাদের সামনেও থাকবে পরের রাউন্ডে ওঠার সম্ভাবনা। ইংল্যান্ডের তারকা খেলোয়াড় হ্যারি কেইন চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন এ ম্যাচে। কোচ বাধ্য হয়ে ৭৫ মিনিটের সময়ে তাকে মাঠ থেকে তুলে নেন। প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ড ক্রোয়েশিয়াকে হারালেও ব্যর্থ ছিলেন কেইন। তাই শেষ ম্যাচে তিনি একাদশে থাকবেন কিনা তা নিয়েই সংশয় দেখা যাচ্ছে।