# উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ব্যর্থ হবে
# যেকোনো মূল্যে নির্বাচনটা সুষ্ঠু করতে হবে
# প্রতি উপজেলায় ২ থেকে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হবে
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা টিকিয়ে রাখতে হলে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন করতে বদ্ধপরিকর নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল উপজেলা নির্বাচন সহিংসতামুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট সকলকে সহযোগীতা করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ব্যর্থ হতে পারে। নির্বাচনের সময় আবেগ-অনুভূতির কারণে কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। তাই ভোটাররা যেন নির্বিঘেœ ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে।’
‘বাংরাদেশে গণতন্ত্র আছে, তাই সুষ্ঠুভাবে উপজেলা নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে আমরা সেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করতে পারি’ নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের দিক নির্দেশনা দেওয়ার সময় এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, ‘এবারের নির্বাচন যেন নির্বাচনের মতো হয়। উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে ৭ জানুয়ারির (দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন) নির্বাচনের মাধ্যমে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা ব্যর্থ হবে।’
এ সময় সিইসি মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উপজেলা নির্বাচনে যেন সহিংসতা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘আমরা এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করতে পারি। তাই যেকোনো মূল্যে নির্বাচনটা সুষ্ঠু করতে হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন ভবনে মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে আয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নির্বাচন কমিশনাররা, ইসি সচিব, বিভাগীয় কমিশনার, সব রেঞ্জের উপমহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি), সব জেলা প্রশাসক (ডিসি), আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, পুলিশ সুপার (এসপি) এবং ইসির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, ‘ভোট সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে প্রতিটি উপজেলায় ২ থেকে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হবে। এ ছাড়া ইউনিয়ন প্রতি একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হবে।’
বৈঠকের বিষয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মাঠপর্যায়ে কি ধরনের প্রস্তুতি নেবে প্রশাসন, তাদের কি ধরনের সহযোগিতা করতে হবে এসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নিজ নিজ জেলার সুবিধা-অসুবিধা তুলে ধরেছেন কর্মকর্তারা। অনেক জেলা থেকে অতিরিক্ত ফোর্স চাওয়া হয়েছে। সংসদ নির্বাচনে যেভাবে নিরপেক্ষ থেকে দায়িত্ব পালন করেছে সেভাবেই দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
সচিব বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারা (মাঠ প্রশাসন) যেভাবে নিরপেক্ষতা, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছে, সেই ধারাবাহিকতা যেন অব্যাহত থাকে।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রত্যেকেই তাদের নিজ নিজ জেলায় কী সমস্যা আছে তা বলেছেন। পার্বত্য জেলায় হেলিকপ্টার দেয়াসহ তিন দিনের পরিবর্তে পাঁচ দিনের সম্মানী ভাতা বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য আলোচনা হয়। কমিশন সেটিতে সম্মত হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসকরা পরামর্শ দিয়েছেন যে, ভোটের দিন সকালে ব্যালট গেলে অতিরিক্ত বাজেটের প্রয়োজন হবে। কমিশন সেটি বিবেচনা করবে বলে আশ্বস্ত করেছে। মূলত মাঠ প্রশাসন যাতে সমন্বয়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু-সুন্দর নির্বাচন উপহার দেয়, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
মাঠ প্রশাসন কোনও চ্যালেঞ্জের কথা বলেছে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তারা চ্যালেঞ্জের কথা বলেনি। তারা যেটা বলেছে, স্থানীয় নির্বাচনে যেহেতু প্রার্থীর সংখ্যা বেশি থাকে, সেখানে প্রতিযোগিতাটা বেশি হবে, এজন্য তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বলেছেন। সহিংসতার আশঙ্কা করেননি। গোয়েন্দা রিপোর্টে সেটি থাকে। কোথাও কোনও পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এমপি-মন্ত্রীদের প্রভাব নিয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘আচরণবিধি যাতে সবাই যথাযথভাবে প্রতিপালন করেন, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বৈঠকে অনেকে অনুরোধ করেছেন। কমিশনও সেটি আশ্বস্ত করেছেন যে, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলা হবে।’
উপজেলা ভোটের প্রথম ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল, বাছাই, আপিল, আপিল নিষ্পত্তি ও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষ। বৈধ প্রার্থী ১ হাজার ৭৮৬ জন। প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৩ এপ্রিল। ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে। প্রথম ধাপে ১৫২ উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় ছিল ২১ এপ্রিল, মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের সময় ছিল ২৩ এপ্রিল, আপিল গ্রহণ শেষ হচ্ছে আজ ২৬ এপ্রিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ ২ মে আর ১৬১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।
তৃতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন ফরম জমার শেষ তারিখ ২ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ৫ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ৬ থেকে ৮ মে। আপিল নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১২ মে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ ১৩ মে এবং ভোট ২৯শে মে। এই ধাপে ১১২ উপজেলায় ভোট হবে।
চতুর্থ ধাপের তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট হবে। চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
# উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ব্যর্থ হবে
# যেকোনো মূল্যে নির্বাচনটা সুষ্ঠু করতে হবে
# প্রতি উপজেলায় ২ থেকে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হবে
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা টিকিয়ে রাখতে হলে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন করতে বদ্ধপরিকর নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল উপজেলা নির্বাচন সহিংসতামুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট সকলকে সহযোগীতা করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ব্যর্থ হতে পারে। নির্বাচনের সময় আবেগ-অনুভূতির কারণে কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। তাই ভোটাররা যেন নির্বিঘেœ ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে।’
‘বাংরাদেশে গণতন্ত্র আছে, তাই সুষ্ঠুভাবে উপজেলা নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে আমরা সেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করতে পারি’ নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের দিক নির্দেশনা দেওয়ার সময় এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, ‘এবারের নির্বাচন যেন নির্বাচনের মতো হয়। উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে ৭ জানুয়ারির (দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন) নির্বাচনের মাধ্যমে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা ব্যর্থ হবে।’
এ সময় সিইসি মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উপজেলা নির্বাচনে যেন সহিংসতা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘আমরা এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করতে পারি। তাই যেকোনো মূল্যে নির্বাচনটা সুষ্ঠু করতে হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন ভবনে মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে আয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নির্বাচন কমিশনাররা, ইসি সচিব, বিভাগীয় কমিশনার, সব রেঞ্জের উপমহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি), সব জেলা প্রশাসক (ডিসি), আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, পুলিশ সুপার (এসপি) এবং ইসির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, ‘ভোট সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে প্রতিটি উপজেলায় ২ থেকে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হবে। এ ছাড়া ইউনিয়ন প্রতি একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হবে।’
বৈঠকের বিষয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মাঠপর্যায়ে কি ধরনের প্রস্তুতি নেবে প্রশাসন, তাদের কি ধরনের সহযোগিতা করতে হবে এসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নিজ নিজ জেলার সুবিধা-অসুবিধা তুলে ধরেছেন কর্মকর্তারা। অনেক জেলা থেকে অতিরিক্ত ফোর্স চাওয়া হয়েছে। সংসদ নির্বাচনে যেভাবে নিরপেক্ষ থেকে দায়িত্ব পালন করেছে সেভাবেই দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
সচিব বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারা (মাঠ প্রশাসন) যেভাবে নিরপেক্ষতা, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছে, সেই ধারাবাহিকতা যেন অব্যাহত থাকে।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রত্যেকেই তাদের নিজ নিজ জেলায় কী সমস্যা আছে তা বলেছেন। পার্বত্য জেলায় হেলিকপ্টার দেয়াসহ তিন দিনের পরিবর্তে পাঁচ দিনের সম্মানী ভাতা বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য আলোচনা হয়। কমিশন সেটিতে সম্মত হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসকরা পরামর্শ দিয়েছেন যে, ভোটের দিন সকালে ব্যালট গেলে অতিরিক্ত বাজেটের প্রয়োজন হবে। কমিশন সেটি বিবেচনা করবে বলে আশ্বস্ত করেছে। মূলত মাঠ প্রশাসন যাতে সমন্বয়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু-সুন্দর নির্বাচন উপহার দেয়, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
মাঠ প্রশাসন কোনও চ্যালেঞ্জের কথা বলেছে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তারা চ্যালেঞ্জের কথা বলেনি। তারা যেটা বলেছে, স্থানীয় নির্বাচনে যেহেতু প্রার্থীর সংখ্যা বেশি থাকে, সেখানে প্রতিযোগিতাটা বেশি হবে, এজন্য তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বলেছেন। সহিংসতার আশঙ্কা করেননি। গোয়েন্দা রিপোর্টে সেটি থাকে। কোথাও কোনও পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এমপি-মন্ত্রীদের প্রভাব নিয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘আচরণবিধি যাতে সবাই যথাযথভাবে প্রতিপালন করেন, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বৈঠকে অনেকে অনুরোধ করেছেন। কমিশনও সেটি আশ্বস্ত করেছেন যে, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলা হবে।’
উপজেলা ভোটের প্রথম ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল, বাছাই, আপিল, আপিল নিষ্পত্তি ও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষ। বৈধ প্রার্থী ১ হাজার ৭৮৬ জন। প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৩ এপ্রিল। ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে। প্রথম ধাপে ১৫২ উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় ছিল ২১ এপ্রিল, মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের সময় ছিল ২৩ এপ্রিল, আপিল গ্রহণ শেষ হচ্ছে আজ ২৬ এপ্রিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ ২ মে আর ১৬১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।
তৃতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন ফরম জমার শেষ তারিখ ২ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ৫ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ৬ থেকে ৮ মে। আপিল নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১২ মে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ ১৩ মে এবং ভোট ২৯শে মে। এই ধাপে ১১২ উপজেলায় ভোট হবে।
চতুর্থ ধাপের তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট হবে। চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০