নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলার বাসিন্দাদের কোভিড-১৯ এর টিকা গ্রহণে আগ্রহ দেখা গেছে। টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় সংশ্লিষ্ট টিকাদান কেন্দ্রে উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। কিন্তু মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি পালনে তাদের মধ্যে অনীহা বা উদাসীনতা লক্ষ্য করা গেছে। এ নিয়ে সংবাদ-এ সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
টিকা নিয়ে শুরুতে মানুষের মাঝে যে ভীতি বা বিভ্রান্তি ছিল তা কেটে যাচ্ছে। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য টিকা নেয়া জরুরি। তবে এ কথা ভুললে চলবে না যে, শুধু টিকা নিয়ে করোনা প্রতিরোধ করা যাবে না। বিজ্ঞানীরা বলছেন, করোনাভাইরাসের যে ধরন তাতে টিকা নিলেও এতে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। জনস্বাস্থ্যবিদদের মতে, টিকা নেয়ার পর জরুরি নয় এমন ধরনের ভ্রমণ এবং অনেক মানুষের ভিড় এড়িয়ে চলতে হবে। ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মুখে মাস্ক পরতে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কারণ টিকা নেয়ার পরেও যে কেউ করোনা আক্রান্ত হতে পারে। এমন উদাহরণ দেশে ও দেশের বাইরে রয়েছে।
মাস্ক সবাইকেই পরতে হবে। মানতে হবে স্বাস্থ্যবিধি। এমনকি টিকা গ্রহণকারী ব্যক্তিদেরও মাস্ক পরতে হবে। যদিও টিকা নেয়ার পর কেউ করোনায় আক্রান্ত হলে তার স্বাস্থ্যঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম থাকে। কিন্তু টিকা গ্রহণ করেনি এমন ব্যক্তি তাদের সংস্পর্শে এলে সংক্রমিত হতে পারে। এ কারণে তাদের নিজের ও অন্যদের স্বাস্থ্য রক্ষার স্বার্থে নিয়মিত মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। দেশ-বিদেশের বিশেষজ্ঞরা এ কথা বারবার বলে আসছেন।
সব মানুষ যেন মাস্ক পরে, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলে সেটি কঠোরভাবে নিশ্চিত করতে হবে। এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করার জন্য নিয়মিত প্রচার চালাতে হবে। বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সচেতন করতে হবে। এ ব্যাপারে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সবাইকে ভূমিকা রাখতে হবে। টিকা নিতে আগ্রহী বা নিচ্ছে কিন্তু মাস্ক পরছে না এমনটা কাম্য নয়।
বুধবার, ০৪ আগস্ট ২০২১
নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলার বাসিন্দাদের কোভিড-১৯ এর টিকা গ্রহণে আগ্রহ দেখা গেছে। টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় সংশ্লিষ্ট টিকাদান কেন্দ্রে উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। কিন্তু মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি পালনে তাদের মধ্যে অনীহা বা উদাসীনতা লক্ষ্য করা গেছে। এ নিয়ে সংবাদ-এ সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
টিকা নিয়ে শুরুতে মানুষের মাঝে যে ভীতি বা বিভ্রান্তি ছিল তা কেটে যাচ্ছে। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য টিকা নেয়া জরুরি। তবে এ কথা ভুললে চলবে না যে, শুধু টিকা নিয়ে করোনা প্রতিরোধ করা যাবে না। বিজ্ঞানীরা বলছেন, করোনাভাইরাসের যে ধরন তাতে টিকা নিলেও এতে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। জনস্বাস্থ্যবিদদের মতে, টিকা নেয়ার পর জরুরি নয় এমন ধরনের ভ্রমণ এবং অনেক মানুষের ভিড় এড়িয়ে চলতে হবে। ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মুখে মাস্ক পরতে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কারণ টিকা নেয়ার পরেও যে কেউ করোনা আক্রান্ত হতে পারে। এমন উদাহরণ দেশে ও দেশের বাইরে রয়েছে।
মাস্ক সবাইকেই পরতে হবে। মানতে হবে স্বাস্থ্যবিধি। এমনকি টিকা গ্রহণকারী ব্যক্তিদেরও মাস্ক পরতে হবে। যদিও টিকা নেয়ার পর কেউ করোনায় আক্রান্ত হলে তার স্বাস্থ্যঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম থাকে। কিন্তু টিকা গ্রহণ করেনি এমন ব্যক্তি তাদের সংস্পর্শে এলে সংক্রমিত হতে পারে। এ কারণে তাদের নিজের ও অন্যদের স্বাস্থ্য রক্ষার স্বার্থে নিয়মিত মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। দেশ-বিদেশের বিশেষজ্ঞরা এ কথা বারবার বলে আসছেন।
সব মানুষ যেন মাস্ক পরে, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলে সেটি কঠোরভাবে নিশ্চিত করতে হবে। এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করার জন্য নিয়মিত প্রচার চালাতে হবে। বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সচেতন করতে হবে। এ ব্যাপারে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সবাইকে ভূমিকা রাখতে হবে। টিকা নিতে আগ্রহী বা নিচ্ছে কিন্তু মাস্ক পরছে না এমনটা কাম্য নয়।