নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের নামে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। যদিও বিষয়টি অস্বীকার করে মনোনয়ন বাতিলের জন্য নির্বাচন অফিসে লিখিত আবেদন করেছেন তিনি।
জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, রোববার দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচন অফিস থেকে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন থেকে গিয়াস ও তার ছেলে মুহাম্মদ কায়সারের নামেও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ মাহমুদুল হক জানান, রোববার মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন ও মুহাম্মদ কায়সারের নামে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছে তাদের সমর্থকরা।
তিনি আরও জানান, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে এখন পর্যন্ত চারজন মনোনয়পত্র সংগ্রহ করেছেন। তাদের মধ্যে তিনজন স্বতন্ত্র এবং একজন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী।
এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান।
দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিতব্য ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে না বলে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্তে অটল রয়েছে দলটি। এমন সময় নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতার মনোনয়নপত্র সংগ্রহের খবর শহরে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
গিয়াস উদ্দিনের এই আসন থেকে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ২০০১ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। গত ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী থাকলেও পাননি তিনি।
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের বিষয়টি অস্বীকার করে গিয়াস বলেন, আমি বা আমার ছেলে কোনো মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেননি। মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য কেউ এমন কাজ করে থাকতে পারে। এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ব্যাপারে দলীয়ভাবে বিএনপির যেমন অবস্থান আমারও তাই। এই প্রহসনের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোন প্রশ্নই ওঠে না।
সোমবার মনোনয়ন বাতিল করার জন্য নির্বাচন অফিসে লিখিত আবেদন করেছেন গিয়াস উদ্দিন। লিখিত আবেদনে তিনি বলেন, আমার পক্ষে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহের জন্য আমি কাউকে অনুমতি বা ক্ষমতাপত্র দেইনি। মনোনয়ন পত্র দেয়ার সময়ও আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেনি নির্বাচন অফিস। তাই আমার এবং আমার ছেলের নামে নেয়া মনোনয়ন ফর্ম বাতিল ঘোষণা করবেন।
সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের নামে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। যদিও বিষয়টি অস্বীকার করে মনোনয়ন বাতিলের জন্য নির্বাচন অফিসে লিখিত আবেদন করেছেন তিনি।
জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, রোববার দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচন অফিস থেকে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন থেকে গিয়াস ও তার ছেলে মুহাম্মদ কায়সারের নামেও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ মাহমুদুল হক জানান, রোববার মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন ও মুহাম্মদ কায়সারের নামে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছে তাদের সমর্থকরা।
তিনি আরও জানান, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে এখন পর্যন্ত চারজন মনোনয়পত্র সংগ্রহ করেছেন। তাদের মধ্যে তিনজন স্বতন্ত্র এবং একজন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী।
এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান।
দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিতব্য ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে না বলে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্তে অটল রয়েছে দলটি। এমন সময় নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতার মনোনয়নপত্র সংগ্রহের খবর শহরে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
গিয়াস উদ্দিনের এই আসন থেকে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ২০০১ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। গত ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী থাকলেও পাননি তিনি।
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের বিষয়টি অস্বীকার করে গিয়াস বলেন, আমি বা আমার ছেলে কোনো মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেননি। মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য কেউ এমন কাজ করে থাকতে পারে। এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ব্যাপারে দলীয়ভাবে বিএনপির যেমন অবস্থান আমারও তাই। এই প্রহসনের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোন প্রশ্নই ওঠে না।
সোমবার মনোনয়ন বাতিল করার জন্য নির্বাচন অফিসে লিখিত আবেদন করেছেন গিয়াস উদ্দিন। লিখিত আবেদনে তিনি বলেন, আমার পক্ষে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহের জন্য আমি কাউকে অনুমতি বা ক্ষমতাপত্র দেইনি। মনোনয়ন পত্র দেয়ার সময়ও আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেনি নির্বাচন অফিস। তাই আমার এবং আমার ছেলের নামে নেয়া মনোনয়ন ফর্ম বাতিল ঘোষণা করবেন।