আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়ার চারটি আসন থেকে বিএনপির চার সাবেক নেতা স্বতন্ত্রভাবে অংশ নেবেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তারা। এর মধ্যে জিয়াউল হক মোল্লা বগুড়া-৪, মোহাম্মদ শোকরানা বগুড়া-১, সরকার বাদল বগুড়া-৭, বিউটি বেগম বগুড়া-২ আসন থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
ডা. জিয়াউল হক মোল্লা বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শোকরানা বগুড়া জেলা বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী , সরকার বাদল বগুড়া সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও শাজাহানপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং বিউটি বেগম জেলা বিএনপির সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও শিবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ।
নির্বাচনের ব্যাপারে জানতে চাইলে চিকিৎসক জিয়াউল হক মোল্লা বলেন, “চাকরি ছেড়ে রাজনীতিতে এসেছিলাম। আমাকে কোনো কমিটিতে রাখা হয়নি, অপমানিত হয়েছি। চাকরিতে থাকলে এখন বড় পদে থাকতাম। সেই সুযোগও হারালাম। যেহেতু রাজনীতি করব, তাই ভোটের বিকল্প নেই।”
মোহাম্মদ শোকরানা বলেন, “এখন আমার বয়স ৭৪। এরপর আর ভোট করার বয়স পারমিট করবে না। এবার একটা সুযোগ এসেছে। আগামীতে আবার ভোট কবে হবে না হবে জানি না।
“এমপি হলে সম্মান, প্রজন্ম এটা নিয়ে গর্ব করবে। তবে এই নির্বাচনে যাওয়া ভুল হল কি ঠিক হল তা বলবে আগামী প্রজন্ম।”
বিউটি বেগম বলেন, “আমরা বিএনপি করতাম। ৩০ জনকে বহিষ্কার করেছিল। তাদের মধ্যে ২৯ জনকে দলে নিয়েছে, আমাকে নেয়নি। অথচ আমি দুবার ভোটে নির্বাচিত উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান। ক্ষোভ এখানেই। বিএনপি যোগ্যদের চায় না। তাই প্রার্থী হয়েছি।”
সরকার বাদল বলেন, “বিএনপি আমাকে পদ বঞ্চিত করেছে। নেতাকর্মীরা বলছে, ভোটে দাঁড়ান। আমি উন্নয়ন কর্মী ছিলাম। ভোটে না আসায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।”
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়ার চারটি আসন থেকে বিএনপির চার সাবেক নেতা স্বতন্ত্রভাবে অংশ নেবেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তারা। এর মধ্যে জিয়াউল হক মোল্লা বগুড়া-৪, মোহাম্মদ শোকরানা বগুড়া-১, সরকার বাদল বগুড়া-৭, বিউটি বেগম বগুড়া-২ আসন থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
ডা. জিয়াউল হক মোল্লা বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শোকরানা বগুড়া জেলা বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী , সরকার বাদল বগুড়া সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও শাজাহানপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং বিউটি বেগম জেলা বিএনপির সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও শিবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ।
নির্বাচনের ব্যাপারে জানতে চাইলে চিকিৎসক জিয়াউল হক মোল্লা বলেন, “চাকরি ছেড়ে রাজনীতিতে এসেছিলাম। আমাকে কোনো কমিটিতে রাখা হয়নি, অপমানিত হয়েছি। চাকরিতে থাকলে এখন বড় পদে থাকতাম। সেই সুযোগও হারালাম। যেহেতু রাজনীতি করব, তাই ভোটের বিকল্প নেই।”
মোহাম্মদ শোকরানা বলেন, “এখন আমার বয়স ৭৪। এরপর আর ভোট করার বয়স পারমিট করবে না। এবার একটা সুযোগ এসেছে। আগামীতে আবার ভোট কবে হবে না হবে জানি না।
“এমপি হলে সম্মান, প্রজন্ম এটা নিয়ে গর্ব করবে। তবে এই নির্বাচনে যাওয়া ভুল হল কি ঠিক হল তা বলবে আগামী প্রজন্ম।”
বিউটি বেগম বলেন, “আমরা বিএনপি করতাম। ৩০ জনকে বহিষ্কার করেছিল। তাদের মধ্যে ২৯ জনকে দলে নিয়েছে, আমাকে নেয়নি। অথচ আমি দুবার ভোটে নির্বাচিত উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান। ক্ষোভ এখানেই। বিএনপি যোগ্যদের চায় না। তাই প্রার্থী হয়েছি।”
সরকার বাদল বলেন, “বিএনপি আমাকে পদ বঞ্চিত করেছে। নেতাকর্মীরা বলছে, ভোটে দাঁড়ান। আমি উন্নয়ন কর্মী ছিলাম। ভোটে না আসায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।”