চলমান তীব্র তাপদাহে চুয়াডাঙ্গা ও পাবনায় তীব্র গরমে দুজনের মৃত্যুর পাওয়া গেছে। আজ শনিবার সকালে দামুড়হুদা উপজেলায় কৃষিজমিতে কাজ করার সময় জাকির হোসেন ও দুপুরে পাবনার রূপকথা রোডে দোকানে চা পানের সময় সুকুমার দাস অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। তবে তারা হিটস্ট্রোকে মারা গেছেন কিনা তাৎক্ষণিকভাবে তা নিশ্চিত করে জানাতে পারেননি চিকিৎসকরা।
জানা যায়, সকালে ধানের ক্ষেতে সেচ দিতে যান জাকির হোসেন। ঘণ্টাখানেক মাঠে থাকার পর স্বজনরা খবর পান তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। পরে মাঠের অন্য কৃষকদের সহায়তায় উদ্ধার করে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
অপরদিকে, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পাবনা শহরের রূপকথা সড়কের একটি দোকানে চা পানের সময় সুকুমার দাস অসুস্থ হয়ে পড়েন। আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হেলেনা আক্তার নিপা বলেন, জাকির হোসেনকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে স্বজনরা জানান হিটস্ট্রোকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এখানে আনার আগেই মৃত্যু হয়েছে। আমাদের ধারণা, তীব্র গরমে অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন। তবে এটি হিটস্ট্রোক কিনা, তা নিশ্চিত হতে পারিনি।
পাবনা জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক রফিকুল হাসান জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে এসেছিল লোকজন। এখানে আনার আগেই মৃত্যু হয়েছে। প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় আমরা ধারণা করছি, তার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছিল। পরে তার স্বজনরা এসে লাশ নিয়ে গেছেন।
তিনি আরও বলেন, এটা আমরা বলতে পারবো না। কারণ এখানে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছিল। কীভাবে মৃত্যু হয়েছে, তা ময়নাতদন্ত করে বলতে হবে।
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
চলমান তীব্র তাপদাহে চুয়াডাঙ্গা ও পাবনায় তীব্র গরমে দুজনের মৃত্যুর পাওয়া গেছে। আজ শনিবার সকালে দামুড়হুদা উপজেলায় কৃষিজমিতে কাজ করার সময় জাকির হোসেন ও দুপুরে পাবনার রূপকথা রোডে দোকানে চা পানের সময় সুকুমার দাস অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। তবে তারা হিটস্ট্রোকে মারা গেছেন কিনা তাৎক্ষণিকভাবে তা নিশ্চিত করে জানাতে পারেননি চিকিৎসকরা।
জানা যায়, সকালে ধানের ক্ষেতে সেচ দিতে যান জাকির হোসেন। ঘণ্টাখানেক মাঠে থাকার পর স্বজনরা খবর পান তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। পরে মাঠের অন্য কৃষকদের সহায়তায় উদ্ধার করে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
অপরদিকে, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পাবনা শহরের রূপকথা সড়কের একটি দোকানে চা পানের সময় সুকুমার দাস অসুস্থ হয়ে পড়েন। আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হেলেনা আক্তার নিপা বলেন, জাকির হোসেনকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে স্বজনরা জানান হিটস্ট্রোকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এখানে আনার আগেই মৃত্যু হয়েছে। আমাদের ধারণা, তীব্র গরমে অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন। তবে এটি হিটস্ট্রোক কিনা, তা নিশ্চিত হতে পারিনি।
পাবনা জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক রফিকুল হাসান জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে এসেছিল লোকজন। এখানে আনার আগেই মৃত্যু হয়েছে। প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় আমরা ধারণা করছি, তার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছিল। পরে তার স্বজনরা এসে লাশ নিয়ে গেছেন।
তিনি আরও বলেন, এটা আমরা বলতে পারবো না। কারণ এখানে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছিল। কীভাবে মৃত্যু হয়েছে, তা ময়নাতদন্ত করে বলতে হবে।