ঢাকাসহ দেশের কয়েক জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলছেন আবহাওয়াবিদরা; তবে তাতে তাপদাহ থেকে স্বস্তির সম্ভাবনা নেই।
আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, শনিবার দেশের অনেক জেলার তাপমাত্রা ২ থেকে ৭ ডিগ্রি বেড়েছে। একই অবস্থা থাকবে আজও।
তবে আজ (রোববার) সারাদেশে সবজায়গায় তাপমাত্রা বাড়বে না বলে বলছেন আবহাওয়াবিদরা। দুয়েক জায়গায় বাড়তে পারে। পরের দুদিনও এমন অবস্থাই থাকবে। এরপর তাপমাত্রা একটু কমার কথা জানিয়েছেন তারা। কিন্তু তারপর আবার বাড়তে পারে। আর মাসজুড়েই এ অবস্থা থাকতে পারে বলেই বলছেন তারা।
দেশের ৪৩ জেলায় এখন বইছে তাপপ্রবাহ। তিন জেলায় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। যশোরে শনিবার মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
পাবনা, চুয়াডাঙ্গা এবং গাজীপুরের এই গরমে তিনজনের মৃত্যু খবর পাওয়া গিয়েছে। চিকিৎসকদের ধারণা তাদের মৃত্যুর কারণ হিটস্ট্রোক।
আবহাওয়া বুলেটিনে বলা হয়েছে, পাবনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলায় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
রংপুর বিভাগে শনিবার তাপপ্রবাহ ছিল না। তবে আজ রোববার রংপুর বিভাগে তাপমাত্রা বেড়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাবে। ঢাকার পরিস্থিতি একইরকম থাকতে পারে বা গরম সামান্য বাড়তে পারে বলে ধারণা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
রাজশাহী জেলা ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং ঢাকা বিভাগের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ।
ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, ফেনী, কক্সবাজার, চাঁদপুর ও রাঙ্গামাটি জেলাসহ বরিশাল বিভাগ এবং রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশে মৃদু থেকে মাঝারী তাপ প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
মৃদু তাপপ্রবাহ ধরা হয় বলা হয় যখন বাতাসে তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে। আর ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে বলা হয় মাঝারি এবং ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়। আর ৪২ ডিগ্রির উপরে উঠলে বলা হয় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টিও হতে পারে।
দেশের অন্যান্য স্থানে আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে।
তবে রোবাবর সকাল ৬টা পর্যন্ত তার আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশের কোথাও পরিমাপযোগ্য মাত্রায় বৃষ্টি হয়নি।
রোববার, ২১ এপ্রিল ২০২৪
ঢাকাসহ দেশের কয়েক জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলছেন আবহাওয়াবিদরা; তবে তাতে তাপদাহ থেকে স্বস্তির সম্ভাবনা নেই।
আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, শনিবার দেশের অনেক জেলার তাপমাত্রা ২ থেকে ৭ ডিগ্রি বেড়েছে। একই অবস্থা থাকবে আজও।
তবে আজ (রোববার) সারাদেশে সবজায়গায় তাপমাত্রা বাড়বে না বলে বলছেন আবহাওয়াবিদরা। দুয়েক জায়গায় বাড়তে পারে। পরের দুদিনও এমন অবস্থাই থাকবে। এরপর তাপমাত্রা একটু কমার কথা জানিয়েছেন তারা। কিন্তু তারপর আবার বাড়তে পারে। আর মাসজুড়েই এ অবস্থা থাকতে পারে বলেই বলছেন তারা।
দেশের ৪৩ জেলায় এখন বইছে তাপপ্রবাহ। তিন জেলায় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। যশোরে শনিবার মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
পাবনা, চুয়াডাঙ্গা এবং গাজীপুরের এই গরমে তিনজনের মৃত্যু খবর পাওয়া গিয়েছে। চিকিৎসকদের ধারণা তাদের মৃত্যুর কারণ হিটস্ট্রোক।
আবহাওয়া বুলেটিনে বলা হয়েছে, পাবনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলায় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
রংপুর বিভাগে শনিবার তাপপ্রবাহ ছিল না। তবে আজ রোববার রংপুর বিভাগে তাপমাত্রা বেড়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাবে। ঢাকার পরিস্থিতি একইরকম থাকতে পারে বা গরম সামান্য বাড়তে পারে বলে ধারণা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
রাজশাহী জেলা ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং ঢাকা বিভাগের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ।
ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, ফেনী, কক্সবাজার, চাঁদপুর ও রাঙ্গামাটি জেলাসহ বরিশাল বিভাগ এবং রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশে মৃদু থেকে মাঝারী তাপ প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
মৃদু তাপপ্রবাহ ধরা হয় বলা হয় যখন বাতাসে তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে। আর ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে বলা হয় মাঝারি এবং ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়। আর ৪২ ডিগ্রির উপরে উঠলে বলা হয় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টিও হতে পারে।
দেশের অন্যান্য স্থানে আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে।
তবে রোবাবর সকাল ৬টা পর্যন্ত তার আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশের কোথাও পরিমাপযোগ্য মাত্রায় বৃষ্টি হয়নি।