রংপুর মহানগরীতে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নাশকতা সৃষ্টি করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আদালত কর্তৃক ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক দুই আসামি রংপুর মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মুহাম্মদ জহির আলম নয়ন ও জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি তারেক হাসান সোহাগকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
মামলা সূত্রে জানা গেছে গতকাল দুপুরে দুই যুবদল নেতা রংপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত ১ এর বিচারক কৃষ্ণকান্ত রায়ের আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিজ্ঞ বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে কঠোর পুলিশী পাহারায় তাদের সরাসরি রংপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। এদিকে দুই যুবদল নেতাকে পুলিশী পাহারায় আদালত থেকে আদালতের হাজত খানায় নেবার সময় দোতলার সিঁড়ি থেকে নীচে পর্যন্ত বিএনপি ও যুবদলের শতাধিক নেতাকর্মী আদালতের ভেতরেই সরকার বিরোধী বিভিন্ন শ্লোগান দেবার ঘটনায় আইনজীবীরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে ঘটনাকে আদালত অবমাননা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে। পরে তাদের প্রিজন ভ্যানে করে রংপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে রংপুর আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবদুল মালেক অ্য্যাাডভোকেট অভিযোগ করেন আদালতের ভেতরেই এভাবে শ্লোগান দেয়া সুপ্রিম কোর্টের আদেশের পরিপন্থি। এ ভাবে আদালতের ভেতরে বিক্ষোভ করার নামে আদালত অবমাননা করা হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
এদিকে পুলিশের একটি দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে আদালতের ভেতরে বিক্ষোভ মিছিলের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করার অভিযোগে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এ ব্যাপারে রংপুর মেট্রোপলিটান কোতয়ালী থানার ওসি মোন্তাসির বিল্লাহ জানান একটি জরুরি মিটিং এ আছেন বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী করনীয় ঠিক করা হবে।
তবে এ ব্যাপারে রংপুর মহানগর বিএনপির কোনো নেতাই মন্তব্য করতে রাজি হননি।
উল্লেখ্য ২০১৩ সালে রংপুর মহানগরীতে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নাশকতা সৃষ্টি করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গত বছর ২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর বিজ্ঞ বিচারক রংপুর মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব ডনসহ ৫ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেন। রায় ঘোষণার সময় ৪ আসামি পলাতক ছিল। গতকাল সাজাপ্রাপ্ত দুই যুবদল নেতা আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
রংপুর মহানগরীতে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নাশকতা সৃষ্টি করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আদালত কর্তৃক ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক দুই আসামি রংপুর মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মুহাম্মদ জহির আলম নয়ন ও জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি তারেক হাসান সোহাগকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
মামলা সূত্রে জানা গেছে গতকাল দুপুরে দুই যুবদল নেতা রংপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত ১ এর বিচারক কৃষ্ণকান্ত রায়ের আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিজ্ঞ বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে কঠোর পুলিশী পাহারায় তাদের সরাসরি রংপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। এদিকে দুই যুবদল নেতাকে পুলিশী পাহারায় আদালত থেকে আদালতের হাজত খানায় নেবার সময় দোতলার সিঁড়ি থেকে নীচে পর্যন্ত বিএনপি ও যুবদলের শতাধিক নেতাকর্মী আদালতের ভেতরেই সরকার বিরোধী বিভিন্ন শ্লোগান দেবার ঘটনায় আইনজীবীরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে ঘটনাকে আদালত অবমাননা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে। পরে তাদের প্রিজন ভ্যানে করে রংপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে রংপুর আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবদুল মালেক অ্য্যাাডভোকেট অভিযোগ করেন আদালতের ভেতরেই এভাবে শ্লোগান দেয়া সুপ্রিম কোর্টের আদেশের পরিপন্থি। এ ভাবে আদালতের ভেতরে বিক্ষোভ করার নামে আদালত অবমাননা করা হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
এদিকে পুলিশের একটি দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে আদালতের ভেতরে বিক্ষোভ মিছিলের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করার অভিযোগে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এ ব্যাপারে রংপুর মেট্রোপলিটান কোতয়ালী থানার ওসি মোন্তাসির বিল্লাহ জানান একটি জরুরি মিটিং এ আছেন বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী করনীয় ঠিক করা হবে।
তবে এ ব্যাপারে রংপুর মহানগর বিএনপির কোনো নেতাই মন্তব্য করতে রাজি হননি।
উল্লেখ্য ২০১৩ সালে রংপুর মহানগরীতে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নাশকতা সৃষ্টি করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গত বছর ২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর বিজ্ঞ বিচারক রংপুর মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব ডনসহ ৫ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেন। রায় ঘোষণার সময় ৪ আসামি পলাতক ছিল। গতকাল সাজাপ্রাপ্ত দুই যুবদল নেতা আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।