দেশজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে এমন বার্তায় চলমান তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে বৃষ্টির আগেই পাকা ধান ঘরে তোলার ধুম পড়েগেছে নরসিংদীর পলাশে। পলাশ উপজেলার চরসিন্দুর, গজাড়িয়া, জিনারদী, ডাংগাসহ ঘোড়াশাল পৌরসভার মাঠে মাঠে এখন ধান কাটার দৃর্শ চোখের পড়ার মতো।
এলেকার কৃষাণ কৃষাণী ছাড়াও বাহিরের দিনমুজুরাও ধান কাটতে যোগ দিয়েছে। বর্তমান তাপদাহ মাথায় ধান কাটা মুজুরদের রোজের দাম দিতে হচ্ছে ৮০০ টাকা থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। এলাকার নিম্নাঞ্চলের বিলগুলোর জমি থেকে ধান সংগ্রহে জোড় দিচ্ছেন কৃষকরা।
সরজমিনে উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুড়ে জানা যায়, যদি এখনি বৃষ্টি হয়ে যায় তবে এই নামা জমির ধান একদিনেই তলিয়ে যাবে। তাই দিনের বেলা কেটে সেই ধান বাড়ি নিয়ে রাতভর পরিবারের সবে মিলে পরিস্কার করার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছে তারা।
ডাংগার গালিমপুরের কৃষক সাইফুল জানান, এবার বরো আমন মৌসুমে ধানের ফলন খুবি ভালো হয়েছে। আবহাওয়া ধান চাষ উপযোগী ছিল এবং বিদুৎ সময়মতো পাওয়ায় পানি সেচ দিতে অসুবিধা হয়নি।
সরকারি কৃষি বিভাগের পরামর্শে আমরা আমাদের শ্রমের অনুকূলে ধানের বাম্পার ফলন পেয়েছি। এখন ঝড় বৃষ্টির আগে যত দ্রুত ঘরে তুলতে পারবো ততই মঙ্গল।
এ বিষয়ে পলাশ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কৃষি অফিসার আয়েশা আক্তার জানান, চলতি বছর আমন চাষে বড় কোনো প্রতিকূল আবহাওয়া মোকাবিলা করতে হয়নি কৃষকদের। পাশাপাশি আমরা কৃষকদের যাবতীয় উপকরন, সার, বীজ ও কীটনাশক সহায়তা দেয়া হয়েছে। তাতে বাম্পার ফলন হয়েছে।
বর্তমানে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় নির্বিঘ্নে ধান কাটা, মাড়াই ও শুকানোর কাজ করতে পারছেন কৃষাণ-কৃষাণীরা। তবে বর্তমানে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা দেখা দেয়ায় যতদ্রুত সম্ভব ধান কেটে ঘরে তোলাই শ্রেয়।
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪
দেশজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে এমন বার্তায় চলমান তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে বৃষ্টির আগেই পাকা ধান ঘরে তোলার ধুম পড়েগেছে নরসিংদীর পলাশে। পলাশ উপজেলার চরসিন্দুর, গজাড়িয়া, জিনারদী, ডাংগাসহ ঘোড়াশাল পৌরসভার মাঠে মাঠে এখন ধান কাটার দৃর্শ চোখের পড়ার মতো।
এলেকার কৃষাণ কৃষাণী ছাড়াও বাহিরের দিনমুজুরাও ধান কাটতে যোগ দিয়েছে। বর্তমান তাপদাহ মাথায় ধান কাটা মুজুরদের রোজের দাম দিতে হচ্ছে ৮০০ টাকা থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। এলাকার নিম্নাঞ্চলের বিলগুলোর জমি থেকে ধান সংগ্রহে জোড় দিচ্ছেন কৃষকরা।
সরজমিনে উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুড়ে জানা যায়, যদি এখনি বৃষ্টি হয়ে যায় তবে এই নামা জমির ধান একদিনেই তলিয়ে যাবে। তাই দিনের বেলা কেটে সেই ধান বাড়ি নিয়ে রাতভর পরিবারের সবে মিলে পরিস্কার করার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছে তারা।
ডাংগার গালিমপুরের কৃষক সাইফুল জানান, এবার বরো আমন মৌসুমে ধানের ফলন খুবি ভালো হয়েছে। আবহাওয়া ধান চাষ উপযোগী ছিল এবং বিদুৎ সময়মতো পাওয়ায় পানি সেচ দিতে অসুবিধা হয়নি।
সরকারি কৃষি বিভাগের পরামর্শে আমরা আমাদের শ্রমের অনুকূলে ধানের বাম্পার ফলন পেয়েছি। এখন ঝড় বৃষ্টির আগে যত দ্রুত ঘরে তুলতে পারবো ততই মঙ্গল।
এ বিষয়ে পলাশ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কৃষি অফিসার আয়েশা আক্তার জানান, চলতি বছর আমন চাষে বড় কোনো প্রতিকূল আবহাওয়া মোকাবিলা করতে হয়নি কৃষকদের। পাশাপাশি আমরা কৃষকদের যাবতীয় উপকরন, সার, বীজ ও কীটনাশক সহায়তা দেয়া হয়েছে। তাতে বাম্পার ফলন হয়েছে।
বর্তমানে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় নির্বিঘ্নে ধান কাটা, মাড়াই ও শুকানোর কাজ করতে পারছেন কৃষাণ-কৃষাণীরা। তবে বর্তমানে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা দেখা দেয়ায় যতদ্রুত সম্ভব ধান কেটে ঘরে তোলাই শ্রেয়।