গাজীপুর জেলার টঙ্গীর আলম মার্কেট এলাকা থেকে সুমাইয়া মেহেরীন পুষ্পিতা (২১) নামে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত পুস্পিতা বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট থানার পাগলা শ্যামনগর গ্রামের খলিলুর রহমানের মেয়ে।
টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের পরিদর্শক তদন্ত মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম জানান, লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এই ঘটনায় স্বামী নিয়াজ মোরর্শেদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত পাঁচ বছর আগে নিয়াজ মোরর্শেদের সাথে বিয়ে হয় সুমাইয়ার। বিয়ের পর তারা টঙ্গীর দত্তপাড়া এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করতেন। স্বামী নিয়াজ মোরশেদ একটি ঔষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে চাকরি করেন।
টঙ্গী পূর্ব থানার উপপরিদর্শক( এস আই) এম সাফায়েত জানান, কয়েক মাস যাবৎ স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝগড়া ও বাগবিতন্ডা হতো। শনিবার বিকালে ফের তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। এক পর্যায়ে সুমাইয়া বাসার অপর একটি কক্ষে গিয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে স্থানীয় লোকজন পুলিশে খবর দেয়।
পুস্পিতার বোন লিজা আক্তার জানান, সুমাইয়ার স্বামী সুমাইয়াকে আমাদের সাথে দেখা করতে ও ফোনে কথা বলতে দিতো না। চলতি মাসের ১২ মে নিয়াজ মোরশেদ ও সুমাইয়ার উচ্চ শিক্ষার জন্য আমেরিকাতে যাবার কথা ছিল। কিন্তু আজকে সুমাইয়ার মৃত্যুর খবর পেয়ে থানায় এসেছি। আমরা মামলা করবো।
রোববার, ০৫ মে ২০২৪
গাজীপুর জেলার টঙ্গীর আলম মার্কেট এলাকা থেকে সুমাইয়া মেহেরীন পুষ্পিতা (২১) নামে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত পুস্পিতা বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট থানার পাগলা শ্যামনগর গ্রামের খলিলুর রহমানের মেয়ে।
টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের পরিদর্শক তদন্ত মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম জানান, লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এই ঘটনায় স্বামী নিয়াজ মোরর্শেদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত পাঁচ বছর আগে নিয়াজ মোরর্শেদের সাথে বিয়ে হয় সুমাইয়ার। বিয়ের পর তারা টঙ্গীর দত্তপাড়া এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করতেন। স্বামী নিয়াজ মোরশেদ একটি ঔষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে চাকরি করেন।
টঙ্গী পূর্ব থানার উপপরিদর্শক( এস আই) এম সাফায়েত জানান, কয়েক মাস যাবৎ স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝগড়া ও বাগবিতন্ডা হতো। শনিবার বিকালে ফের তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। এক পর্যায়ে সুমাইয়া বাসার অপর একটি কক্ষে গিয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে স্থানীয় লোকজন পুলিশে খবর দেয়।
পুস্পিতার বোন লিজা আক্তার জানান, সুমাইয়ার স্বামী সুমাইয়াকে আমাদের সাথে দেখা করতে ও ফোনে কথা বলতে দিতো না। চলতি মাসের ১২ মে নিয়াজ মোরশেদ ও সুমাইয়ার উচ্চ শিক্ষার জন্য আমেরিকাতে যাবার কথা ছিল। কিন্তু আজকে সুমাইয়ার মৃত্যুর খবর পেয়ে থানায় এসেছি। আমরা মামলা করবো।