নরসিংদীর পলাশ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সৈয়দ জাবেদ হোসেনের নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলা চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শনিবার রাতে উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের আমতলা বাজারে এ হামলা হয়।
কাপ পিরিচ প্রতীকের প্রার্থীর অভিযোগ, তার প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী দোয়াত কলম মার্কার শরীফুল হকের সমর্থকরা এ হামলা করেছেন। এ ঘটনায় তার অন্তত দশ সমর্থক-কর্মী আহত হয়েছেন।
তবে এ ঘটনায় এখনও কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আহতদের মধ্যে কয়েকজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- হাবিবুর, লিমন, রাসেল, আরিফ ও কবির।
তাদেরসহ আহত সবাইকে পলাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে বলে বলে চেয়ারম্যান প্রার্থী সৈয়দ জাবেদ হোসেন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “শনিবার রাত ৯টার দিকে গজারিয়া ইউনিয়নের আমতলা এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী শরীফুল হকের (দোয়াত কলম) সমর্থকরা মিছিল নিয়ে যাচ্ছিল।এ সময় বাজারে আমার কাপ পিরিচ মার্কার নির্বাচনি ক্যাম্পে অতর্কিত হামলা চালায়।
“এ সময় হামলাকারীরা ক্যাম্পে থাকা চেয়ার, টেবিল ভাঙচুর করে এবং নির্বাচনি পোস্টার-ব্যানার খুলে নিয়ে যায়। এ সময় বাধা দিতে গিয়ে আমার ১০ থেকে ১২ জন সমর্থক-কর্মী আহত হন।”
পলাশ থানার ওসি মোহাম্মদ ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, “চেয়ারম্যান প্রার্থীদের দুই পক্ষের সমর্থক-কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি হওয়ার খবর পেয়েই পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।”
এ ঘটনায় থানায় কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
রোববার, ০৫ মে ২০২৪
নরসিংদীর পলাশ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সৈয়দ জাবেদ হোসেনের নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলা চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শনিবার রাতে উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের আমতলা বাজারে এ হামলা হয়।
কাপ পিরিচ প্রতীকের প্রার্থীর অভিযোগ, তার প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী দোয়াত কলম মার্কার শরীফুল হকের সমর্থকরা এ হামলা করেছেন। এ ঘটনায় তার অন্তত দশ সমর্থক-কর্মী আহত হয়েছেন।
তবে এ ঘটনায় এখনও কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আহতদের মধ্যে কয়েকজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- হাবিবুর, লিমন, রাসেল, আরিফ ও কবির।
তাদেরসহ আহত সবাইকে পলাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে বলে বলে চেয়ারম্যান প্রার্থী সৈয়দ জাবেদ হোসেন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “শনিবার রাত ৯টার দিকে গজারিয়া ইউনিয়নের আমতলা এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী শরীফুল হকের (দোয়াত কলম) সমর্থকরা মিছিল নিয়ে যাচ্ছিল।এ সময় বাজারে আমার কাপ পিরিচ মার্কার নির্বাচনি ক্যাম্পে অতর্কিত হামলা চালায়।
“এ সময় হামলাকারীরা ক্যাম্পে থাকা চেয়ার, টেবিল ভাঙচুর করে এবং নির্বাচনি পোস্টার-ব্যানার খুলে নিয়ে যায়। এ সময় বাধা দিতে গিয়ে আমার ১০ থেকে ১২ জন সমর্থক-কর্মী আহত হন।”
পলাশ থানার ওসি মোহাম্মদ ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, “চেয়ারম্যান প্রার্থীদের দুই পক্ষের সমর্থক-কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি হওয়ার খবর পেয়েই পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।”
এ ঘটনায় থানায় কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।